বর্ষাকালে সুস্থ থাকার উপায় কি
আপনি কি বর্ষাকালে সুস্থ থাকার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য বর্ষাকালে সুস্থ থাকা খুব একটি কঠিন কাজ না সামান্য একটু যত্ন আর কয়েকটি উপায় অবলম্বন করে বর্ষাকালে অনায়াসে সুস্থ থাকা যায়।
আপনি যদি বর্ষাকালে সুস্থ থাকা নিয়ে অনেক বেশি চিন্তিত হয়ে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশা করি আপনার প্রশ্নের সকল উত্তর পেয়ে যাবেন। এবং বর্ষাকালে স্বাস্থ্য ও শরীর হবে সুন্দর সে বিষয়েও জানতে পারবেন বিস্তারিত।
বর্ষাকালে সুস্থ থাকার উপায় কি
বর্ষাকালে প্রচলিত অসুখগুলো হল ডেঙ্গু ম্যালেরিয়া টাইফয়েড ডায়রিয়া হেপাটাইটিস ছত্রাক সংক্রমণ ইত্যাদি এ ধরনের রোগ বর্ষাকালে বেশি পরিমাণে দেখা যায় মানুষের মধ্যে। তাই অনেকেই বর্ষাকালে ভয় পেয়ে থাকে এই ধরনের রোগ হবার কারণে।
বর্ষাকালে আরো একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে সেটি হলো আশেপাশে যদি পানি জমে থাকে তাহলে সেদিকে অবশ্যই ঠেলে দিতে হবে কেননা সেই পানি থেকে মশার সৃষ্টি হবে আর বর্ষাকালের মশা অনেক বেশি ক্ষতিকারক হয়।
বর্ষাকালে বেশি বেশি মৌসুমী ফল খেতে হবে তাহলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এছাড়াও বর্ষাকালে প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে তাহলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
বর্ষাকালে সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই একটি নিয়ম অবলম্বন করা উচিত তাহলেই বর্ষাকালে বিভিন্ন ধরনের পানিবাহিত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। যেহেতু বর্ষাকালে ডেঙ্গু ম্যালেরিয়া টাইফয়েড ইত্যাদি ধরনের রোগ শরীরে ভাষা মারতে পারে তাই অবশ্যই বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে প্রচুর পরিমাণে।
বর্ষাকালে প্রচলিত অসুখগুলো হল ডেঙ্গু ম্যালেরিয়া টাইফয়েড ডায়রিয়া হেপাটাইটিস ছত্রাক সংক্রমণ ইত্যাদি এ ধরনের রোগ বর্ষাকালে বেশি পরিমাণে দেখা যায় মানুষের মধ্যে। তাই অনেকেই বর্ষাকালে ভয় পেয়ে থাকে এই ধরনের রোগ হবার কারণে।
বর্ষায় সুস্থ থাকার খাবার
বর্ষাকালে মানুষ সুস্থ থাকতে চায় এই জন্য মানুষকে সুস্থ থাকার জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে তাহলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং বর্ষাকালে বিভিন্ন ধরনের রোগ জীবাণু থেকে মুক্তি পেয়ে ভালো থাকবে এবং সুস্থ থাকবে তাই অবশ্যই আগে জানতে হবে কোন কোন খাবার খেলে বর্ষাকালে সুস্থ থাকা যাবে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
যেহেতু বর্ষাকালে বৃষ্টির জন্য বাইরে যাওয়া যায় না এবং দিনের বেশিরভাগ সময় বাড়িতে বসে কাটে তাই মানুষ চায়ের ওপর একটু বেশি আকর্ষণ দেয় এবং প্রতিনিয়ত চা খেতে থাকে বর্ষাকালে সুস্থ থাকার জন্য এটা হতে পারে মুখম সুযোগ চায়ের মধ্যে যদি আদা দেওয়া যায় তাহলে চায়ের পুষ্টি বেড়ে যাবে।
বর্ষাকালে প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাকসবজি খেতে হবে তাহলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং বিভিন্ন ধরনের রোগ জীবাণুর সঙ্গে লড়াই করা শক্তি পাওয়া যাবে। বর্ষাকালে টমেটো গাজোর শসা লাউ মটর পটল ঢেঁড়স ইত্যাদি সহ বিভিন্ন ধরনের সাক খেতে হবে প্রচুর পরিমাণে তাহলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হবে।
এছাড়াও সুস্থ থাকতে হলে প্রোটিন অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ প্রায় প্রোটিনযুক্ত খাবার খেতে হবে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিনযুক্ত খাবার খেলে শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের খাবার এড়িয়ে চলতে হবে সেগুলো তৈলাক্ত খাবার রাস্তার খাবার এবং বিভিন্ন ধরনের ফাস্ট ফুড এগুলো খেলে শরীরের আরও বেশি ক্ষতি হবে।
এছাড়াও আরো সমস্যা দেখা দিবেন যদি অল্প সেদ্ধ করা খাবার খাওয়া হয় যেমন মাছ মাংস ডিম ইত্যাদি এ ধরনের খাবার যদি অল্প সেদ্ধ করে খাওয়া হয় তাহলে আরো বেশি সমস্যা হবে মানুষের শরীরে। তাই যে ধরনের খাবারই হোক না কেন ভালোভাবে রান্না করে খাওয়া উচিত।
বর্ষাকালের বিভিন্ন অসুখ থেকে বাঁচার উপায়
তবে প্রত্যেকটি মানুষ যদি বর্ষাকালে কয়েকটি নিয়ম অবলম্বন করে তাহলে এ ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাবে প্রথমে তাদেরকে স্বাস্থ্যকর এবং সবুজ শাকসবজি প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে এতে করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং বিভিন্ন ধরনের রোগের সাথে লড়াই করার জন্য তৈরি হতে পারে।
বর্ষাকালের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ করার জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে এবং সাথে সাথে মৌসুমী ফলমূল খেতে হবে নিজের হাত সহ পুরো শরীর এবং আশপাশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে যেন কোনভাবে জীবাণু বাসা বাঁধতে না পারে। বিভিন্ন জায়গায় পানি জমে থাকে তাহলে সেখান থেকে মশার বৃদ্ধি পাবে তাই জমে থাকা পানি ফেলে দিতে হবে।
বর্ষাকালে সুস্থ থাকার জন্য কয়েকটি উপায় অবলম্বন করলেই নিশ্চিন্তে বর্ষাকালে সুস্থ থাকা যাবে সেগুলো হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে বিশুদ্ধ পানি পান করতে হলে এবং যেন সেই পানির মধ্যে কোন ধরনের ময়লা না থাকে বর্ষাকালে রোগ বৃদ্ধি পায় শুধুমাত্র পানির জন্য।
বর্ষায় ডেঙ্গু থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায়
বর্ষাকালের ডেঙ্গু একটি প্রচলিত রোগ তার থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য অবশ্যই মশা থেকে মুক্তি পেতে হবে আর দিনে যে কোন সময় মশা আক্রমণ করতে পারে এজন্য সব সময় কয়েল অথবা মশারি রাখতে হবে এবং মশা নির্ধারণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের উপায় বের করতে হবে।
মশার জন্য বর্ষাকালে প্রচুর পরিমানে ডেঙ্গু ছাড়াই তাই মশা থেকে সব সময় দূরে রাখতে হবে নিজেকে। মজা তৈরি হয় জমে থাকা পানি আশেপাশে যদি যদি পানি জমে থাকে তাহলে সেটিকে অবশ্যই তৎক্ষণাৎ ফেলে দিতে হবে।
এছাড়াও যদি কারণ ভুলবশত ডেঙ্গু হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসরের পরামর্শ নিতে হবে এবং প্রচার করি মেনে পুষ্টিগণ ফলমূল খেতে হবে এতে করে ডেঙ্গুর সাথে লড়াই করেন শক্তি পাবে। এবং ডেঙ্গু থেকে মুক্তি পাবে। অনেক মানুষ জানতে চাই বর্ষাকালে সুস্থ থাকার উপায় কি।
ডেঙ্গু মশা তৈরি হতে বেশি সময় লাগে না তার জন্য তিনদিন সময় যথেষ্ট তাই তিনদিনের মধ্যে জমে থাকে পানি সাথে সাথে ফেলে দিতে হবে তা না হলে ক্ষতিকর মশা মানুষের জন্য ডেঙ্গুর মতন মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করবে।
বর্ষাকালে নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য প্রথমেই উচিত প্রচুর পরিমাণে স্বাস্থ্যকর ফলমূল খাওয়া এতে করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার বৃদ্ধি পাবে এবং সুস্থ থাকতে অনেক বেশি সাহায্য করবে এ ধরনের খাবার। ভালো থাকা উচিত বর্ষাকালে কয়েকটি অবলম্বন করে।
বর্ষায় সর্দি জ্বর থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায়
আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে বর্ষা শুরুতেই অনেক মানুষ সর্দি কাশি শুরু হয়েছে। এছাড়াও অনেক মানুষ আছে যারা কাজের জন্য বাড়ির বাইরে বাইরে যায় এবং বর্ষার বৃষ্টিতে ভিজে যায় তখন সেই বৃষ্টিতে ভেজার কারণে তাদের সর্দি জ্বর শুরু হয়ে যায় এটি একটি কমন অসুখ তাই বর্ষাকালে সর্দি জ্বর থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য কিছু উপায় অবলম্বন করা উচিত।
যদি কেউ বর্ষার বৃষ্টিতে ভিজে যায় তাহলে তাকে প্রথমে বাসায় এসে জামা কাপড় পাল্টে ফেলতে হবে এবং শুকনো জামা কাপড় পড়তে হবে এতে করে কম লাগবে। এবং গরম খাবার খেতে হবে যেমন গরম দুধ বা গরম চা ইত্যাদি এ ধরনের খাবার খেলে শরীরের ভেতরটা গরম থাকবে।
এছাড়াও বর্ষাকালের বৃষ্টিতে যখন মানুষ ভিজে যায় তখন তাদের চুল একেবারে ভেঙে যায় তাহলে বাসায় এসে প্রথমে তার ভেজা চুলকে শুকনো করতে হবে। এতে করে তার মাথা ঠান্ডা থাকবে না এবং ঠান্ডা লাগার পরিমাণটা কিছুটা কমবে। এবং যতটা সম্ভব গরম জায়গায় থাকতে হবে।
এছাড়াও বর্ষাকালে মানুষ যখন বৃষ্টিতে ভিজে যায় তখন তার জামা কাপড়সহ তার জুতাগুলো ভিজে যায় বাসায় এসে কথা ভেবে ভেজা জুতোগুলো পাল্টাতে হবে। তাহলে পা ভালো থাকবে এবং ঠান্ডা লাগার পরিমাণটা কিছুটা কমে যায়।
তাই অবশ্যই সর্দি জ্বর থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য এই উপায় গুলো অবলম্বন করতে হবে এবং এর সাথে সাথে। প্রচুর পরিমাণে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। তাহলে মানুষ বর্ষাকালে বিভিন্ন ধরনের অসুখ থেকে সুস্থ থাকতে পারবে। সকলে বর্ষাকালে সুস্থ থাকার উপায় কি এই সম্পর্কে জানতে চাই।
বর্ষাকালে গাছপালা সুস্থ রাখার উপায়
বর্ষাকালে চারপাশ সবুজে ভরে যায় বর্ষার জন্য অপেক্ষা করে থাকেন কৃষকগণ কেননা বর্ষাকালে গাছপালা সুস্থ থাকে এবং খুব ভালো ফলন পাওয়া যায় যদি ঠিকভাবে কাছে পরিচর্যা করা হয়। কয়েকটি পর্যায়ে বর্ষাকালে গাছকে সুস্থ রাখা যায় সেগুলো হল নিয়মিত গাছের মাটি পরিচর্য করা। গাছকে সাবধানে রাখা।
এছাড়াও আরো বিভিন্ন উপায়ে গাছকে বর্ষাকালে সুস্থ রাখা যায় সেগুলো হচ্ছে বর্ষাকালে গাছে পানি কম দেওয়া মানে নিষ্কাশন এর ব্যবস্থা রাখতে হবে বর্ষাকালে গাছের টবে মাটি দেওয়া এছাড়াও বর্ষাকালে গাছে সাল প্রয়োগ করা ড্রিম করা আরগুনিক সার প্রয়োগ করা ইত্যাদি।
যদি বর্ষাকালে গাছে ফুল অথবা ফল আসে তাহলে সেই ফলকে বেশিদিন না রেখে গাছ থেকে তুলে নিতে হবে কেননা বর্ষাকালের পানির জন্য সেই ফলের পোকা হতে পারে। তাই সময় থাকতে গাছের ফল পেড়ে নিতে হবে।
এছাড়াও বর্ষাকালে গাছের ফুটি দিতে হবে এবং গাছকে রোদ যুক্ত স্থানে রাখতে হবে যেন গাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে রোদ পায় এছাড়াও গাছকে চারকোল গুড়া দিতে হবে গাছের গোড়াতে তাহলে গাছ অনেক বেশি পুষ্টি হবে এবং গাছগুলো সুস্থ থাকবে ভালো ফলাফল দেবে। বর্ষার কালে গাছের একটু বেশি যত্ন নেওয়া উচিত কেননা এই সময় অতিরিক্ত পানির জন্য গাছ নষ্ট হয়ে যায় গাছ নষ্ট হয়ে যায়।
বাড়ির বাগানে গাছ বাড়ির সৌন্দর্য আরো দশগুন বাড়িয়ে তোলে তাই প্রত্যেকটি মানুষের বাড়িতে গাছের বাগান রাখা উচিত এবং গাছের যত্ন নেওয়া অত্যন্ত জরুরী। কেননা গাছের যত্ন না নিলে সেখান থেকে ভালো ভালো ফল পাওয়া যাবে না তাই গাছ লাগালে অবশ্যই গাছের যত্ন নিতে হবে।
বর্ষাকালে শিশুদের সুস্থ রাখার উপায়
বর্ষাকালে বড়দের অনেক ধরনের সমস্যা হয় এর পাশাপাশি বর্ষাকে শিশুদের অনেক ধরনের অসুখ দেখা যায় শিশুকে সবসময় সুরক্ষিত রাখতে হলে তাকে সব সময় গরম কাপড় পরিয়ে রাখতে হবে এবং ভেজে জায়গায় রাখা যায় না।
শিশুকে মশা কামড় দিচ্ছে কিনা সেই বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে কেননা বর্ষাকালের মশা অনেক বেশি ক্ষতিকারক হয় তাই প্রয়োজনে মশারি টাঙিয়ে রাখতে হবে বর্ষাকালে শিশুদের সুস্থ রাখার উপায় তার মধ্যে শিশুকে সবসময় স্বাস্থ্যকর খাবার যদি নিতে হবে।
স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং সব ধরনের অসুখ এর সাথে মোকাবেলা করার শক্তি পাওয়ার জন্য এবং কোন ধরনের অসুখ বড় সমস্যা তৈরি করতে পারবেনা। বর্ষাকালে শিশুদের সুস্থ রাখার আরো একটি বড় ভয় হল ভেজা ডাইপার থেকে বিরত।
থাকা বর্ষাকালে শিশুদের বাইরে যাওয়ার সময় ছাতা অথবা রেনকোট অবশ্যই দিতে হবে কেননা বর্ষাকালে যদি ভিজে যায় তাহলে ঠান্ডা লেগে যাবে এছাড়াও অনেক ধরনের অসুখ হবে। তাই শিশুদের জন্য আলাদা যত্ন নিতে হবে বর্ষাকালে ভালো থাকতে হলে।
সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে শিশুর ত্বক তাহলেই বর্ষাকালে বিভিন্ন ধরনের অসুখ থেকে মুক্তি পাবে। শিশুকে সবসময় পুষ্টিকর খাবার খেতে দিতে হবে তাহলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার বৃদ্ধি পাবে। বর্ষাকালে ভেজা কাপড় দেওয়া যাবে না কোনোভাবেই।
বর্ষাকালে পায়ের যত্ন নেওয়ার উপায়
বর্ষাকালে যেহেতু চারিদিক স্বাস্থ্যতা হয়ে থাকে এজন্য বর্ষাকালে শরীরের জন্য আলাদা যত্নের প্রয়োজন হয় তাহল ঠিক তেমনি বর্ষাকালের জন্য পায়ের যত্ন নেওয়া অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরী। বর্ষাকালে যদি পায়ের জন্য নিতে হয় তাহলে রেগুলার পার্লারে যাওয়ার দরকার পড়ে না ঘরে বসে পায়ের যত্ন নেওয়া যায়।
অনেকেই বৃষ্টির পানিতে বেশিক্ষণ থাকার জন্য পায়ে রেশ এর মতন অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তাই বর্ষাকালে পায়ের জন্য বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হয়। বেশি ক্ষতি হয় কেন না দিনের বেশিটা সময়ে তা ভেজে থাকে এজন্য বর্ষাকালে পারেন বেশি ক্ষতি হয়। অনেক মানুষের মনে প্রশ্ন বর্ষাকালে সুস্থ থাকার উপায় কি।
প্রতিদিন যদি লবণ মিশ্রিত পানির মধ্যে পা ধোয়া হয় তাহলে হাড় সমস্যা থেকে কিছুটা রেহাই পাওয়া যায়। সাধারণত ১০ থেকে ১৫ মিনিট লবণ মিশ্রিত পানির মধ্যে বা চুবিয়ে দিয়ে রাখতে হবে তাহলে বা ভালো থাকবে।
এছাড়াও দিনের বেশি সময় পা শুকনো রাখার চেষ্টা করতে হয় তাহলে পায়ের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। বর্ষাকালের পায়ের সমস্যা শুরু হয় বেশিক্ষণ পা দিতে থাকার কারণে এজন্য সব সময় চেষ্টা করতে হবে পা শুকনো রাখার।
এছাড়াও পায়ের জন্য ফুট আন্টিসেয়াপ্তিক ক্রিম ব্যবহার করা লবণ পানিতে পা ধোয়ার পর তাই অ্যান্টিসেপ ক্রিম লাগিয়ে রাখতে হবে তাহলে পা ভালো থাকবে এবং সুন্দর থাকবে। বর্ষাকালে গ্যাস চুলকানি ইত্যাদি ধরনের নারায়ণ সমস্যা দেখা যায়।
বর্ষায় জামাকাপড়ের দুর্গন্ধ দূর করার উপায়
যদিও বর্ষাকাল অনেক আরামদায়ক হয় তারপরেও বর্ষাকালে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা যায় তার মধ্যে অন্যতম সমস্যা মধ্যে একটি হলো জামাকাপড়ের দুর্গন্ধ। যেহেতু বর্ষাকালে চারদিক স্বাদ সাথে হয়ে থাকে এবং রোদ উঠে না এইজন্য জামাকাপড়ের মধ্যে একটি দুর্গন্ধ তৈরি হয়।
এছাড়াও বর্ষাকালে আরো একটি সমস্যা হল মানুষ সুস্থ থাকতে পারে না তার কারণ হলো বর্ষাকালে অনেক ধরনের পোকামাকড় এর উৎপাত তা ছাড়াও বর্ষাকালে প্রচুর পরিমাণে মশা মাছি দেখা যায় এই মশা মাছি থেকে বিভিন্ন ধরনের রোগ চলাচল করে।
বর্ষাকালে জামা কাপড় থেকে দুর্গন্ধ দূর করার উপায় এর মধ্যে ঘরোয়া উপায় এই দেখা যায় অনেক মানুষ জামা কাপড় ধোয়ার সময় লেবুর রস ব্যবহার করে সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে জামা কাপড় ধুলে সে জামা কাপড় এর মধ্যে থেকে লেবুর গন্ধ পাওয়া যায়। পৃথিবীতে হাজার হাজার মানুষ হচ্ছে যারা জানতে চায় বর্ষাকালে সুস্থ থাকার উপায় কি।
এছাড়াও ঘরোয়া উপায়ে জামা কাপড় থেকে দুর্গন্ধ দূর করা যায় সেটি হল বর্ষাকালে জামাকাপড়কে বাইরে বৃষ্টিতে শুকাতে দেওয়া যাবে জামা কাপড় কি সব সময় ঘরের মধ্যে একটি স্ট্যান্ডে ঝুলিয়ে রেখে ফ্যান ছেড়ে দিয়ে সে জামা কাপড় কে শুকাতে হবে তাহলে বৃষ্টির আদ্রতা গন্ধ জামা কাপড় এর মধ্যে থাকবে না।
পরিশেষে
বর্ষাকালে সুস্থ থাকার উপায় কি বর্ষাকালে বিভিন্ন ধরনের রোগ বালাই থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়ার উপায় এবং বর্ষাকালে স্বাস্থ্যকর খাবার খাবার কোনগুলো সেই সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা আছে। আপনি যদি আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে অবশ্যই জানতে পেরেছেন বর্ষাকালে কিভাবে সুস্থ থাকা যায়।
আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে বর্ষাকালে সুস্থ থাকার উপায় সম্পর্কে এবং বর্ষাকালের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সমাধান করার জন্য অনেক উপায় বিস্তারিত আলোচনা করা আছে। প্রতিনিয়ত তথ্যমূলক আরো পোস্ট পেতে ভিজিট করুন www.jarinonline.com পেজটি।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url