বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয়
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন এর কারণ হলো আজকের আর্টিকেলে বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত দুটা সময় করণীয় কি সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।
এছাড়াও বাচ্চাদের দাঁত কেন দেরিতে ওঠে এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সঠিক সময় কি গত বছর বয়স হলে দাঁত উঠে এছাড়া সকল তথ্য আলোচনা করব আজকের আর্টিকেলে, তাই বিস্তারিত জানতে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পরুন।
বাচ্চাদের দাঁত উঠার লক্ষণ
শিশুদের দাঁত উঠার কয়েকদিন আগে থেকেই লক্ষ্য করা যায় যে তাদের মধ্যে অতিরিক্ত খিটখিটে মেজাজ লালা পরা এছাড়াও সবকিছুকে কামড়ানোর প্রবণতা মাড়ি ফুলে যাওয়া এছাড়াও কান্নাকাটি করা ঘুম না হওয়া অল্প জ্বরও হতে পারে।
সাধারণত বাচ্চাদের দাঁত ওঠায় কয়েকদিন আগে থেকে উপরোক্ত লক্ষণ গুলো দেখা যায় বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সাধারণত এক সপ্তাহ বা ১৫ দিন আগে থেকে কয়েকটি লক্ষণ দেখা যায় সেগুলো হলো-
- মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া
- কান্নাকাটি করা
- ঘুম না হওয়া।
- মুখ থেকে লালা পড়া।
- হালকা হালকা জ্বর ভাব থাকা।
- দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়া।
- বিভিন্ন জিনিসকে কামড়ানোর প্রবণতা।
ছোট বাচ্চাদের দাঁত ওঠার কয়েকদিন আগে থেকেই এই ধরনের লক্ষণগুলো দেখা যায় বুঝতে পারেন যে তাদের অভিভাবকেরা বুঝতে পারে যে বাচ্চার দাঁত ওঠার সময় হয়েছে। এবং নতুন দাঁত উঠতে শুরু করে কিছু কিছু বাচ্চারা অনেক বেশি রাগারাগি করে।
নতুন দাঁত বের হয় পুরনো দাঁত ওঠার কয়েকদিন আগে থেকে তারা বুঝতে পারে যে তাদের মুখের মধ্যে অন্য ধরনের পরিবর্তন শুরু হয়েছে এজন্য প্রত্যেক অভিভাবকের জানা উচিত বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় বিষয় সম্পর্কে।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয়
শিশুদের দাঁত উঠার সময় কিছু সাধারণ সমস্যা হতে পারে যেমন নারী ব্যথা লালা পড়া এবং সামান্য জ্বর হওয়া এই সময় শিশুদের আনন্দ দিতে যে পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে সেগুলো অবলম্বন করে হয় শিশুর আরাম পায়।
এ সময় শিশুকে পরিষ্কার আঙুল দিয়ে মাড়ি আলতোভাবে মালিশ করে দিতে হবে শিশুকে ঠান্ডা কিছু জীবাণুর জন্য দেওয়া যেমন এছাড়াও প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে এটা আরো বেশি ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
অনেক সময় দেখা যায় যে শিশু অনেক বেশি ভয় পেয়ে যায়। দাঁতের ব্যথার জন্য তখন সান্ত্বনা দিতে হবে বাচ্চাকে এ জন্য তাদেরকে খেলাধুলা করতে দেওয়া গান শোনানো অল্প সময় গল্প করা তাদেরকে শান্ত রাখার চেষ্টা করতে হবে সব সময়।
তারা যেন কোনভাবে ভয় না পেয়ে যায় এ বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে এছাড়াও নিয়মিত দাঁতের মাড়ি আলতোভাবে মালিশ করে দিতে হবে এবং ঠান্ডা জাতীয় খাবার দিতে হবে। এছাড়াও শিশুর বাবা মাকে বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় বিষয় সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।
শিশুদের দাঁত উঠার কয়েকদিন আগে থেকেই লক্ষ্য করা যায় যে তাদের মধ্যে অতিরিক্ত খিটখিটে মেজাজ লালা পরা এছাড়াও সবকিছুকে কামড়ানোর প্রবণতা মাড়ি ফুলে যাওয়া এছাড়াও কান্নাকাটি করা ঘুম না হওয়া অল্প জ্বরও হতে পারে।
বাচ্চাদের দাঁত দেরিতে ওঠার কারণ
শিশুদের দাঁত দেরিতে ওঠার কিছু সাধারন কারণ থাকে যেমন সেগুলো হলো জিনগত কারণে তাদের দেরিতে ওঠে অপুষ্টি নির্দিষ্ট কিছু রোগ এবং সময়ের আগে কম ওজনে জন্ম নেওয়ার কারণেও বাচ্চাদের দাঁত উঠে দেরিতে।
সাধারণত বাচ্চাদের ছয় মাস বয়সের মধ্যে দাঁত উঠা শুরু হয় তবে কারো কারো ক্ষেত্রে দিতে পারে ভয়ের কোন কারণ নেই। এর কারণ হলো সাধারণত বাচ্চাদের পুষ্টি এবং জিনগত কারণ সহ আরো বিভিন্ন কারণে দাঁতে দেরিতে বের হয়।
শিশুদের জন্ম থেকে কিছু নির্দিষ্ট রোগ থাকে যার কারনেও বাচ্চাদের দেরি থাকে দাঁত উঠে। এতে অভিভাবকেরা অনেক বেশি দুশ্চিন্তার মধ্যে পড়ে এবং ডাক্তারের শরণাপন্ন হয় ডাক্তার তখন বুঝিয়ে ভালোভাবে বলতে পারে যে তাহলে কিছু সমস্যার কারণে।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় বিষয় সম্পর্কে যদি অভিভাবকেরা জেনে রাখে তাহলে সেই সময়ে সমস্যা সম্মুখীন করতে পারবে এবং বাচ্চাদের সান্তনা দিতে পারবে বাচ্চাদের যখন দাঁত উঠে।
তখন বাচ্চারা অনেক বেশি ভয় পেয়ে যায় সেই সময় অভিভাবকেরা যদি তাদেরকে সান্তনা দেয় এবং মনোবল ধরে রাখতে চেষ্টা করে তাহলে তারা অনেক বেশি সাহস পাবে এবং সেই বিষয়টি থেকে এরিয়ে আসবে।
বাচ্চাদের দাঁত উঠা সঠিক সময়
শিশুদের দাঁত ওঠা একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া এর জন্য কোন নির্দিষ্ট সঠিক সময় নেই সাধারণত ৬ মাস বয়স থেকে শিশুদের দাঁতটা শুরু হতে দেখা যায় তবে এটি এক বছর পর্যন্ত হতে পারে কিছু শিশু আগে বা কিছু শিশু পরেও দাদ ওঠে।
বর্তমানে দেখা যাচ্ছে যে অনেক শিশু হয় মায়ের গল্পে থেকে দাঁত নিয়ে জন্মছে। সে শিশুদের দাঁতগুলো স্থায়ী হয়ে থাকে এবং পরে সাত বছর বয়স হলে তখন সে দাগ হলে পরিবর্তন হয়। এজন্য তাদের জিনগত সমস্যা বা অন্যান্য সমস্যা হতে পা...
বাচ্চাদের সাধারণ সঠিক সময় দাঁত ওঠার ৭ বছর এর মধ্যেই শিশুর দাঁত ওটা শুরু হয় এবং এর থেকে দেড় মাসের মধ্যে নতুন দাঁতের হয়। শিশুদের যখন দাঁত ওটা শুরু হবে তখন তার অভিভাবকেরা যদি ভালোভাবে যত্ন নিতে পারে তাহলে শিশুদের কোন ধরনের সমস্যাই হয় না।
অনেক বাবা আমায় জানেনা বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় বিষয় সম্পর্কে। তাই তাদের অবশ্যই আগে থেকে জেনে নিতে হবে যে তাদের যখন বাচ্চাদের দাঁত উঠবে তখন কি করতে হবে।
শিশুদের দাঁত দেরিতে ওঠার কিছু সাধারন কারণ থাকে যেমন সেগুলো হলো জিনগত কারণে তাদের দেরিতে ওঠে অপুষ্টি নির্দিষ্ট কিছু রোগ এবং সময়ের আগে কম ওজনে জন্ম নেওয়ার কারণেও বাচ্চাদের দাঁত উঠে দেরিতে।
কত বছর বয়স হলে বাচ্চাদের দাঁত উঠে
সাধারণত সকল শিশুর ছয় মাস বয়স থেকে দাঁত উঠতে শুরু করে এবং প্রায় তিন বছর বয়সে ২০ টি দুধ দাঁত সম্পন্ন হয়। কিছু কিছু বাচ্চার বিভিন্ন সমস্যার কারণে দাঁত উঠতে দেরি হয় এবং এই কারণে তার বাবা-মা অনেক বেশি চিন্তিত হয়ে যায়।
তখন তারা ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়। ডাক্তার তখন ভালোভাবে বুঝিয়ে বলেন যে বাচ্চাদের কিছু জীনগত কারণে এবং বিভিন্ন জন্মগত সমস্যার কারণে দাঁত উঠতে কিছুটা সময় লাগে তবে দাঁত উঠতে সময় লাগলেও ঠিকঠাক উঠবে দাঁত বের হবে।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় বিষয় সম্পর্কে যখন তার বাবা-মা জেনে রাখবে তাহলে বাচ্চাদের সেই সময়ে সাথে থাকতে পারবে এবং বিভিন্ন সমস্যার মোকাবেলা করতে পারবে।
বিশেষ করে বাচ্চাদের এই সময়টা অনেক বেশি খিটখিটে হয়ে যায় আর এজন্য অনেক বেশি কান্নাকাটি করে তখন বাচ্চার বাবা-মা অনেক বেশি বিরক্ত হয়ে বাচ্চাকে বকাবকি এবং মারধরও করতে থাকে শুরু করে তাই এমন কাজ থেকে সবসময় বিরত থাকতে হবে।
অনেক বাবা আমায় জানেনা বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় বিষয় সম্পর্কে। তাই তাদের অবশ্যই আগে থেকে জেনে নিতে হবে যে তাদের যখন বাচ্চাদের দাঁত উঠবে তখন কি করতে হবে।
বাচ্চাদের দাঁত উঠার সময় কি সমস্যা হয়
শিশুদের দাঁত উঠার সময় কিছু সাধারন সমস্যা দেখা দিতে পারে সেগুলো হল-
- কামড়ানোর প্রবণতা বেড়ে যাওয়া
- অস্থিরতা বা কান্নাকাটি করা।
- মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাবে।
- ঘুমের সমস্যা হবে।
- ডায়রিয়া হতে পারে।
- খাবারের অরুচি সৃষ্টি হতে পারে।।
- অতিরিক্ত লালা ঝরতে পারে।
- হালকা জ্বর হতে পারে।
এ ধরনের প্রবণতা বেশি দেখা যায়নি শিশুদের দাঁত ওঠার সময় তবে সময় হওয়া উচিত ডাক্তারের পরামর্শ। তাহলে শিশুদের অনেক বেশি আরাম পাওয়া যায়। এছাড়া বাবা-মার জানা উচিত শিশুদের দাঁত ওঠার সময় কি করা দরকার।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় বিষয় সম্পর্কে অনেক বাবা-মায় জানেনা কি করা উচিত তাই তাদের অবশ্যই আগে থেকে জেনে নিতে হবে যে শিশুদের দাঁত ওঠার সময় কি করতে হয়।
বাচ্চাদের সাধারণ সঠিক সময় দাঁত ওঠার ৭ বছর এর মধ্যেই শিশুর দাঁত ওটা শুরু হয় এবং এর থেকে দেড় মাসের মধ্যে নতুন দাঁতের হয়। শিশুদের যখন দাঁত ওটা শুরু হবে তখন তার অভিভাবকেরা যদি ভালোভাবে যত্ন নিতে পারে তাহলে শিশুদের কোন ধরনের সমস্যাই হয় না।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় কি জ্বর হয়
হ্যাঁ বাচ্চাদের দাঁত দুটার সময় হালকা জ্বর হতে পারে তবে সাধারণত এটি ১০১ ডিগ্রী বা ৩৮.৩° সেলসিয়াস এর বেশি হতে পারে না তবে অন্যান্য সমস্যার কারণে যদি জ্বর বেশি আসে তাহলে ডাক্তারের পড়ে পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক।
শিশুদের দাঁত উঠার কয়েকদিন আগে থেকেই লক্ষ্য করা যায় যে তাদের মধ্যে অতিরিক্ত খিটখিটে মেজাজ লালা পরা এছাড়াও সবকিছুকে কামড়ানোর প্রবণতা মাড়ি ফুলে যাওয়া এছাড়াও কান্নাকাটি করা ঘুম না হওয়া অল্প জ্বরও হতে পারে।
শিশুদের দাঁত উঠার কয়েকদিন আগে থেকেই লক্ষ্য করা যায় যে তাদের মধ্যে অতিরিক্ত খিটখিটে মেজাজ লালা পরা এছাড়াও সবকিছুকে কামড়ানোর প্রবণতা মাড়ি ফুলে যাওয়া এছাড়াও কান্নাকাটি করা ঘুম না হওয়া অল্প জ্বরও হতে পারে।
আরও পড়ুনঃ কালোজিরা ও মধু খওয়ার উপকারিতা
শিশুদের জন্ম থেকে কিছু নির্দিষ্ট রোগ থাকে যার কারনেও বাচ্চাদের দেরি থাকে দাঁত উঠে। এতে অভিভাবকেরা অনেক বেশি দুশ্চিন্তার মধ্যে পড়ে এবং ডাক্তারের শরণাপন্ন হয় ডাক্তার তখন বুঝিয়ে ভালোভাবে বলতে পারে যে তাহলে কিছু সমস্যার কারণে।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় বিষয় সম্পর্কে অনেক বাবা-মায় জানেনা কি করা উচিত তাই তাদের অবশ্যই আগে থেকে জেনে নিতে হবে যে শিশুদের দাঁত ওঠার সময় কি করতে হয়।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় কি ব্যথা হয়
দাঁত বের হওয়ার কিছুদিন আগে থেকে দাতের মাড়িতে ব্যথা অনুভব হয়। আর এই জন্য শিশু অনেক বেশি খিটখিটে হয়ে যায় রাতে ঘুম আসতে চায় না ব্যথার জন্য। এই জন্য অবশ্যই বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় বিষয় সম্পর্কে জানা উচিত।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় বিষয় সম্পর্কে যদি অভিভাবকেরা জেনে রাখে তাহলে অনায়াসেই শিশুর এ ধরনের সমস্যার সম্মুখীন করতে পারবে এবং বিভিন্ন উপায় গুলো অবলম্বন করতে পারবে।
শিশুদের দাঁত উঠার কয়েকদিন আগে থেকেই লক্ষ্য করা যায় যে তাদের মধ্যে অতিরিক্ত খিটখিটে মেজাজ লালা পরা এছাড়াও সবকিছুকে কামড়ানোর প্রবণতা মাড়ি ফুলে যাওয়া এছাড়াও কান্নাকাটি করা ঘুম না হওয়া অল্প জ্বরও হতে পারে।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় বিষয় সম্পর্কে অনেক বাবা-মায় জানেনা কি করা উচিত তাই তাদের অবশ্যই আগে থেকে জেনে নিতে হবে যে শিশুদের দাঁত ওঠার সময় কি করতে হয়।
অনেক বাবা আমায় জানেনা বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় বিষয় সম্পর্কে। তাই তাদের অবশ্যই আগে থেকে জেনে নিতে হবে যে তাদের যখন বাচ্চাদের দাঁত উঠবে তখন কি করতে হবে।
বাচ্চাদের দাঁত উঠার সময় কেন বমি হয়
শিশুদের দাঁত ওঠার সময় বমি হওয়ার টা সাধারন এর কারণ হলো সেই সময় সেই সময় দাঁতে ব্যথার জন্য খাবার খেতে পারে না যে নতুন অস্বস্তি শুরু হয় পেটের মধ্যে গন্ডগোল হওয়ার কারণে জ্বর বা বমি হয়।
এ সময় শিশুদের সান্তনা দেওয়া এবং তাদের মনের ভাব ধরে রাখা তাদের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে এবং সব সময় তাদের চাহিদা গুলো পূরণ করতে হবে এবং দাঁত ওঠার সময় তাদেরকে বিশেষ যত্নে রাখতে হবে
কারণ হলো দাঁত ওঠার সময় শিশুরা অনেক বেশি ভয় পেয়ে যায় এজন্য তারা কান্নাকাটি করে রাতে ঘুমাতে চায় না ঠিকমতন খাওয়া-দাওয়া করতে চায়না এজন্য তাদের পেটের মধ্যে গ্যাস্টিকের সমস্যা সৃষ্টি হয় এর থেকে তাদের ঘন ঘন বমি হতে শুরু করে।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় বিষয় সম্পর্কে যদি তার বাবা-মা ভালো মতন জেনে থাকে তাহলে শিশুকে অনেক বেশি যত্ন রাখবে এবং তাদের সাথে ভালো ব্যবহার করবে।
যেহেতু এই সময় শিশুরা অনেক বেশি খিটখিটেট হয়ে যায় আর এই জন্য তার বাবা-মা অনেক বেশি রাগ করে তাদের উপরে সেই সময় যদি তার বাবা-মা বুঝে এবং ভালো ব্যবহার করে তাহলে শিশুরা অনেক শান্তি পাবে।
পরিশেষে
আজকের এই পোস্টে বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করেছি আশা করছি উপকৃত হতে পেরেছেন। আজকের আর্টিকেলে বাচ্চাদের দাঁত উঠার লক্ষণ সহ আরো অনেক তথ্য আলোচনা করেছি।
বাচ্চাদের দাঁত উঠার সময় করণীয় বিষয় এবং তার বাবা-মার যে সকল বিষয়গুলো জেনে রাখা উচিত সে সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করেছি। প্রতিদিন এমন তথ্যমূলক আর্টিকেল যদি পেতে চান তাহলে www.jarinonline.com এই পেজটি নিয়মিত ভিজিট করুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url