শিশুদের কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর নিয়ম ও কৃমির ওষুধের নাম
আপনি কি কৃমির ওষধ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি কৃমির ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং কিভাবে কৃমির ওষুধ খেতে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
অনেক বাচ্চা বা বড়রা আছে যাদের পেটের মধ্যে মাঝে মাঝেই কৃমির সমস্যা হয় এজন্য তারা উপায় খুঁজে পাই না বা কোন ধরনের ওষুধ সেবন করবে সেটা বুঝতে পারে না তাদের জন্য। আজকের আর্টিকেলটি বিষয়ে জানতে বিস্তারিত পড়ুন।
শিশুদের কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর নিয়ম ও কৃমির ওষুধের নাম
মেবেনডাজল মূলতন্ত্রের নিমাটোল্ড সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় এই ওষুধটি গ্লুকোজ লেভেলের পরিমাণ কমিয়ে দেয় এবং কৃমি থেকে মুক্তি দেয়। তাই প্রতি ছয় মাস অন্তর অন্তর এই ওষুধটি সেবন করা উচিত।
অ্যালুমিনডাজল নামক একটি ওষুধ আছে যা বিভিন্ন ধরনের পরজীবী বা কৃমির উপদ্রবে চিকিৎসা ব্যবহৃত হয় এটি অন্যান্য রোগের মধ্যে জিআরদিয়াসিডি সহ আরো বিভিন্ন ধরনের রোগের উপদ্রব থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
তবে কৃমির ওষুধ অতিরিক্ত পরিমাণে সেবন না করা উচিত ছয় মাস অন্তর অন্তর এই ওষুধ সেবন করলেই ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। তাই প্রতি ছয় মাস পর পর কৃমির ওষুধ খেতে হয় এতে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
এছাড়াও আমরা যদি শিশুদের কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর নিয়ম ও কৃমির ওষুধের নাম জানি তাহলে খুব সহজে নিজেদের সমস্যার সমাধান করতে পারব। এর কারণ মাঝে মাঝেই আমাদের শরীরে পরজীবী বাসা বাধে তখন সে চিকিৎসা অনুযায়ী আমরা কাজ করতে পারবো।
কৃমি গুলো অন্তে বাস করে এবং শিশুর খাবার গুলো তারাই খেয়ে নেয়। ফলের শিশু প্রয়োজনীয় পুষ্টিহীনতায় ভোগে। কারণ কৃমি তার প্রয়োজনীয় খাবার সব খেয়ে নেয় বলে শিশু যা কিছু খায় সেটা তার শরীরের প্রয়োজনীয় ঘাটতি পূরণ করতে পারে না।
কৃমি কি
কৃমি হচ্ছে একপ্রকার পরজীবী প্রাণী যা মানুষ বা অন্যান্য প্রাণীর দেহে বাস করে সেখান থেকে খাবার গ্রহণ করে বেঁচে থাকে। শিশুরা প্রায় পেটে ব্যথার কথা বলে থাকে আর শিশুদের পেটে ব্যথার অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে কৃমি। তাই শিশুদের কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর নিয়ম এবং কৃমির ওষুধের নাম গুলো সঠিকভাবে জেনে রাখতে হবে।
কৃমি গুলো অন্তে বাস করে এবং শিশুর খাবার গুলো তারাই খেয়ে নেয়। ফলের শিশু প্রয়োজনীয় পুষ্টিহীনতায় ভোগে। কারণ কৃমি তার প্রয়োজনীয় খাবার সব খেয়ে নেয় বলে শিশু যা কিছু খায় সেটা তার শরীরের প্রয়োজনীয় ঘাটতি পূরণ করতে পারে না। কৃমি কয়েক প্রকারের হয়ে থাকে যা শরীরের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর। যেমন-
- টেপওর্য়াম
- রাউন্ডওর্য়াম
- পিনওর্য়াম
- থ্রেডওর্য়াম
- হুকওর্য়াম
কৃমি হলে ও এক প্রকারের ক্ষুদ্র বা লম্বাটে আকৃতির প্রাণী যার বিভিন্ন পরিবেশে বসবাস করতে পারি এদের মধ্যে কিছু ধরনের কৃমি পরজীবী হিসেবে মানুষের দেহে বসবাস করে এবং বিভিন্ন ধরনের রোগের সৃষ্টি করতে পারে।
কৃমি কেন হয়
কৃমি সাধারণত বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে তবে অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ এবং স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের কারণে কৃমি বেশি হয়ে থাকে। বাচ্চারা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খেলাধুলা করে এবং মাটি কাদায় ঘুরে বেড়ানো এছাড়াও বিভিন্ন মাটি থেকে খাবার তুলে খাওয়ার কারণে কৃমি হয়ে থাকে। কৃমি হওয়ার কারণ গুলো হল-
- খাবার কাঁচা বা আধাসিদ্ধ যেমন মাছ মাংস শাকসবজি ইত্যাদি খেলে কৃমি বেশি হয়ে থাকে।
- দূষিত পানি থাকে কৃমির বৃদ্ধি হয় কারণ দূষিত পানিতে কৃমির লার্ভা মিশে থাকে।
- পয়নিষ্কাশন ব্যবস্থা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে হলে সেখান থেকে কৃমি বেশি পরিমাণে বৃদ্ধি পায়।
- পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে এবং অস্বাস্থ্যকর নোংরা পরিবেশে কৃমি বেশি হয়ে থাকে।
- খাবার আগে হাত না ধুয়ে খাওয়া কৃমি হওয়ার প্রধান কারণ।
- কাদামাটিতে কৃমি বেশি পরিমাণে থাকে বলে খালি পায়ে হাঁটলে কৃমি বেশি হয়।
- নখের মধ্যে ময়লা জমে থাকলে সেই ময়লা থেকে কৃমির সৃষ্টি হয়।
- আবার কৃমি সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে মিশলে কৃমি বেশি হয়।
- মাছি তেলে পোকা ও বিভিন্ন পোকামাকড়ের মাধ্যমে কৃমি হয়ে থাকে।
উপরোক্ত কারণগুলো ছাড়াও আরো বিভিন্ন উপায়ে কৃমি সংক্রমিত হয়ে থাকে। তাই শিশুদের কৃমি প্রতিরোধ করার জন্য কৃমির ওষুধ খাওয়ানো নিয়ম ও কৃমির ওষুধের নাম জেনে রাখতে হবে। তাহলে শিশুদের কৃমির সংক্রমন থেকে রক্ষা করা যাবে।
কৃমি হওয়ার লক্ষণ
শরীরের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পরজীবী বাসা বাঁধলে অনেক ধরনের লক্ষণ দেখা যায় এবং সেই লক্ষণ বুঝে আমরা বুঝতে পারি যে আমাদের শরীরে কৃমি বা পরজীবী বাসা বেধেছে। কয়েকটি লক্ষণ আছে যেগুলো ভুলে বোঝা যাবে যে কৃমি হয়েছে।
কৃমি হলে যে সমস্ত লক্ষণ দেখা যায় সেগুলো হল-
- পেটে ব্যথা হবে।
- মাঝে মাঝে বমি ভাব লাগবে।
- খাবার কম খাবে।
- ওজন কমে যাবে।
- পায়খানার সমস্যা হবে।
এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে বোঝা যাবে যে শরীরে পরজীবীর বাসা বেধেছে বা কৃমি হয়েছে। তাই অবশ্যই এই ধরনের সমস্যা দেখা দিলে তৎক্ষণা চিকিৎসা বা কৃমির ওষুধ খেতে হবে। তবে শুধুমাত্র একটি ওষুধ খেলে অসুখ সেরে যাবে।
কৃমি সাধারণত বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে তবে অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ এবং স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের কারণে কৃমি বেশি হয়ে থাকে। বাচ্চারা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খেলাধুলা করে এবং মাটি কাদায় ঘুরে বেড়ানো এছাড়াও বিভিন্ন মাটি থেকে খাবার তুলে খাওয়ার কারণে কৃমি হয়ে থাকে।
কৃমির ওষুধের নাম
বর্তমান সময়ে অনেক কোম্পানি আছে যারা কিডনির ওষুধ তৈরি করে। তবে যে কোন কোম্পানিরই ওষুধ হোক না কেন কৃমির ওষুধ ছয় মাস পরপর খাওয়া উচিত। তাহলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায় কিনা ওষুধ একের অধিক খাওয়া উচিত না।
এবং কৃমির ওষুধ খাওয়ার পর পর অন্য কোন ধরনের ওষুধ কিডনির জন্য খাওয়া যাবেন না শুধু মাত্র খেতে হবে কৃমির ওষুধ। যেহেতু কৃমি একটি পরজীবী উদ্ভিদ সেজন্য এটি ধ্বংস করার একটিমাত্র ঔষধ আছে যেটি কাজ করে ছয় মাস পর্যন্ত।
অ্যালুমিনডাজল নামক একটি ওষুধ আছে যা বিভিন্ন ধরনের পরজীবী বা কৃমির উপদ্রবে চিকিৎসা ব্যবহৃত হয় এটি অন্যান্য রোগের মধ্যে জিআরদিয়াসিডি সহ আরো বিভিন্ন ধরনের রোগের উপদ্রব থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
তবে কৃমির ওষুধ অতিরিক্ত পরিমাণে সেবন না করা উচিত ছয় মাস অন্তর অন্তর এই ওষুধ সেবন করলেই ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। তাই প্রতি ছয় মাস পর পর কৃমির ওষুধ খেতে হয় এতে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
শিশুদের কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর নিয়ম ও কৃমির ওষুধের নাম জানলে আমরা নিজেরাই উপরোক্ত সমস্যাগুলো দেখা দিলে কির মীর ওষুধ সেবন করতে পারব এজন্য কোন ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে না তাই এ বিষয়গুলো জানা দরকার।
কৃমির ওষুধ খাওয়ার নিয়ম
দৈহিক ওজন ৬০ কেজি হলে 400 মিলিগ্রাম খাবারের সাথে করে দুই দিনে দুইবার ২৮ দিন দৈহিক ওজন যদি ৬০ কেজির কম হয় তাহলে 15 মিলিগ্রাম ওজন অনুযায়ী দুইটি বিভক্ত মাত্রায় দৈনিক সর্বোচ্চ ৮০০ মিলিগ্রাম এর ক্ষেত্রে এর চিকিৎসা ১৪ দিন পর পর তিনবার নিতে হবে।
অর্থাৎ 14 দিন পর পর একটি করে ওষুধ খেতে হবে কিরমি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য। এছাড়াও আমরা যদি অন্যান্য শিশুদের কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর নিয়ম ও কৃমির ওষুধের নাম সম্পর্কে জানি তাহলে নিজেরাই এই চিকিৎসা নিতে পারব।
তবে বর্তমান বাজারে কিছু পাওয়ারের যে ওষুধগুলো পাওয়া যায় সেগুলো একটি মেয়াদ ছয় মাস থাকে তাই ৬ মাসের মধ্যে কৃমির ওষুধ আর দ্বিতীয়বার না খেলেও সমস্যা হয় না। কৃমির ওষুধ খেলে দ্রুত সমস্যার সমাধান হয় এবং আরাম পাওয়া যায়
তবে অতিরিক্ত কিডনির ওষুধ খেলে শরীরে অনেক বেশি ক্ষতি করতে পারে তাই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে শিশুদের কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর নিয়ম ও কৃমির ওষুধের নাম সম্পর্কে জেনে নিতে হবে এবং সতর্কতা সম্পর্কে জানতে হবে।
বর্তমান সময়ে অনেক কোম্পানি আছে যারা কিডনির ওষুধ তৈরি করে। তবে যে কোন কোম্পানিরই ওষুধ হোক না কেন কৃমির ওষুধ ছয় মাস পরপর খাওয়া উচিত। তাহলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায় কিনা ওষুধ একের অধিক খাওয়া উচিত না।
কৃমি প্রতিরোধে ঘরোয়া উপায়
কৃমি প্রতিরোধে ঘরোয়া কিছু উপায় হল রসুন নারিকেল লবঙ্গ মিষ্টি কুমড়ার বীজ এবং হলুদের ব্যবহার করা এছাড়াও স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তোলা যেমন খাবার আগে ও পরে হাত ধোয়া পরিষ্কারভাবে এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা সব সময় সঠিক খাদ্য অভ্যাস গড়ে তোলা।
প্রতিদিন যদি খাবার আগেও পড়ে হাত ধোয়া হয় তাহলে পেটের মধ্যে অন্তত জীবাণু প্রবেশ করতে পারবে না। এবং শরীরে কৃমির সংক্রমণ কমে যাবে ধীরে ধীরে। সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে এবং জামাকাপড় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরতে হবে।
কিছু কিছু জীবাণু অপরিষ্কার থাকার কারণেও শরীরে বাসা বাঁধে। তাই সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং পরিপাটি হয়ে থাকতে হবে। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো খাবার আগেও পড়ে হাত ধুতে হবে খুব ভালোভা পেটের মধ্যে না যায় হাতে থাকা জীবাণু।
শিশুদের কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর নিয়ম ও কৃমির ওষুধের নাম জানলে আমরা নিজেরাই উপরোক্ত সমস্যাগুলো দেখা দিলে কির মীর ওষুধ সেবন করতে পারব এজন্য কোন ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে না তাই এ বিষয়গুলো জানা দরকার।
শরীরের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পরজীবী বাসা বাঁধলে অনেক ধরনের লক্ষণ দেখা যায় এবং সেই লক্ষণ বুঝে আমরা বুঝতে পারি যে আমাদের শরীরে কৃমি বা পরজীবী বাসা বেধেছে। কয়েকটি লক্ষণ আছে যেগুলো ভুলে বোঝা যাবে যে কৃমি হয়েছে।
কৃমির ওষুধ কত দিন পর পর খেতে হয়
দৈহিক ওজন ৬০ কেজি হলে 400 মিলিগ্রাম খাবারের সাথে করে দুই দিনে দুইবার ২৮ দিন দৈহিক ওজন যদি ৬০ কেজির কম হয় তাহলে 15 মিলিগ্রাম ওজন অনুযায়ী দুইটি বিভক্ত মাত্রায় দৈনিক সর্বোচ্চ ৮০০ মিলিগ্রাম এর ক্ষেত্রে এর চিকিৎসা ১৪ দিন পর পর তিনবার নিতে হবে।
অর্থাৎ 14 দিন পর পর একটি করে ওষুধ খেতে হবে কিরমি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য। এছাড়াও আমরা যদি অন্যান্য শিশুদের কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর নিয়ম ও কৃমির ওষুধের নাম সম্পর্কে জানি তাহলে নিজেরাই এই চিকিৎসা নিতে পারব।
যাদের ওজন একটু বেশি তারা ১৪ দিন পরপর তিনটি করে ওষুধ খাবে এবং যাদের ওজন তুলনামূলক কম বা যাদের শরীর স্বাস্থ্য একটু কম তাদের।২৮ দিন পর পর ওষুধ খেতে হয় তাহলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
শিশুদের কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর নিয়ম ও কৃমির ওষুধের নাম সম্পর্কে যদি আমরা সকলে জানতে পারি তাহলে সমস্যার দেখা দেওয়ার সাথে সাথে আমরা চিকিৎসা নিতে পারব এবং সমস্যা সমাধান করতে পারব। বিভিন্ন মানুষ আছে যারা চিহ্নের ওষুধের নাম জানে না তাদের নামগুলো জেনে রাখা উচিত।
বাচ্চাদের জন্য সবচেয়ে ভালো কৃমির ওষুধ কি
কৃমির ওষুধের বিভিন্ন ধরনের ভাগ আছে যেমন বড়দের জন্য আলাদা ধরনের ওষুধ পাওয়া যায় এবং ছোটদের জন্য আলাদা ধরনের ওষুধ পাওয়া যায় সমাধানে।মেবেনডাজল নামক একটি ওষুধ পাওয়া যায় যে ওষুধটি অনেক বেশি ভালো কাজ করে।
কাজ বিভিন্ন মানুষের কৃমির সমস্যা আছে কৃমির সমস্যা আছে যারা মেবেনডাজল নামক সত্যি নিয়মিত সেবন করে। এবং ভালো ফলাফল পায় এবং ভালো ফলাফল পায় তাই এই ওষুধের গুনাগুন এবং কার্যকারিতা অনেক।
শিশুদের কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর নিয়ম ও কৃমির ওষুধের নাম সম্পর্কে যদি আমরা জেনে রাখি তাহলে উপরোক্ত সমস্যাগুলো দেখা দিলেই তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা নিতে পারব এবং তাড়াতাড়ি সুস্থ হতে পারব তাই সকলের বিস্তারিত জেনে রাখা উচিত।
শরীরে যদি অতিরিক্ত পরিমাণে কৃমি থাকে তাহলে তারা সেই খাবারের অধিকাংশ খাবার খেয়ে ফেলে এবং শরীরের পুষ্টির ঘাটতি দেখা দেয় এজন্য শরীরে যদি অতিরিক্ত কৃমি বাধা দেয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করতে হবে এবং সুস্থ হতে হবে কৃমি নির্ধারণ করতে হবে।
শরীরের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পরজীবী বাসা বাঁধলে অনেক ধরনের লক্ষণ দেখা যায় এবং সেই লক্ষণ বুঝে আমরা বুঝতে পারি যে আমাদের শরীরে কৃমি বা পরজীবী বাসা বেধেছে। কয়েকটি লক্ষণ আছে যেগুলো ভুলে বোঝা যাবে যে কৃমি হয়েছে।
পরিশেষে
আজকের আর্টিকেলে কর্মী সম্পর্কিত বিস্তারিত সকল তথ্য নিয়ে আলোচনা করেছি। আশা করছি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে শিশুদের কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর নিয়ম ও কৃমির ওষুধের নাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। মানব দেহে অতিরিক বেশি সমস্যা সৃষ্টি করে এজন্য অতিরিক্ত কৃমির সমস্যা দেখা দিলে তার দ্রুত সমাধান করতে হবে।
এর কারণ হবে মানবদেহে যদি অতিরিক্ত পরিমাণে কৃমি থাকে তাহলে পুষ্টির সমস্যা দেখা দিবে এ সম্পর্কিত সকল তথ্য আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করেছে প্রতিদিন এমন তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে হলে www.jarinonline.com এই পেজটি নিয়মিত ভিজিট করুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url