অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা ফি কত এবং আবেদন পদ্ধতি
বহু শিক্ষার্থী উচ্চ শিক্ষার জন্য অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখে যার জন্য অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা ফি কত এবং আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে জানা অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি বিষয়।অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা ফি কত এবং আবেদন পদ্ধতি জানুন আজকের এই আর্টিকেলে।
বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় সহ আবেদন পদ্ধতি এবং স্টুডেন্ট ভিসার ফি সম্পর্কে জানানো হবে তাই আর দেরি না করে পুরো আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা ফি কত
অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসার ফি নির্ধারণ হয় অস্ট্রেলিয়া সরকার কর্তৃক থেকে। এ ধরনের ফি নির্ধারণ করার পরে যদি কোন ব্যক্তি পড়াশোনার জন্য স্টুডেন্ট ভিসার পেতে আবেদন করে তখন তাকে সেই ভিসা ফি দিতে হয়। তাই অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা ফি কত এবং আবেদন পদ্ধতি জানা দরকার।
অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসার আগের ফি ছিল ১৬০০ AUD যা পরবর্তীতে বেড়েছে এবং ২০০০ AUD হয়েছে আগের থেকে অনেকটাই বেড়ে গেছে স্টুডেন্ট ভিসার ফি। এজন্য অবশ্যই যেকোনো ধরনের ভিসার আবেদন করতে হলে অবশ্যই আগে থেকে জানা দরকার।
অস্ট্রেলিয়া একটি উচ্চ শিক্ষার দেশ হওয়ার কারণে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় যারা উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হতে চায় তাদের অবশ্যই যাওয়া উচিত। অস্ট্রেলিয়া রয়েছে উচ্চ শিক্ষার জন্য বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়।
অস্ট্রেলিয়াতে অনেক বড় বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যেগুলোতে প্রচুর মেধাবী শিক্ষার্থী সুযোগ পায় এবং স্কলারশিপ পেলে তারা সেই টাকা দিয়েই নিজের খরচ চালাতে পারে। এজন্য অবশ্যই অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা ফি কত এবং আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে জানা উচিত।
অনেক স্টুডেন্ট আছে পড়াশুনার পাশাপাশি সেখানকার ছোট ক্যাফেতে চাকরি করে এবং নিজের খরচ নিজেরাই বহন করতে পারে। প্রচুর শিক্ষার্থী এ ধরনের কাজ করে পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন কাজ করে নিজের দক্ষতা অর্জন করে।
অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসার মেয়াদ কত দিনের
অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা পেতে হলে করণীয় বিষয়গুলো সহ ভিসার মেয়াদ কতদিন থাকে এ সম্পর্কে সকল স্টুডেন্ট এর জেনে রাখা উচিত। কেননা ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে সেই দেশে আর থাকা যাবে না এটা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।
সাধারণত যে স্টুডেন্ট পড়াশোনার জন্য অস্ট্রেলিয়ায় যাই তার ভিসার মেয়াদ কোর্স চলাকালীন সময় পর্যন্ত হয়ে থাকে এবং এর মেয়াদ কোর্সের উপর নির্ভর করে দেওয়া হয় তাই অবশ্যই মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আরো ২৮ দিন অস্ট্রেলিয়ার অবস্থান করতে পারবেন।
স্টুডেন্টদের জন্য এটি একটি বড় পাওয়া যে তাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরেও ২৮ দিনের মত সময় দেওয়া হয় সেই দেশে থাকার জন্য তাই অবশ্যই স্টুডেন্ট ভিসার অনেকগুলো চাহিদা বা সুযোগ সুবিধা স্টুডেন্টরা পায়।
আরও পড়ুনঃ পোল্যান্ড থেকে ফ্রান্স যাওয়ার সহজ উপায়
স্টুডেন্টদের সেখানকার কাজ হচ্ছে সেখানে পড়াশোনার পাশাপাশি রোজগার করে তাদের পরিবারকে সচ্ছল করা কেননা এই বিষয়টি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে। তারা অবশ্যই শিক্ষা ক্ষেত্রে এই বিষয়গুলো জানা জরুরী।
স্টুডেন্টদের বিভিন্ন কারণে তারা পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে জড়িয়ে যায় এবং তাদের অবশ্যই সে সমস্যা থেকে সমাধানের জন্য সেখানকার সরকারের সাহায্য নিতে হয়। সেই স্টুডেন্টদের অবশ্যই সে দেশের নিয়ম কানুন সম্পর্কে অবগত থাকতে হবে।
অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন পদ্ধতি
অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে প্রথমে অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি ওয়েবসাইট ইভি একাউন্ট তৈরি করতে হবে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন পূরণ করতে হবে পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
স্টুডেন্ট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো হল-
- পাসপোর্ট
- অফার লেটার।
- আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রমাণ।
- মেডিকেল রিপোর্ট।
- শিক্ষাগত যোগ্যতা সার্টিফিকেট।
- এনআইডি কার্ড।
অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হলেও উপযুক্ত কাগজগুলো অত্যন্ত নির্ভুলভাবে তৈরি করে সাবধানতা অবলম্বন করে গুছিয়ে রাখতে হবে কেন ভিসার জন্য যেকোনো সময় এ ধরনের কাগজের প্রয়োজন পড়ে। তাই অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা ফি কত এবং আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে হবে।
যেখানে আপনি পড়াশোনা করলে আপনার ভালো রেজাল্ট হলে তারা আপনাকে স্কলারশিপ প্রদান করবে যাতে করে আপনি আপনার খরচ নিজে চালাতে পারেন। এছাড়া আপনি সেখানে গিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি কোন কাজ কঠিন নিজের খরচ নিজেই বহন করতে পারবেন।
অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার সহজ উপায়
অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে আকাশ পথে যাতায়াত। এটা অনেক বেশি নিরাপদ এবং কম সময়ে পৌঁছানো যায় বিভিন্ন সমস্যা ছাড়া। আকাশ পথে যাতায়াত করলে খুব অল্প সময়ে পৌঁছানো যায় অস্ট্রেলিয়া।
সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া পৌঁছানো যায় এতটা দূরত্বে থাকার পরেও। বড় একটি কারণ হচ্ছে যাতায়াত ব্যবস্থা উন্নতি। তবে কাজের উদ্দেশ্যে যদি আপনি যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই অনেক বেশি সময় হাতে নিয়ে যেতে হবে।
যারা অনেকেই আছে যারা বিমানে যাতায়াত করতে পারে না তাদের জন্য এক থেকে দেড় মাস সময় লাগে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া পৌঁছাতে। এইজন্য অবশ্যই বিমানে যাতায়াত করা অনেক বেশি সহজ এবং সময় সাপেক্ষ।
আপনি যখন পড়াশোনার ক্ষেত্রে বা কাজের ক্ষেত্রে এক দেশের অন্য দেশে যাবেন এবং ভাষা সম্পর্কে না জেনে যাবেন তখন আপনার বিভিন্ন কাজের অনেক সমস্যা হবে তাই অবশ্যই ভাষা সম্পর্কে জেনে যাওয়া উচিত।
বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে বিমানে যাতায়াত কেননা বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া দূরত্ব অনেক বেশি হওয়ার পরেও বিমানে যাতায়াত করলে খুব কম সময়ে পৌঁছানো যায় এবং এখানে কোন ঝুঁকি থাকে না।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষা ব্যবস্থা কেমন
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষা ব্যবস্থা অনেক বেশি উন্নত হওয়ার কারণে শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষার জন্য পছন্দের একটি দেশের মধ্যে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া অন্যতম। কেননা অস্ট্রেলিয়ায় হয়েছে অনেক বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয় যাতে পড়াশোনায় অনেক বেশি সুযোগ্রকার। আর তাই অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা পেতে
অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা ফি কত এবং আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে জানুন।
অস্ট্রেলিয়া বিভিন্ন বিভিন্ন যেমন স্নাতক, স্নাতককোত্তর, পি এইচ ডি সহ আরো অনেক বড় বড় ডিগ্রি অর্জনেরআবার অনেক বেশি সুবিধা। এজন্য অবশ্যই পড়াশোনার জন্য সে দেশের জন্য উচিত সে দেশে শিক্ষা ব্যবস্থা অনেক উন্নত।
তাই অবশ্যই শিক্ষার জন্য এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়া উচিত এতে করে নিজে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারবেন এর পাশাপাশি বহু সুযোগ সুবিধা পাবে। যেমন আপনি সেখানে গিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি কর্মসংস্থান তৈরি করতে পারবেন।
অস্ট্রেলিয়ায় বহু মানুষ কাজের উদ্দেশ্যে এবং বহু শিক্ষার্থী পড়াশুনার উদ্দেশ্যে যাওয়ার অনেক স্বপ্ন দেখে তবে বিমানে যাতায়াতের ক্ষেত্রে অনেক খরচ বেশি হয় কিন্তু এতে কোন জীবনের ঝুঁকি থাকে না। এবং জাহাজে যারা যাতায়াত করে তাদের জীবনের অনেক বেশি ঝুঁকি থাকে।
অস্ট্রেলিয়ার কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচয়
অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থিত বিশ্ব বিখ্যাত কয়েকটি নামকরা বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে প্রতিটি শিক্ষার্থীদের জেনে রাখা উচিত কেননা এই ধরনের বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা সুযোগ পাওয়ার ইচ্ছা সকল স্টুডেন্টদের থাকে। তাই অবশ্যই জানা উচিত।
অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থিত কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচয় হলো-
ইউনিভার্সিটি অফ সিডনি- এটি অস্ট্রেলিয়া প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটি ১৯ তম অবস্থানে রয়েছে এবং প্রচুর সংখ্যক আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এখানে পড়াশোনা করে।
ইউনিভার্সিটি অফ নিউ সাউথ ওয়েলস- এই বিশ্ববিদ্যালয়টি গ্রুপ এই ট একটি সমস্যা গবেষণার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। বিশ্ববিদ্যালয়টি গবেষণার জন্য সেরা।
মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়-এই বিশ্ববিদ্যালয়রি অস্ট্রেলিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে রয়েছে এছাড়াও সারা বিশ্বের মধ্যে ৩৭ তম স্থানে রয়েছে।
মনাশ বিশ্ববিদ্যালয়-অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর মধ্যে এটি একটি রয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ায় এগুলো ছাড়াও আরো অনেক ধরনের বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যাতে পড়াশোনার জন্য অনেক শিক্ষার্থী বহু বছর ধরে স্বপ্ন দেখছে। বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার জন্য তারা অনেকেই অনেক ধরনের প্রচেষ্টা চালিয়েছে পড়াশোনায় ভালো করার জন্য।
অস্ট্রেলিয়ায় শিক্ষার জন্য কেন যাওয়া উচিত
অস্ট্রেলিয়া একটি উচ্চ শিক্ষার দেশ হওয়ার কারণে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় যারা উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হতে চায় তাদের অবশ্যই যাওয়া উচিত। অস্ট্রেলিয়া রয়েছে উচ্চ শিক্ষার জন্য বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়।
যেখানে আপনি পড়াশোনা করলে আপনার ভালো রেজাল্ট হলে তারা আপনাকে স্কলারশিপ প্রদান করবে যাতে করে আপনি আপনার খরচ নিজে চালাতে পারেন। এছাড়া আপনি সেখানে গিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি কোন কাজ কঠিন নিজের খরচ নিজেই বহন করতে পারবেন।
তাই অবশ্যই শিক্ষার জন্য এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়া উচিত এতে করে নিজে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারবেন এর পাশাপাশি বহু সুযোগ সুবিধা পাবে। যেমন আপনি সেখানে গিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি কর্মসংস্থান তৈরি করতে পারবেন।
এক দেশ থেকে অন্য দেশে গেলে অবশ্যই সে দেশের সমস্ত নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে যার জন্য প্রয়োজন হবে সেই দেশে নিয়ম কানুন জানা। এবং সে দেশে যাওয়ার আগে অবশ্যই আপনাকে সেই দেশের ভাষা সম্পর্কে জানতে হবে। এবং অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা ফি কত এবং আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে হবে।
আপনি যখন পড়াশোনার ক্ষেত্রে বা কাজের ক্ষেত্রে এক দেশের অন্য দেশে যাবেন এবং ভাষা সম্পর্কে না জেনে যাবেন তখন আপনার বিভিন্ন কাজের অনেক সমস্যা হবে তাই অবশ্যই ভাষা সম্পর্কে জেনে যাওয়া উচিত।
বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যেতে কি কি প্রয়োজন হয়
বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যেতে হলে প্রয়োজন সর্বোচ্চ একটি মনোবল কেননা আপনার মন যদি অনেক বেশি নরম হয় তাহলে আপনি নিজের দেশ ছেড়ে কখনোই যেতে পারবেন না। এর পাশাপাশি রয়েছে সরকারি কতগুলো নিয়ম কানুন।
বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় সরকারি ভাবে যাতায়াতের জন্য প্রয়োজন যেসব কাগজপত্র সেগুলো হলো-
- একটি বৈধ পাসপোর্ট।
- একটি ভিসা।
- এনআইডি কার্ড।
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
- কাজের উদ্দেশ্যে গেলে জব অফার লেটার।
- শিক্ষার জন্য গেলে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি ফরম।
- মেডিকেল রিপোর্ট।
- প্যান কার্ড।
- আধার কার্ড।
- পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট।
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট।
বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার জন্য সাধারণত কাগজপত্র গুলো অনেক বেশি প্রয়োজন হয়। কেননা এই কাগজপত্রগুলো ছাড়া এক দেশ থেকে অন্য দেশ যাওয়ার কোন সরকারি অনুমতি থাকে না এজন্য এ কাগজপত্রগুলোর গুরুত্বপূর্ণ অনেক।
বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া দূরত্ব
সাধারণ উপভোগ google ম্যাপ অনুযায়ী জানা যায় যে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া দূরত্ব সরাসরি বিমানের ৭১৬৯ কিলোমিটার এর কাছাকাছি হয়ে থাকে। বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া দূরত্ব অনেক বেশি হওয়ার পরেও বিমানে যাতায়াতের জন্য খুব কম সময়ে যাওয়া যায়।
তবে এক্ষেত্রে আরো একটি বড় সুবিধা হয়েছে এতটা দূরত্বে থাকার পরেও বিমানে যাতায়াত করলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া কোন সমস্যা এবং কোন জীবনের ঝুঁকি ছাড়াই পৌঁছে যাওয়া যায়।
যেহেতু বর্তমান সময়ে বিমান নিয়ে যাতায়াত ব্যবস্থা অনেক বেশি উন্নত হয়েছে এই কারণে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক বেশি উন্নত হওয়ার কারণে খুব কম সময়ে যাওয়া যায়।
বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়ার অনেকগুলো বড় বড় কারণ রয়েছে পড়াশোনা উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় কিছু কিছু মানুষ আছে যারা কাজের জন্য যায়। অস্ট্রেলিয়ায় এমন একটি দেশ যেখানে শিক্ষাব্যবস্থা এবং কর্মসংস্থানের কোন অভাব নেই। তাই অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা ফি কত এবং আবেদন পদ্ধতি জানুন।
অস্ট্রেলিয়ায় বহু মানুষ কাজের উদ্দেশ্যে এবং বহু শিক্ষার্থী পড়াশুনার উদ্দেশ্যে যাওয়ার অনেক স্বপ্ন দেখে তবে বিমানে যাতায়াতের ক্ষেত্রে অনেক খরচ বেশি হয় কিন্তু এতে কোন জীবনের ঝুঁকি থাকে না। এবং জাহাজে যারা যাতায়াত করে তাদের জীবনের অনেক বেশি ঝুঁকি থাকে।
পরিশেষে
এই আর্টিকেলে অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা ফি কত এবং আবেদন পদ্ধতি অস্ট্রেলিয়ায় শিক্ষা ব্যবস্থা কেমন এছাড়াও অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচয় সম্পর্কে আলোচনা করেছি। এছাড়া অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কে আরো অনেক তথ্য পুরো আর্টিকেলের রয়েছে।
আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটা পড়েছেন এবং অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষা ব্যবস্থা স্টুডেন্ট ভিসার ফি কত সে সম্পর্কে জেনেছেন প্রতিদিন এমন তথ্যমূলক পোস্ট পেতে হলে নিয়মিত ভিজিট করতে থাকুন www.jarinonline.com এই পেজটি।




অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url