OrdinaryITPostAd

ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির পদ্ধতি ও নিয়ম ২০২৫

ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির পদ্ধতি ও নিয়ম ২০২৫ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত তথ্যগুলো জানাবো। কিভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন অনলাইনে এবং সরকারিভাবে করা যায় সেই সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলটি লেখা।
ড্রাইভিং-লাইসেন্স-তৈরির-পদ্ধতি-ও-নিয়ম-২০২৫
বর্তমানে  ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির পদ্ধতি ও নিয়ম ২০২৫ অনেক বেশি সহজ হয়ে গেছে এবং অনেক দ্রুত তার সাথে ড্রাইভিং লাইসেন্স হাতে পাওয়া যায় আর্টিকেলে ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কিত সকল তথ্য আলোচনা করব বিস্তারিত জানতে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পরুন।

ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির পদ্ধতি ও নিয়ম ২০২৫

ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির জন্য অবশ্যই ট্রাফিক লাইসেন্স তৈরির পদ্ধতি ও নিয়ম ২০২৫ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে রাখা ভালো। তাহলে আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স খুব সহজেই বের করে নিতে পারবেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স সকল ড্রাইভারদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাগজ।
ড্রাইভিং-লাইসেন্স-তৈরির-পদ্ধত-ও-নিয়ম-সম্পরকে-বিস্তারিত-জানুন-এই-পোস্টে
আবেদন সফলভাবে জমা দেওয়ার পর আপনার নানার লাইসেন্সটি অনলাইন ইসু হবে এবং আপনি তা ফ্রেন্ড করে নিতে পারবেন। প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও পরীক্ষা লার্নার লাইসেন্স পেয়ে গেলে আপনাকে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নিতে হবে।

প্রশিক্ষণের পর আপনি নির্ধারিত সময়ে লিখিত ও মৌখিক এবং ফিল্ড টেস্টে অংশগ্রহণ করবেন এগুলো পরীক্ষায় আপনি উত্তীর্ণ হতে পারলেই আপনাকে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করার পরে আপনার লাইসেন্সটি গ্রহণযোগ্য বিবেচনা করা হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকলে আপনাকে ড্রাইভার বলে গণ্য করা হবে না। এর কারণ হলো রাস্তায় চলাচলের জন্য আপনাকে একটি লাইসেন্স প্রদান করে সরকার থেকে সেই লাইসেন্সটি হলো ড্রাইভিং লাইসেন্স।

আপনাকে অবশ্যই খুব ভালোভাবে গাড়ি চালানো শিখতে হবে এবং তার দক্ষতা অর্জন করতে হবে শুধুমাত্র তাহলে আপনি ড্রাইভার লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আপনি যদি খুব ভালোভাবে দক্ষ না হন তাহলে আপনার পরবর্তীতে সমস্যা সৃষ্টি হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স কি 

ড্রাইভিং লাইসেন্স একটি আইনি অনুমোদন নিশ্চিত করে একটি নির্দিষ্ট ব্যক্তির জন্য এক বা একাধিক ধরনের মোটর চালিত যানবাহন যেমনঃ ট্রাক বা বাস মোটরসাইকেল,গাড়ি ইত্যাদি এ ধরনের যানবাহন রাস্তায় চলাচলের জন্য সরকারি অনুমোদন।

এই লাইসেন্সটি যদি না থাকে তাহলে আপনার গাড়ি রাস্তায় চলাচলের জন্য অনুমোদনপ্রাপ্ত হবে না এবং আইনের লক্ষ্য আপনার গাড়িটি রাস্তায় চলাচল করতে দেবে না। এর জন্য আপনাকে অবশ্যই তৈরি করতে হবে।

 ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির পদ্ধতি ও নিয়ম ২০২৫ আপনি যদি বিস্তারিত এই সম্পর্কিত সকল তথ্য জেনে রাখেন তাহলে খুব সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন করতে পারবেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাগজ।

ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির জন্য অবশ্যই ট্রাফিক লাইসেন্স তৈরির পদ্ধতি ও নিয়ম ২০২৫ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে রাখা ভালো। তাহলে আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স খুব সহজেই বের করে নিতে পারবেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স সকল ড্রাইভারদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাগজ।

ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকলে আপনাকে ড্রাইভার বলে গণ্য করা হবে না। এর কারণ হলো রাস্তায় চলাচলের জন্য আপনাকে একটি লাইসেন্স প্রদান করে সরকার থেকে সেই লাইসেন্সটি হলো ড্রাইভিং লাইসেন্স।

ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন করতে কি কি লাগে 

ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য প্রথম পদক্ষেপ হলো লার্নার বা শিখুন বেশ ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতা হতে হবে নূন্যতম অষ্টম শ্রেণী পাস। তাহলেই আবেদন করতে পারবে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য।

অপেশাদারদের লাইসেন্সের জন্য বয়স ন্যূনতম আঠারো বছর এবং পেশাদারদের লাইসেন্সের জন্য ২১ বছর হতে হবে এছাড়া শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকা আবশ্যক হতে হবে। শারীরিকভাবে অক্ষম বা মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন এমন কোন ব্যক্তি গ্রহণযোগ্য হবে না।

যে ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করবে তাকে অবশ্যই শারীরিক মানসিকভাবে সুস্থ হতে হবে সম্পূর্ণভাবে তাহলে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করতে পারবে এবং আবেদন গ্রহণযোগ্য করা হবে।

প্রশিক্ষণ পরীক্ষা দুই থেকে তিন মাস প্রশিক্ষণ পর নির্ধারিত দিনে লিখিত বা মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে সেখানে আপনাকে খুব ভালোভাবে পরীক্ষায় পাশ করতে হয়। আপনি যদি সেই পরীক্ষাগুলোতে কোন একটিতে ভালো না করতে পারেন তাহলে গ্রহণযোগ্য হবে না।

ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য এত বেশি পরীক্ষা নেওয়ার একমাত্র কারণ হলো যখন রাস্তায় চলাচল করলে তখন কোন সাধারণ জনগণের ক্ষতি না হয় এজন্য আপনাকে এক দম প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য একদম উপযুক্ত ব্যক্তি হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।

কত বয়স হলে লাইসেন্স এর আবেদন করা যায়

বিভিন্ন পেশার বিভিন্ন বয়সের মানুষদের ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করেন তবে সবার লাইসেন্স আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না এর কারণ হলো সরকারি নিয়ম অনুযায়ী কিছু কয়েকটি প্রটোকল অবলম্বন করে কাজ করা হয়।

যারা পেশাদার হিসেবে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন করে তাদের অবশ্যই বয়স ২১ বছর হতে হবে। এবং অনেকেই রয়েছে যারা অপেশাদার অর্থাৎ যখন ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করে তখন তাদের বয়স অবশ্যই ১৮ অতিক্রম করতে হয়।

আঠারোর কম বয়সী কোন ব্যক্তিকে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করতে দেওয়া হয় না। এই কারণটি হল এমন জনগণের জন্য। যদি কম বয়সী কোন ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করা হয় তাহলে সে রাস্তার জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকারক হয়ে দাঁড়ায়।

রাস্তায় যেহেতু প্রচুর মানুষ চলাচল করে তখন তাদের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে এজন্য রাস্তায় সমস্যার সৃষ্টি না হয় এমন কোন ব্যক্তিকে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করা হয়।  ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির পদ্ধতি ও নিয়ম ২০২৫ সম্পর্কে আগে থেকে জেনে নেওয়া উচিত।

আবেদন সফলভাবে জমা দেওয়ার পর আপনার নানার লাইসেন্সটি অনলাইন ইসু হবে এবং আপনি তা ফ্রেন্ড করে নিতে পারবেন। প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও পরীক্ষা লার্নার লাইসেন্স পেয়ে গেলে আপনাকে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নিতে হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন প্রক্রিয়া

ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন প্রক্রিয়ার জন্য কয়েকটি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দরকার পড়ে সেগুলো সবার বৈধভাবে রাখতে হবে এবং নির্ভুল হতে হবে কাগজপত্রগুলো সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে এবং অবশ্যই সঠিক কাগজপত্রগুলো সময়মতো দিতে হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদনের জন্য যে কাগজপত্র গুলো প্রয়োজন সেগুলো হলঃ
  • অনলাইনে আবেদনের ফরম পূরণ কপি
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • এন আই ডি কার্ড অর্থাৎ জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
  • একটি ক্যাটাগরির জন্য ৫১৮ টাকা এবং দুটি ক্যাটাগরির জন্য ৭৪৮ টাকা আবেদন ফ্রি।
  • নির্দিষ্ট ঠিকানা প্রদান করতে হবে।
  • পেশাদার ড্রাইভারদের জন্য পুলিশি তদন্ত অর্থাৎ পুলিশ ভেরিফিকেশন এর কপি।
এই কাগজপত্র গুলো থাকলে আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করতে পারবেন অনলাইনে। তারপরে আপনাকে ওটা সময় দেওয়া হবে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করার জন্য ড্রাইভিং এর। তারপরে নির্ধারিত সময়ে আপনাকে আবার সরকার থেকে ডাকা হবে।

তখন আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য প্রয়োজনীয় সকল পরীক্ষা অংশগ্রহণ করতে হবে। সেখানে লিখিত মৌখিক এবং গাড়ি চালিয়ে দেখাতে হবে যে আপনি কেমন জানেন এবং সঠিকভাবে পরীক্ষাগুলো উত্তীর্ণ হতে পারলেই আপনাকে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করা হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদনের পরে করনীয় বিষয়

ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন প্রক্রিয়ার জন্য কয়েকটি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দরকার পড়ে সেগুলো সবার বৈধভাবে রাখতে হবে এবং নির্ভুল হতে হবে কাগজপত্রগুলো সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে এবং অবশ্যই সঠিক কাগজপত্রগুলো সময়মতো দিতে হবে।

আবেদন করা হয়ে গেলে আপনাকে দুই থেকে তিন মাস সময় দেওয়া হবে প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য অতঃপর আপনার প্রশিক্ষণ হয়ে গেলে তারপরে আপনাকে নির্ধারিত পরীক্ষার জন্য সরকার থেকে ডাকা হবে।

তারপরে আপনি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হবেন এবং নির্দিষ্ট সময়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উত্তর না হতে হবে যদি আপনি উত্তীর্ণ হতে পারেন তবে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স গ্রহণযোগ্য হবে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির পদ্ধতি ও নিয়ম ২০২৫ সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।

 ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির পদ্ধতি ও নিয়ম ২০২৫ সম্পর্কে যদি আমরা না জেনে রাখি তাহলে আমাদের পরবর্তীতে সমস্যা সৃষ্টি হবে এবং বুঝতে পারবো না যে কিভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন করতে হয়।

ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির জন্য অবশ্যই ট্রাফিক লাইসেন্স তৈরির পদ্ধতি ও নিয়ম ২০২৫ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে রাখা ভালো। তাহলে আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স খুব সহজেই বের করে নিতে পারবেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স সকল ড্রাইভারদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাগজ।

লাইসেন্স চেক করার সহজ উপায়

ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদনের কয়েক মাস পরে আপনাকে অবশ্যই চেক করতে হবে যে আমি ড্রাইভিং লাইসেন্স টি কেমন অবস্থায় আছে আর এই চেক করার জন্য আপনাকে অবশ্যই  ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির পদ্ধতি ও নিয়ম ২০২৫ সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য আপনাকে একটি এসএমএস পাঠাতে হবে যেমন আপনার একটি এসএমএস পাঠানোর জন্য ২৬৯৬৯ এই নাম্বারে পাঠাতে হবে তার কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনাকে পুনরায় একটি তালা এসএমএস পাঠাবে।

সেখানে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সটি অবস্থা কেমন লেখা আছে। এই প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত সহজ এবং দ্রুত গতি তাই এটি আপনি যখন ইচ্ছা তখন করতে পারবেন। আর অবশ্যই আপনাকে  ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির পদ্ধতি ও নিয়ম ২০২৫ সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। 

আবেদন সফলভাবে জমা দেওয়ার পর আপনার নানার লাইসেন্সটি অনলাইন ইসু হবে এবং আপনি তা ফ্রেন্ড করে নিতে পারবেন। প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও পরীক্ষা লার্নার লাইসেন্স পেয়ে গেলে আপনাকে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নিতে হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন প্রক্রিয়ার জন্য কয়েকটি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দরকার পড়ে সেগুলো সবার বৈধভাবে রাখতে হবে এবং নির্ভুল হতে হবে কাগজপত্রগুলো সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে এবং অবশ্যই সঠিক কাগজপত্রগুলো সময়মতো দিতে হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স রিনিউ করার সহজ উপায়

নির্ধারিত সময় পর পরে আপনাকে ড্রাইভিং লাইসেন্স রিনিউ করতে হবে আর এই প্রক্রিয়াটি প্রতিবছরই করতে হয়। সরকার থেকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আপনার লাইসেন্সটি প্রদান করে এবং তার পরে আপনাকে নির্ধারিত সময় পর করে রিনিউ করতে হবে।

কয়েকটি ধাপ অবলম্বন করে ড্রাইভিং লাইসেন্স রিনিউ করতে হয় সেগুলো হলঃ
  • প্রথমে পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সদের জন্য পুনরায় একটু ড্রাইভিং এর ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে হবে।
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন ফরম পূরণ করতে হবে।
  • প্রয়োজনের কাগজপত্র ফর্মের সাথে যুক্ত করে দিতে হবে।
  • BRTA অফিসের নির্দিষ্ট জায়গায় ফর্মটি কাগজপত্রসহ জমা দিতে হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির জন্য অবশ্যই ট্রাফিক লাইসেন্স তৈরির পদ্ধতি ও নিয়ম ২০২৫ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে রাখা ভালো। তাহলে আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স খুব সহজেই বের করে নিতে পারবেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স সকল ড্রাইভারদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাগজ।

আবেদন সফলভাবে জমা দেওয়ার পর আপনার নানার লাইসেন্সটি অনলাইন ইসু হবে এবং আপনি তা ফ্রেন্ড করে নিতে পারবেন। প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও পরীক্ষা লার্নার লাইসেন্স পেয়ে গেলে আপনাকে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নিতে হবে।

ই-পেপার ড্রাইভিং লাইসেন্স ডাউনলোড করার উপায়

ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন থেকে ডাউনলোড করার জন্য কয়েকটি উপায় অবলম্বন করতে হয়। সরকারিভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে গেলে তখন আপনাকে অনলাইন থেকে কপিতে উঠিয়ে নিতে হবে।
ই-পেপার-ড্রাইভিং-লাইসেন্স-ডাউনলোড-করার-উপায়
অনলাইন থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স উঠানোর পদ্ধতি হলোঃ
  • ইউজার লগইন করতে হবে।
  • BRTA SERVICE PORTAL এ লগইন করতে হবে।
  • বিআরটিএ সেবা বাতায়নে প্রবেশ করতে হবে।
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্ট্যান্ডার্ড চেক করতে হবে।
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স ডাউনলোড করতে হবে।
বর্তমান সময়ে খুব সহজেই ঝামেলা ছাড়া ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন করা যায়। ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন করার জন্য। শুধু মাত্র কয়েকটি প্রয়োজন হয় সেগুলো থাকলেই অনাআসে অনলাইনে আবেদন করা যায়।

 ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির পদ্ধতি ও নিয়ম ২০২৫ অনেক বেশি সহজ হওয়ার জন্য এই কাজটি আরো বেশি সহজ এবং সুবিধার হয়ে গেছে। এবং অনেক কম সময়ের মধ্যে ড্রাইভিং লাইসেন্স হাতে পাওয়া যায় বর্তমানে সময়ে।

পরিশেষে

 ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির পদ্ধতি ও নিয়ম ২০২৫ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলের বিস্তারিত তথ্যগুলো জানিয়েছি আশা করছি আজকের আর্টিকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির জন্য কার্যক্রম সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।

ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রতিটি ড্রাইভারদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাগজ ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কিত আজকের আর্টিকেলের বিস্তারিত অনেকগুলো তথ্য আর আলোচনা করলাম। প্রতিদিন এমন তথ্যবহুল আর্টিকেল পেতে হলে www.jarinonline.com এই পেজটি নিয়মিত ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url