OrdinaryITPostAd

মহিলাদের ওযু ভঙ্গের ২০ টি কারণ

মহিলাদের ওযু ভঙ্গের ২০ টি কারণ সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন আজকের আর্টিকেলে  মহিলাদের ওযু ভঙ্গের ২০ টি কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। অজুর গুরুত্বপূর্ণ জীবনে অনেক বেশি।
মহিলাদের-ওযু-ভঙ্গের-২০-টি-কারণ
মহিলাদের ওযু ভঙ্গের ২০ টি কারণ সম্পর্কে সকল মহিলাদেরই জেনে নেওয়া উচিত কারণ মহিলাদের ওযু ভঙ্গের বেশি কারণ দেখা দেয়। এবং মহিলাদের ওযু খুব দ্রুত এ কারণগুলোর জন্য ভেঙে যেতে পারে তাই অবশ্যই ওযু ভঙ্গের কারণগুলো বিস্তারিত জানতে হবে। নির্ভুল তথ্য জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারী পরুন।

মহিলাদের ওযু ভঙ্গের ২০ টি কারণ

অজু হল ইসলামের বিধান অনুসারে দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ধৌত করার মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জনের একটি প্রন্থা। মুসলমানদের নামাজের পূর্বে ওযু করে নেওয়া বাধ্যতামূলক কুরআনে আছে নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবা কারী এবং পবিত্রতা অর্জনকারী যারা বেঁচে থাকে তাদেরকে পছন্দ করে।
মহিলাদের-ওযু-ভঙ্গের-২০-টি-কারণ-সম্পর্কে-বিস্তারিত-জানুন-এই-পোস্টে
মহিলাদের বিভিন্ন কারণে ওযু করার পরে ওযুটি ভঙ্গ হয়ে যেতে পারে এমন কয়েকটি কারণ নিচে লেখা হলো-
  • মুখ ভরে বমি করা।
  • থুতুর সঙ্গে রক্ত বের হওয়া।
  • নামাজের মধ্যে উচ্চস্বরে হাসি দেওয়া।
  • চিৎ বা কাত হয়ে হেলান দিয়ে ঘুম যাওয়া।
  • পায়খানা বা প্রসাবের রাস্তা দিয়ে কোন কিছু বের হওয়া।
  • রক্ত পুজ বা পানি বের হয়ে গরিয়ে পড়া।
  • পাগল বা মাতাল অবস্থায় থাকলে।
  • হুশ জ্ঞান হারিয়ে ফেলা।
  • লজ্জাস্থানে হাত দেওয়া।
  • গোসল কোরা ফরজ হয় এমন কাজ করা।
  • শরিরের যে কোন অংশ দিয়ে নাপাকি বের হওয়া।
উপরোক্ত কয়েকটি কারণে মহিলাদের ওযু ভঙ্গ হয়ে যেতে পারে। তাই এ বিষয়গুলো অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে ওযু করার পরে যেন এগুলো যদি ঘটে তাহলে অবশ্যই তৎক্ষণা পুনরায় ওযু করতে হবে এবং পবিত্রতা অর্জন করতে হবে।

ওযু করার নিয়ম

ওযু করার একটি নির্দিষ্ট নিয়ম আছে সেই নিয়ম অবলম্বন করে পবিত্রতা অর্জন করার অর্থাৎ ওযু করা যায়। ওযু করার জন্য প্রথমেই সেই নিয়মগুলো বিস্তারিত এবং নির্ভুলভাবে জেনে নিতে হবে। এছাড়াও অবশ্যই  মহিলাদের ওযু ভঙ্গের ২০ টি কারণ সম্পর্কে জানতে হবে।

ওযু করার নিয়ম হলো-
  • প্রথমে বিসমিল্লাহ বলে শুরু করা।
  • দুই হাতের কব্জি পর্যন্ত ধৌত করা।
  • কুলি করা
  • পানি নাকের ভেতর দিয়ে পরিষ্কার করা
  • সমস্ত মাথা মাসেহ এবং কান সংলগ্ন স্থান মাসেহ করা।
  • হাত ও পায়ের আঙ্গুলের মধ্যে থাকার স্থানে আঙ্গুল দেয়া ধোয়া।
  • দাঁত পরিষ্কার করা।
  • ওজুর কাজগুলো অর্থাৎ উপলব্ধ কাজগুলো তিনবার করে করা।
এইভাবে অজু করতে হয় অজু অত্যন্ত ফরজ এবং পবিত্র একটি বিষয়। নামাজ এবং কোরআন স্পর্শ করার আগে অবশ্যই করতে হবে পবিত্রতা অর্জন করতে হবে। ইসলামে পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ বলা হয়। 

অজু হল ইসলামের বিধান অনুসারে দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ধৌত করার মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জনের একটি প্রন্থা। মুসলমানদের নামাজের পূর্বে ওযু করে নেওয়া বাধ্যতামূলক কুরআনে আছে নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবা কারী এবং পবিত্রতা অর্জনকারী যারা বেঁচে থাকে তাদেরকে পছন্দ করে।

অজু কত প্রকার কি কি

অজু হলো ইসলামের বিধান অনুসারে দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সমস্ত ধৌত করার মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জন করা। ইসলামে বলা হয় পবিত্রতায় ঈমানের অঙ্গ তাই ঈমান অর্জন করতে হলে অবশ্যই পবিত্র থাকতে হবে এবং পবিত্র ভাবে দিন যাপন করতে হবে।

ওযুর কয়েকটি প্রকারভেদ আছে সেগুলো হল-
ওযু তিন প্রকারঃ ফরজ ওয়াজিব ও মুস্তাহাব নামাজের জন্য অজু ফরজ কাবা শরীফ তাওয়াফের জন্য
অজু করা ওয়াজিব গোসল ও ঘুমানোর আগে ওযু করা মুস্তাহাব। একই পদ্ধতিতে অজু করতে হয় তবে ওজুর প্রকারভেদ ভিন্ন ভিন্ন।
মহিলাদের ওযু ভঙ্গের ২০ টি কারণ সম্পর্কে আমরা যদি জেনে থাকি তাহলে অবশ্যই সে কারণগুলো থেকে বিরত থাকবো এবং নিজেকে সবসময় পবিত্র রাখার চেষ্টা করব এর কারণ হলো পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ তার প্রতিটি মুসলিম ইমান অর্জন করতে চাই

ওযু করার একটি নির্দিষ্ট নিয়ম আছে সেই নিয়ম অবলম্বন করে পবিত্রতা অর্জন করার অর্থাৎ ওযু করা যায়। ওযু করার জন্য প্রথমেই সেই নিয়মগুলো বিস্তারিত এবং নির্ভুলভাবে জেনে নিতে হবে। এছাড়াও অবশ্যই  মহিলাদের ওযু ভঙ্গের ২০ টি কারণ সম্পর্কে জানতে হবে।

মুসলিম ব্যক্তিদের অবশ্যই নির্ভুলভাবে ওযু করার শিখতে হবে যাতে করে নামাজ এবং অন্যান্য ইসলামিক কাজের আগে ওযু করতে পারেন নির্ভুলভাবে। প্রতিটি ব্যক্তির উচিত সবসময় পাক-পবিত্রভাবে থাকা।

মাথায় কাপড় না দিলে কি ওযু ভেঙ্গে যায়

অনেক মহিলার ক্ষেত্রে দেখা যায় যে ওযু করার সময় প্রশ্ন করে যে মাথায় কাপড় দিয়ে ওযু করা যাবে কিনা যদি মাথায় কাপড় না থাকে তাহলে অজু হবে কিনা এ ধরনের প্রশ্নের সম্মুখীন হন মহিলারা বিশেষ করে।

ওযু করার সময় যদি মাথায় কাপড় না থাকে তাহলে অজু হবে কিনা এতে ওযুর শর্ত না আপনার মাথায় কাপড় দিয়েই অজু করতে হবে এমন কোন নিষেধাজ্ঞা নেই এই ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হলো অজুন রুকন যদি ছুটে যায় তাহলে আপনার ওজন ছুটে যাবে।

ওযু করার সময় রুকন গুলো মেনে কাজ করতে হবে এবং আপনি পর্দার সহিত অজু করবেন এ বিষয়টি মাথায় কাপড় দেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ পর্দার সাথে সম্পৃক্ত। তবে মাথায় কাপড় দিয়ে ওযু করাটা উত্তম কিন্তু ইসলামে মাথায় কাপড় না দেওয়ার কারণে ওযু নষ্ট হয়ে যাবে এমন কোন নিষিদ্ধ নেয়।

 মহিলাদের ওযু ভঙ্গের ২০ টি কারণ সম্পর্কে আমরা যদি জানি তাহলে অবশ্যই বুঝতে পারবো যে কোন কাজ করলে আমাদের ওযু নষ্ট হবে আর কোন কাজ করলে আমাদের ওযু দীর্ঘক্ষণ থাকবে তাই আমাকে অবশ্যই ওযু ভঙ্গের কারণগুলো নির্দিষ্ট ভাবে জানতে হবে

ওযু ভঙ্গের মহিলাদের বেশি কারণ থাকে তাই মহিলাদের বিশেষ করে ওযু ভঙ্গের কারণগুলো নির্দিষ্ট এবং নির্ভুলভাবে জানতে হবে এতে করে তারা অবশ্যই ওযু ভঙ্গের কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবে এবং সেই কাজগুলো থেকে বিরত থাকবে।

লজ্জাস্থানে হাত দিলে কি ভেঙ্গে যায়

ফরজ গোসল করার সময় যদি লজ্জাস্থানে হাত লাগে তাহলে সেই গোসল করার পরে নামাজ জায়েজ আছে গোসলের ফল নামাজের পূর্বে আবার অজু করে নামাজ পড়তে হয় কারণ লজ্জাস্থানে হাত লাগলে ওজন নষ্ট হয়ে যায় বা ভেঙ্গে যায়।

প্রতিটি মহিলাদের  মহিলাদের ওযু ভঙ্গের ২০ টি কারণ সম্পর্কে নির্ভুলভাবে জেনে নেওয়া উচিত এতে করে করা সহজেই বুঝতে পারবে যে কোন কাজগুলো করলে তাদের ওজন নষ্ট হয়ে যেতে পারে বা ভেঙ্গে যেতে পারে।
অজু হল ইসলামের বিধান অনুসারে দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ধৌত করার মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জনের একটি প্রন্থা। মুসলমানদের নামাজের পূর্বে ওযু করে নেওয়া বাধ্যতামূলক কুরআনে আছে নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবা কারী এবং পবিত্রতা অর্জনকারী যারা বেঁচে থাকে তাদেরকে পছন্দ করে।

ওযু করার সময় রুকন গুলো মেনে কাজ করতে হবে এবং আপনি পর্দার সহিত অজু করবেন এ বিষয়টি মাথায় কাপড় দেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ পর্দার সাথে সম্পৃক্ত। তবে মাথায় কাপড় দিয়ে ওযু করাটা উত্তম কিন্তু ইসলামে মাথায় কাপড় না দেওয়ার কারণে ওযু নষ্ট হয়ে যাবে এমন কোন নিষিদ্ধ নেয়।

উটের গোশত খেলে কি ওযু ভেঙ্গে যায়

মোশনাত আহমদ শুনান আবু দাউদ সুনান তিরমিজি সুনান ইবনে মাজাহ সহীহুল জামে ৩০০৬ নং নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম যখন ছাগলের মাংস খেয়ে ওযু করার বিষয়টি মানুষের ইচ্ছাধীন রেখেছেন তখন বুঝা যায় যে উটের গোশত খেয়ে ওজুর বাগানে মানুষের কোন ইচ্ছা স্বাধীনতা নেই অবশ্যই অজু করতে হবে।

ইসলামে বিধিবিধান অনুযায়ী কিছু নিয়ম কানুন আছে যে কোন খাবার হালাল এবং কোন খাবার হারাম এছাড়া অনেকগুলো খাবার আছে জীবনে খেলে কোন ক্ষতি হয় না কিন্তু না খাওয়ার নিষেধ নেই সে ধরনের খাদ্য নিজের ইচ্ছায় গ্রহণ করতে হয়।

বর্তমান সময়ে যদি সে ধরনের খাবার সম্পর্কে আমরা জেনে থাকি তাহলে অবশ্যই বুঝতে পারবে যে কোন খাবার খাওয়ার পরে ওযু ভেঙে যায় এবং কোন খাবার খাওয়ার আগে অজু করে খেতে হয় সাধারণত খাবার অত্যন্ত পবিত্র একটি জিনিস।
তাই খাবার খাওয়ার সময় অবশ্যই পাক পবিত্র হয়ে খাবার খেতে হবে এবং খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলে শুরু করতে হবে। প্রতিটি ব্যক্তি খাবার খাওয়ার সময় লক্ষ্য রাখা উচিত যে খাবার জন্য কোন ভাবে নষ্ট না হয়।

খাবার অত্যন্ত পবিত্র একটি জিনিস হওয়ায় সব সময় লক্ষ্য রাখতে হয় যে খাবার খাওয়ার সময় কোনভাবেই যেন খাবার নষ্ট না হয় এবং কোন ভাবে কোন খাবারটি ফেলে দিতে না হয়। কিছু কিছু খাবার আছে যেগুলো খাবার জন্য ওযু নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

ওজুর ফরজ কয়টি এবং কি কি

ওযুর ফরজ মোট ৪ টি।ওযু করার সময় চারটি খরচ কাজ আছে সেগুলো অবশ্যই করতে হবে। সেই কাজগুলো করে অজু করতে হবে এবং নিশ্চিত হতে হবে যে ওজুটি সম্পূর্ণভাবে হয়েছে এবং শুদ্ধ হয়েছে।

ওজুর ফরজ গুলো হল-
  • সমস্ত মুখমণ্ডল ভালোভাবে ধৌত করা।
  • দুই হাতে কোনোইসহ ভালোভাবে হাত ধৌত করা।
  • মাথা চার ভাগের এক ভাগ মাসেহ করা।
  • দুই পায়ের টাখনুসহ ধৌত করা।
এই ফরজ কাজগুলো ওযুর মধ্যে করতে হবে তাহলে ওযু শুদ্ধ এবং নিশ্চিত ভাবে বলা যাবে যে অজু টি সম্পন্ন হয়েছে। তাই নিয়ম কারণ গুলো জেনে তারপরে অজু করা উচিত এবং শুদ্ধভাবে সকলকে শেখানো উচিত।

প্রতিটি মহিলাদের  মহিলাদের ওযু ভঙ্গের ২০ টি কারণ সম্পর্কে নির্ভুলভাবে জেনে নেওয়া উচিত এতে করে করা সহজেই বুঝতে পারবে যে কোন কাজগুলো করলে তাদের ওজন নষ্ট হয়ে যেতে পারে বা ভেঙ্গে যেতে পারে।

ওযু ভঙ্গের মহিলাদের বেশি কারণ থাকে তাই মহিলাদের বিশেষ করে ওযু ভঙ্গের কারণগুলো নির্দিষ্ট এবং নির্ভুলভাবে জানতে হবে এতে করে তারা অবশ্যই ওযু ভঙ্গের কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবে এবং সেই কাজগুলো থেকে বিরত থাকবে।

ওজন সুন্নত কয়টি এবং কি কি

ওযুর মধ্যে কয়েকটি সুন্নত কাজ আছে যেগুলো করা উত্তম। এগুলো অনেক হাদিস থেকে জানা যায়। সেই কাজগুলো ওযুর মধ্যে করা উত্তম করার সময় অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে যে ফরজ কাজ গুলো যেন কোনভাবে বাঁধ না পড়ে।

অজুর সুন্নতগুলো হল-
  • ওজুর শুরুতে নিয়ত করা।
  • বিসমিল্লাহ বলা।
  • উভয় হাত কবজি পর্যন্ত ধোঁয়া।
  • মিসওয়াক করা।
  • কুলি করা।
  • নাকে পানি দেওয়া রোজাদার না হলে ভালোভাবে কুলি করা এবং নাকে পানি দেওয়া।
  • প্রতিটি কাজ বা প্রতিটি অঙ্গ তিনবার ধোয়া।
ওযুর মধ্যে যেমন কয়েকটি খরচ আছে তেমনি সুন্নত কাজগুলো করা উত্তম অজু করার সময় আমাদের অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে যেন সমস্ত নিয়ম মেনে ওযু করা হয়। যেহেতু পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ তাই নির্ভুলভাবে ওযু করা উচিত।

প্রতিটি ব্যাক্তিরে নামাজের আগে উত্তম এবং সহজ নির্ভুলভাবে অজু করতে হয়। অজু করা হাদিসে অনেকগুলো সুন্দর সুন্দর নিয়ম দেওয়া আছে সেগুলো যদি আমরা জেনে থাকি তাহলে অবশ্যই অজু করতে পারব নির্ভুলভাবে।

মহিলাদের ক্ষেত্রে ওযু ভঙ্গের অনেকগুলো কারণ আছে যেগুলো জানলে অবশ্যই সেই কারণগুলো থেকে এড়িয়ে চলা যাবে। মহিলাদের ওযু ভঙ্গের ২০ টি কারণ সম্পর্কে যদি তারা জেনে নেয় তাহলে অবশ্যই সেই কারণগুলো থেকে বিরত থাকবে এবং ওযু কে দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী রাখার চেষ্টা করুন।

ওযুর আদব-কায়দাগুলো কি কি

যখন কেউ ওযু করে তখন তোমার প্রতিপালকের সাথে সাক্ষাৎ করার সুতরাং তোমার ওপর আবশ্যক হলো তুমি তওবা করো এবং তার দিকে প্রবর্তন কর কেননা আল্লাহ পানি দ্বারা ধৌত করাকে গোনা থেকে ধুয়ে মুছে পবিত্র হওয়ার জন্য সূচনা স্বরূপ করেছেন।
ওযুর-আদব-কায়দাগুলো-কি-কি-বিস্তারিত-জানুন
অতএব যখন তুমি কুলি করবে তখন তোমার জিব্বাকে মিথ্যা কথা থেকে পবিত্র করা হয় এবং অন্যান্য কথা থেকে জিব্বা কে পবিত্র করা হয়। আল্লাহর জিকির কুরআন তেলাওয়াত সৃষ্টির সঠিক পথ প্রদর্শন এবং নিজ দুনিয়াবী সৃষ্টি করা হয়েছে।

মানব জীবনে অজুর গুরুত্ব অনেক বেশি ওযু করার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা শরীরে অঙ্গ প্রত্যত্র গুলোকে পবিত্র করে দেয় শুধুমাত্র পানি দিয়ে ধোয়ার কারণে। এক্ষেত্রে ওজুর গুরুত্ব ঠিক কতটা এটা সকলেই বুঝতে পেরেছেন।

মহিলাদের ক্ষেত্রে ওযু ভঙ্গের অনেকগুলো কারণ দেখা যায় তাই অবশ্যই মহিলাদের ওজুর সম্পর্কে বিস্তারিত নির্ভুল তথ্য জেনে নিতে হবে। এবং অবশ্যই অজু করার সময় নিয়ম ও নীতিগুলো মেনে ওযু করা উচিত।

মহিলাদের ওযু ভঙ্গের ২০ টি কারণ সম্পর্কে যদি আমরা জানতে পারি তাহলে অবশ্যই সেই কারণগুলো থেকে বিরত থাকবো এবং সব সময় চেষ্টা করবো আমাদের ওযু যেন নির্ভুল হয় এবং সর্বদা দীর্ঘস্থায়ী হয় তাই ওযু করার সময় অবশ্যই নিয়ম গুলো মেনে নিতে হবে।

পরিশেষে

মহিলাদের ওযু ভঙ্গের ২০ টি কারণ সম্পর্কে আজকের নির্ভুল তথ্য আলোচনা করেছি আশা করছি অজু সম্পর্কিত সকল তথ্য পেয়েছেন। এবং আপনার প্রশ্নের উত্তরগুলো পেয়েছেন অজু মানব জীবনের গুরুত্ব অনেক বেশি।

ইসলামে বলা হয় যে পাক পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ তাই অবশ্যই পবিত্র অবস্থায় সবসময় থাকতে হবে আর তার প্রথম ধাপ হলো অজু করার মাধ্যমে শুধুমাত্র পানি দিয়েই মানুষের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গুলো পবিত্র করা হয়। প্রতিদিন এমন তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে হলে www.jarinonline.com এই পেজটি ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url