OrdinaryITPostAd

সালাতুত তাসবিহ নামাজের ফজিলত ও নিয়ম

সালাতুল তাজবিহ একটি নফল নামাজ। এই নামাজের মাধ্যমে অনেক বেশি নেকি পাওয়া যায়। তাই অনেকেই অনেক বেশি বেশি এই নামাজ পড়ে। আবার অনেকে পড়তে চাই কিন্তু নিয়ম না জানার কারণে পড়তে পারে না। তাই আজকের এই আর্টিকেল পড়লে সালাতুল তাজবিহ নামাজে ফজিলত ও নিয়ম জানতে পারবেন।
সালাতুত-তাসবিহ-নামাজের-ফজিলত-ও-নিয়ম
সালাতুত তাসবিহ নামাজ অনেক ফজিলতপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ একটি নামাজ। তাই নবী কারীম (সঃ) জীবনে একবার হলেও এই নামাজ পড়তে বলেছেন। আর অনেকে এই নামাজের নিয়ম না জানার কারণে পড়তে পারে না। তাই আজকের আর্টিকেলে এই সালাতুত তাসবিহ নামাজের ফজিলত ও নিয়ম বিস্তারিত দেওয়া হল।

সালাতুত তাসবিহ নামাজের ফজিলত ও নিয়ম

নামাজের প্রত্যেক রাকাতে ৭৫ বা তাসফি আদায়ের মাধ্যমে চার রাকাত সালাত আদায় করতে হয় যেখানে ৩০০ বার তাজবিহ গণনা করতে হয় সালাতুত তাসবিহ নামাজের এটাই মূল বিষয় প্রতি রাকাতে ৭৫ বার তসবি বর্ণনা।
সালাতুত-তাসবিহ-নামাজের-ফজিলত-ও-নিয়ম-সম্পরকে-বিস্তারিত-জানুন
সালাতুত তাসবিহ নামাজ অনেক ফজিলত এবং অনেক বেশি নেয়ামত পূর্ণ। এই সালাত আদায়ের জন্য অনেক বেশি ধৈর্য এবং মনোযোগ প্রয়োজন হয়। এই সালাত আদায় করতে অনেক বেশি সময় নিয়ে বসতে হয়। কেননা প্রচুর আজবি গণনা করা হয় এই সালাতে।

সালাতুত তাসবিহ নামাজের ফজিলত ও নিয়ম সম্পর্কে আগে থেকে জেনে নিতে হবে না হলে এই সালাতের মধ্যে ভুল ত্রুটি হয়ে যেতে পারে। এই সালাত অনেক বেশি মূল্যবান এবং অনেক ধৈর্যের সাথে পড়তে হয় বলে এছাড়া এই প্রথমে নিখুঁতভাবে আদায় করা শিখতে হবে।

এ পর্যায়ে দশবার করে তাজবি গণনা করতে হয় সালাতু সালাতুল তাজবিহ গননা করতে হয় সালাতুত তাসবিহ নামাজ অনেক ফজিলত পূর্ণ এবং এই নামাজ অনেক নিয়ামতময় তাই এই সালাত আদায় করা উচিত সকলের জন্য।

সালাতুত তাসবিহ নামাজের ফজিলত ও নিয়ম সম্পর্কে সকলের জন্য জানা দরকার তাই এই সালাত সম্পর্কে বিস্তারিত সকল নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে জানলে খুব সহজেই আমরা সালাতুল তাজবি নামাজ নিজেরাই আদায় করতে পারব।

সালাতুত তাসবিহ নামাজ কি

সালাতুত তাসবিহ নামাজ আরবিতে তাসবীহ নামাজ নামেও পরিচিত। এই নামাজে যেহেতু অনেকগুলো তাজবি গণনা করতে হয় এই জন্য এই সালাতকে সালাতুল তাজবি বলা হয়। সালাতুত তাসবিহ নামাজ অনেক ফজিলত এবং নেয়ামতপূর্ণ।

সালাত অর্থ নামাজ এবং তাসবিহ বলতে সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার এই শব্দগুলোকে বোঝানোর জন্য রয়েছে যে নামাজে এসব তাজবি পড়ানো হয় তা সালাতুল তাজবিহ বা তাজবি নামাজ নামে পরিচিত।
সালাতুত তাসবিহ নামাজ অনেক ধৈর্যের নামাজ এই নামাজ সবায় পড়তে পারে না এর কারণ হলো এ সালাত অনেক বেশি সময় নিয়ে এবং গুরুত্ব সহকারে মনোযোগ দিয়ে পড়তে হয়। এছালাতে প্রতি রাকাতে ৭৫ বার গণনা করতে হয়।

সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার এই তাসবীটি প্রতি রাতে ৭৫ বার গণনা করতে হয় এভাবে এই সালাত সম্পন্ন হয় প্রতি চার রাকাতে মোট ৩০০ বার বলতে হয়।এই তাসবিহ।

 সালাতুত তাসবিহ নামাজ অনেক নেয়ামত এবং ফজিলতপূর্ণ স্বাভাবিক আদায় করা উচিত তবে এই সালাত আদায়ের জন্য প্রচুর ধৈর্যের প্রয়োজন হয় যাদের ধৈর্য খুবই কম তাদের এখানে তাদের আগে অনেক ভেবে চিন্তে তারপর এই সালাত আদায় করা উচিত।

কেন সালাতুল তাসবিহ নামাজ আদায় করবো

নামাজ ছুঁতে বারবার বিশেষ একটি তাসবিহ পাঠ করতে হয় বলে একে সালাতুল তাজবি বলা হয়। হাদিসের বর্ণনায় থেকে জানা যায় যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন এই নামাজটি আদায় করলে আল্লাহ তা'আলা বান্দার আগের পরে পুরাতন নতুন ইচ্ছাকৃত-অনিচ্ছাকৃত

সগিরা কবিরা গুপ্ত প্রকাশ্য সকল প্রকার গোনাহ মাফ করে দেয়। এইজন্য জীবনে একবার হলেও চালাতে তসবিহ নামাজ আদায় করতে হয়। তবে আমরা যদি সালাতুত তাসবিহ নামাজের ফজিলত ও নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানি তাহলে অবশ্যই নিজেরাই এই সালাত আদায় করতে পারবো।

জখন ইচ্ছা তখন নামাজ সালাতুত তাসবিহ নামাজ আদায় করতে পারবো। প্রতিটি ব্যক্তির সালাতুত তাসবিহ নামাজের ফজিলত ও নিয়ম সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত তাহলে নিজেরাই অবসর সময়ে ধৈর্য সহকারে এই সালাত আদায় করতে পারবে।                                                                                                 

সালাতুত তাসবিহ নামাজের ফজিলত ও নিয়ম সম্পর্কে সকলের জন্য জানা দরকার তাই এই সালাত সম্পর্কে বিস্তারিত সকল নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে জানলে খুব সহজেই আমরা সালাতুল তাজবি নামাজ নিজেরাই আদায় করতে পারব।

সালাতুত তাসবিহ নামাজ আরবিতে তাসবীহ নামাজ নামেও পরিচিত। এই নামাজে যেহেতু অনেকগুলো তাজবি গণনা করতে হয় এই জন্য এই সালাতকে সালাতুল তাজবি বলা হয়। সালাতুত তাসবিহ নামাজ অনেক ফজিলত এবং নেয়ামতপূর্ণ।                                               

সালাতুত তাসবিহ নামাজের নিয়ত 

সালাতুল তাজবি নামাজের নিয়ত অবশ্যই জানা উচিত তা না হলে আমরা সালাতের নিয়োত বাধতে পারব না। সালাতুত তাসবিহ নামাজ অনেক ফজিলত এবং নেয়ামতপূর্ণ হওয়া নির্ভুলভাবে আদায় করতে হয়। এই সালাত আদায়ের আগে অবশ্যই নিয়মগুলো জেনে নিতে হবে।

সালাতুত তাজবি নামাজের নিয়ত হল বাংলায়ঃ আমি কিবলামুখী হয়ে দাঁড়িয়ে সালাতুত তাসবিহ চার রাকাত সালাত আদায় করছি আল্লাহু আকবার। এই বলে নামাজ আদায় করতে হয় এবং মানুষ এই সালাত আদায়ের জন্য অনেক ধৈর্য নিয়ে করতে হয়।
সালাতুল তাজবি নামাজ যেহেতু অনেক নেয়ামত এবং ফজিলতপূর্ণ এই জন্য এই সালাত আদায় করতে হয়। অনেক মানুষ আছে যারা এই সালাত দিনে একবার আদায় করে সম্ভব হলে জুমার দিন একবার আদায় করে।

প্রতিটি ব্যাক্তিরি উচিত জীবনে একবার হলেও এই সালাত আদায় করা। এই সালাত যেহেতু অনেক বেশি ফজিলতপূর্ণ এই জন্য সারা জীবনে একবার হলেও আদায় করতে হয়। তবে এই সালাত আদায়ের আগে অবশ্যই সালাতুত তাসবিহ নামাজের ফজিলত ও নিয়ম সম্পর্কে জানা উচিত।

সালাতুত তাসবিহ নামাজ অনেক ধৈর্যের নামাজ এই নামাজ সবায় পড়তে পারে না এর কারণ হলো এ সালাত অনেক বেশি সময় নিয়ে এবং গুরুত্ব সহকারে মনোযোগ দিয়ে পড়তে হয়। এ সালাতে প্রতি রাকাতে ৭৫ বার গণনা করতে হয়।

সালাতুত তাসবিহ নামাজের দোয়া

সালাতুত তাসবি নামাজের নির্দিষ্ট একটি তাজবি গণনা করতে হয় যেটি গণনা করে।এই জন্য এঈ সালাত কে সালাতুত তাসবিহ বল হয় এবং এই সালাত সবার জিবনে এক বার হলেও আদায় করা উচিত এই সালাত অনেক নিয়ামত এবং ফজিলত পুরন। 
                                                                                                                                                                        এই সালাতের নির্দিষ্ট একটি তাহবিহ আছে সেটি হলঃ 

সালাত অর্থ নামাজ এবং তাসবিহ বলতে সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার এই শব্দগুলোকে বোঝানোর জন্য রয়েছে যে নামাজে এসব তাজবি পড়ানো হয় তা সালাতুল তাজবিহ বা তাজবি নামাজ নামে পরিচিত।

সালাতুত তাসবিহ নামাজের ফজিলত ও নিয়ম আমরা যদি এই বিষয়টি খুব ভালোভাবে জেনে রাখি তাহলে নিজেরাই ফালতু তাসবিহ নামাজ আদায় করতে পারবো। পারি এইজন্য প্রতিটি ব্যক্তিরি নামাজ আদায় করা উচিত।

সালাতুত তাসবিহ নামাজ আরবিতে তাসবীহ নামাজ নামেও পরিচিত। এই নামাজে যেহেতু অনেকগুলো তাজবি গণনা করতে হয় এই জন্য এই সালাতকে সালাতুল তাজবি বলা হয়। সালাতুত তাসবিহ নামাজ অনেক ফজিলত এবং নেয়ামতপূর্ণ।                                               

সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার এই তাসবীটি প্রতি রাতে ৭৫ বার গণনা করতে হয় এভাবে এই সালাত সম্পন্ন হয় প্রতি চার রাকাতে মোট ৩০০ বার বলতে হয়।এই নামাজ আদায় করতে হয়।            

সালাতুল তাজবিহ নামাজের ফজিলত

জখন ইচ্ছা তখন নামাজ সালাতুত তাসবিহ নামাজ আদায় করতে পারবো। প্রতিটি ব্যক্তির সালাতুত তাসবিহ নামাজের ফজিলত ও নিয়ম সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত তাহলে নিজেরাই অবসর সময়ে ধৈর্য সহকারে এই সালাত আদায় করতে পারবে।                                                                                                 

সালাতুত তাসবিহ নামাজ আরবিতে তাসবীহ নামাজ নামেও পরিচিত। এই নামাজে যেহেতু অনেকগুলো তাজবি গণনা করতে হয় এই জন্য এই সালাতকে সালাতুল তাজবি বলা হয়। সালাতুত তাসবিহ নামাজ অনেক ফজিলত এবং নেয়ামতপূর্ণ।

নামাজের প্রত্যেক রাকাতে ৭৫ বা তাসফি আদায়ের মাধ্যমে চার রাকাত সালাত আদায় করতে হয় যেখানে ৩০০ বার তাজবিহ গণনা করতে হয় সালাতুত তাসবিহ নামাজের এটাই মূল বিষয় প্রতি রাকাতে ৭৫ বার তসবি গননা ।

প্রত্তেক মানুষের উচিত জিবনে একবার হলেও এই নামাজ আদায় করা।

সালাতুত তাসবিহ কত রাকাত

অনেক ফজিলতপূর্ণ সালাতুল তাজবিহ নামাজ। এই নামাজ পড়লে জীবনের অনেক গুনাহ আল্লাহ মাফ করে দেন এবং অনেক নেকি তার আমলনামায় লিখে থাকেন। এবং রমজান মাসে এই নামাজ পড়লে আরো অনেক বেশি সওয়াব পাওয়া যায়।

সালাতুল তাজবিহ নামাজ চার রাকাত পড়তে হয়। তবে প্রত্যেক রাকাতে ৭৫ বার করে মোট ৩০০ বার (সুবহানাল্লাহি, ওয়াল হামদুলিল্লাহি, ওয়া-লা ইলাহা ইল্লাল্লইহু, ওয়াল্লাহু আকবার) এই তাসবিহ টি পড়তে হয়। এবং প্রত্যেক রাকাতে ৭৫ বার রুকুতে সিজদাতে গিয়ে কিভাবে পড়তে হয় তা অনেক মনে করে এই নামাজ পড়তে হয়। এই নামাজ পড়লে অনেক সওয়াব পাওয়া যায়।

প্রথম রাকাতে প্রথমে দাঁড়িয়ে কি রাত পড়ার সময় ১৫ বার এই তসবিহটি পড়তে হবে।প্রথমে রুকুতে গিয়ে ১০বার এই তসবিহটি আবার রুকু থেকে মাথা উঠিয়ে আবার ১০বার। এরপর সিজদায় যাবেন। সিজদারত অবস্থায় ১০ বার পড়তে হবে। এরপর সিজদা থেকে মাথা উঠাবেন পর দশবার। তারপর আবার সিজদায় যাবে তখন ১০ বার। আবার সিজদা থেকে মাথা উঠিয়ে ১০বার এই তসবিহটি  করতে হবে। এভাবে ৭৫ বার এক রাকাত নামাজে পড়তে হবে।

এবং প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহা সাথে অন্য যেকোনো একটি সূরা পড়তে হবে। এভাবে প্রত্যেক রাকাতে ৭৫ বার করে তসবিহটি পরে চার রাকাতে মোট ৩০০ বার এই তসবিহটি পাঠ করতে হবে। যদি নিয়মিত এই নামাজ পড়তে পারেন তাহলে অনেক ভালো।

আর যদি প্রতিদিন না করতে পারেন তাহলে জুম্মার দিনে একবার হলেও করতে হবে। আর যদি তা না পারেন তাহলে মাসে একবার হলেও করতে হবে। আর তাও না পারলে জীবনে একবার হলেও এই নামাজ পড়তে হবে। কারণ এই নামাজ অনেক ফজিলতপূর্ণ নামাজ।

সালাতুত তাজবিহ নামাজ কখন পড়তে হয় 

তাসবিহ বলতে আল্লাহতালার গুণ কীর্তন ও মহিমা প্রকাশ করাকে বোঝায়। আর আল্লাহতালা তার বান্দাদের সৃষ্টি করেছেন তার গুণ কীর্তন ও মহিমা প্রকাশ করার জন্য এবং তার বান্দারা যেন তার বাধ্য হয়ে চলে এবং সর্বদা থাকে ভয় করে অন্যায় কাজ থেকে বিরত থাকে।

সালাতুত-তাজবিহ-কখন-পড়তে-হয়

আর নামাজ হলো সর্বোত্তম পন্থা আল্লাহর মহিমা প্রকাশ করার জন্য। নামাজের মাধ্যমে আমরা আল্লাহর সকল গুনাগুন প্রকাশ করতে পারি এবং আল্লাহর কাছে মাথা নত করে থাকি। আর আল্লাহর কাছে মাথা নত করতে আমরা নামাজই উত্তম পন্থা।

আর নামাজ সর্বদা পাক পবিত্র অবস্থায় পড়তে হয়। আমরা যে স্থানে নামাজ পড়ি সে জায়গা এবং যে কাপড় পরিধান করে নামাজ পড়ি সেটাও সর্বদা পরিষ্কার ও পাক-পবিত্র হতে হবে। তাহলে পবিত্র অবস্থায় নামাজ পড়লে মন ও অন্তরের সাথে আল্লাহর এবাদত করা যায়।

সালাতুল তাসবিহ নামাজ একটি নফল নামাজ। তাই নামাজের নিষিদ্ধ সময়গুলো যেমন সূর্যোদয়, সূর্যাস্ত এবং সূর্য যখন শীর্ষে থাকে এর পরের সময়গুলোতে এই নামাজ পড়া ভালো। তবে সকাল ১০-১১ টার মধ্যে এই নামাজ পড়লে ভালো হয়।

সালাতুত তসবিহ নামাজ সুন্নত নাকি নফল

সালাতুত তাসবিহ নামাজের ফজিলত ও নিয়ম জেনে এই নামাজ পড়লে নামাজের মধ্যে ভুল ত্রুটি গুলো দূর হয়ে যায়। সালাতুত তাসবিহ নামাজ একটি নফল নামাজ। এটি নফল ইবাদত এর মধ্যে পড়ে। এই নামাজ অনেক বেশি ফজিলত পূর্ণ এবং এই নামাজ পড়লে অনেক বেশি পাওয়া যায়।

নবী করীম সাল্লাল্লাহু সালাম উনার চাচাকে এই নামাজ পড়ার জন্য বলেছিলেন। উনি যাতে জীবনে একবার হলেও এই নামাজ পড়েন। যদি কেউ অক্ষম অবস্থায় থাকে তবুও তাকে জীবনে একবার হলেও এই নামাজ পড়তে বলেছেন। কারণ এই নামাজ পড়লে জীবনের পেছনে অনেক গুনাহ আল্লাহতালা মাফ করে দেন।
আল্লাহতালা তার বান্দাদের জন্য অনেক ভাবে তার এবাদত করার জন্য এবং বান্দাদের গুনাহ থেকে বাঁচার জন্য অনেক পথ তৈরি করে দিয়েছেন এবং নবী করীম সাল্লাল্লাহু সালাম আমাদেরকে সেই পথ দেখিয়ে দিয়েছেন। তাই আমরা যদি তার দেখানো পথ অনুসরণ করে চলতে পারি তাহলে ইহকাল এবং পরকালের জন্য অনেক উত্তম পথ তৈরি হবে।

আর নফল ইবাদত অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ একজন মুমিনের জন্য। কারণ বেশি বেশি নফল ইবাদত করলে আল্লাহ অনেক গুনাহ মাফ করে দেন এবং অনেক বেশি আমলনামায় নেকি লিখতে থাকেন। যা আমাদের আখিরাতের উচ্চ মর্যাদা দান করবে।

পরিশেষে

সালাতুল তাজবিহ নামাজ অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি নামাজ। কিন্তু অনেকেই এই নামাজের নিয়ম সঠিকভাবে পারে না বা মনে রাখতে পারে না। তাই সালাতুল তাজবিহ নামাজের ফজিলত ও নিয়ম জানতে পারবেন এই আর্টিকেল পড়লে।

সালাতুল তাজবিহ একটি নফল নামাজ। এই নামাজের মাধ্যমে অনেক সওয়াব অর্জন করা যায়। নবী করীম সাল্লাল্লাহু সালাম উনার চাচাকে এই নামাজ পড়তে বলেছিলাম। তাই আজকের এই আর্টিকেল পড়লে সালাতুল তাজবিহ নামাজে ফজিলত ও নিয়ম জানতে পারবেন। এরকম আরো আর্টিকেল পেতে www. jarinonline.com ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url