ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম ও নিয়ত
আপনি কি ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম ও নিয়ত সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?তাহলে একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের আর্টিকেলে আমি ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম ও নিয়ত সম্পর্কে আলোচনা করব।
প্রতিটি মুসলিম মানুষেরই ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম ও নিয়ত সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে রাখা ভালো আজকের আর্টিকেলে ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম ও নিয়ত সম্পর্কে সহজভাবে আলোচনা করবো তাই বিস্তারিত জানতে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম ও নিয়ত
প্রতিটি ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব এতে কোন আযান বা ইকামত কিছুই থাকেনা। যাদের উপর জুমার নামাজ ওয়াজিব তাদের উপর ঈদের নামাজও ওয়াজিব। প্রতিটি মানুষের ঈদের নামাজ মসজিদে বা জামাতের সাথে আদায় করা উত্তম।
তবে যারা মক্কায় অবস্থান করে তাদের জন্য মসজিদুল হারামে ঈদের সালাত আদায় করতে হয়। তবে সম্ভব হলে শহরের যে কোন মসজিদে ঈদের সালাত আদায় করা যায়। মূল কথা হলো ঈদের সালাত জামাতের সাথে আদায় করতে হবে।
তবে আমরা যদি ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম ও নিয়ত সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে থাকি তাহলে অবশ্যই আমরা অপরকে এই সালাতটি আদায় করতে সাহায্য করবো। প্রতিটি মুসলমানদের জীবনে বছরে দুইটি ঈদ আসে আর এই দুইটি ঈদের সালাত আদায় করতে হয়।
ঈদের সালাত আদায় করা জামাতের সাথে বেশি ভালো হয় তবে ঈদের সালাত আদায় করা ওয়াজিব। যাদের জীবনে জুমার নামাজ ওয়াজিব ঠিক তাদের জীবনে ঈদের সালাত আদায় করা ওয়াজিব হয়ে যায়।
প্রতিটি মুসলমান ব্যক্তির উচিত ঈদের সালাত জামাতের সাথে আদায় করা জামাতের সাথে সালাত আদায় করলে অনেক মানুষের সাথে দেখা সাক্ষাৎ হয় এবং পরিচয় ভালো থাকে খুব আনন্দ হয় এছাড়াও আরো অনেক সুবিধা রয়েছে।
কেন ঈদ-উল আযহার নামাজ আদায় করতে হয়
ঈদের নামাজ ওয়াজিব ইবাদত এই নামাজ জামাতের সাথে আদায় করতে হয় এবং এই সালাত সবার জন্য ওয়াজিব এবাদত এই নামাজের কোন আযান বা একামত হয় না তায় এই নামাজ আদায় করা জামাতের সাথে অনেক উত্তম।
তবে আমরা যদি ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম ও নিয়ত সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে থাকি তাহলে অবশ্যই আমরা অপরকে এই সালাতটি আদায় করতে সাহায্য করবো। প্রতিটি মুসলমানদের জীবনে বছরে দুইটি ঈদ আসে আর এই দুইটি ঈদের সালাত আদায় করতে হয়।
আরও পড়ুনঃ চাশতের নামাজ পড়ার নিয়ম ও ফজিলত
ঈদুল আযহার সালাত অন্যান্য জামাতের সালাতের মতনই আদায় করতে হয় তবে এ সালাতে তাকবীর বেশি হয় এবং প্রথম বার তাকবীর দেওয়ার পর আল্লাহু আকবার বলে আরো তিনবার অতিরিক্ত তাকবীর দিতে হয় তারপর সূরা ফাতিহা বলতে হবে।
ঈদের সালাতের আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো খুতবা দেওয়া। ঈদের সালাতের পর ইমাম সাহেব কিছুক্ষণ যাবৎ খুতবা দেয়। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ঈদের সালাত আদায় করার জন্য। প্রতিটি মুসলিম ব্যক্তির উচিত জামাতের সাথে ঈদের সালাত আদায় করা।
অন্যান্য সালাতের মতন ঈদের সালাতে কেরাত পাঠ করতে হয়। এবং ইমামের সাথে সূরা মিলিয়ে পড়তে হয়। তে অন্যান্য সালাতের থেকে একটু মাত্র পার্থক্য থাকে সেটা হল ও অতিরিক্ত তাকবীর পাঠ করা।
ঈদের জামাতে একে অপরের সাথে আনন্দ ভাগ করে নিতে হয় এবং সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলতে হয় ঈদের নামাজ শেষ হবার পরে সবাই একে অপরকে কোলাকুলি করে এবং ঈদের আনন্দের সংবর্ধনা দেয়। ঈদের জামাতের পরে কোরবানির অনুষ্ঠান শুরু হয়।
ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম
অন্যান্য নামাজের মতনই ঈদের নামাজ হয় তবে ঈদের নামাজে শুধুমাত্র অতিরিক্ত কয়েকটি তাকবীরপাঠ করা হয় ঈদের সালাতের অন্যান্য সালাদের মতো নিয়ত বেঁধে শুরু করতে হয় এবং পরবর্তীতে আউযুবিল্লাহ বিসমিল্লাহ বলে নামাজ শুরু করতে হয়।
জামাতের সাথে আদায় করতে হয় হয় জামাতের সাথে ঈদের সালাত আদায় করতে হয় এবং শান্ত এবং নিরিবিলিভাবে ঈদের সালাতে যোগ দিতে হয়। আমাদের ঈদের সালাত আদায়ের আগে অবশ্যই ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম ও নিয়ত জানানো লাগবে।
ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম ও নিয়ত সম্পর্কে আমরা যদি বিস্তারিত না জানি তাহলে আমরা ঈদের সালাত আদায় করার সময় হয়তো বুঝতে পারবো না যে কেন এত অতিরিক্ত তাকবীর দেওয়া হচ্ছে তাই আমাদের অবশ্যই ঈদের সালাত। সম্পর্কে জানা লাগবে।
অন্যান্য নামাজের মতন ঈদের নামাজ হয় তবে ঈদের নামাজে অতিরিক্ত দুই রাকাতের মধ্যে ছয় তাকবীর অতিরিক্ত দেওয়া হয়। প্রথম রাকাতের দিন তাকবীর এবং পরবর্তী রাকাতে অতিরিক্ত ৩ তাকবীর মোট অতিরিক্ত ছয় তাকবীর।
অন্যান্য নামাজের মতনই ঈদের নামাজ হয় তবে ঈদের নামাজে শুধুমাত্র অতিরিক্ত কয়েকটি তাকবীরপাঠ করা হয় ঈদের সালাতের অন্যান্য সালাদের মতো নিয়ত বেঁধে শুরু করতে হয় এবং পরবর্তীতে আউযুবিল্লাহ বিসমিল্লাহ বলে নামাজ শুরু করতে হয়।
ঈদ-উল আযহার নামাজ সুন্নত নাকি নফল
প্রতিটি ঈদের নামাজ ওয়াজিব ইবাদত এই ইবাদতের কোন আযান বা ইকামত থাকেনা ঈদের নামাজের জন্য কোন প্রকার আজান দেওয়া হয়নি শুধুমাত্র তাকবির পাঠ করা হয় এবং ঈদের নামাজে কোন প্রকার একামত দেওয়া হয় না।
ঈদের নামাজের আরো একটি বৈশিষ্ট্য হলো যে জামাতের সাথে আদায় করা এবং ঈদের নামাজের ওয়াজিব ইবাদত হওয়ার জন্য এই নামাজটি সকলের জন্য ওয়াজিব হয়ে যায় জামাতের সাথে আদায় করতে হয় এবং সবার সাথে ভালো ব্যবহার করতে হয়।
অন্যান্য নামাজের মতনই ঈদের নামাজ হয় তবে ঈদের নামাজে শুধুমাত্র অতিরিক্ত কয়েকটি তাকবীরপাঠ করা হয় ঈদের সালাতের অন্যান্য সালাদের মতো নিয়ত বেঁধে শুরু করতে হয় এবং পরবর্তীতে আউযুবিল্লাহ বিসমিল্লাহ বলে নামাজ শুরু করতে হয়।
আরও পড়ুনঃ তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ও সময়
ঈদুল আযহার সালাত অন্যান্য জামাতের সালাতের মতনই আদায় করতে হয় তবে এ সালাতে তাকবীর বেশি হয় এবং প্রথম বার তাকবীর দেওয়ার পর আল্লাহু আকবার বলে আরো তিনবার অতিরিক্ত তাকবীর দিতে হয় তারপর সূরা ফাতিহা বলতে হবে।
ঈদ-উল আজহার নামাজের পরে শুরু হয় কোরবানি দেওয়া অর্থাৎ কোন একটি হালাল পশু আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় আল্লাহর পথে কোরবানি করতে হয়। তবে যাদের সামর্থ্য আছে শুধুমাত্র তারাই কোরবানি দেবে এবং যাদের সামর্থ্য নেই তারা কোরবানি না দিলে সমস্যা নেই।
ঈদ-উল আযহার নামাজের ফজিলত
ঈদুল আযহার নামাজের ফজিলত অনেক বেশি এই নামাজ কেউ যদি জামাতের সাথে এবং সম্পন্ন নিয়ম ও নিষ্ঠার সাথে আদায় করে তাহলে আল্লাহ তাকে অফুরন্ত পুরস্কার দেন এবং তার দোয়া কবুল করেন। তাই আমাদের অবশ্যই ঈদের সালাত আদায় করতে হবে।
যে ব্যাক্তি ঈদের সালাত জামাতের সাথে আদায় করবে এবং সম্পূর্ণ নিয়ম এবং নিষ্ঠা মেনে মনোযোগ সহকারে ঈদের সালাত আদায় করবে তাকে আল্লাহ তায়ালা অফুরন্ত পুরস্কার এবং তার দোয়া কবুল করবেন এই জন্য ঈদের সালাত অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
তবে ঈদের সালাত আদায়ের আগে আমাদের অবশ্যই ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম ও নিয়ত সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিতে হবে তাহলে আমরা ঈদের সালাত সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য পেয়ে যাব এবং আগে থেকেই বুঝতে পারব কিভাবে সালাতটি আদায় করতে হয়।
ঈদের নামাজের আরো একটি বৈশিষ্ট্য হলো যে জামাতের সাথে আদায় করা এবং ঈদের নামাজের ওয়াজিব ইবাদত হওয়ার জন্য এই নামাজটি সকলের জন্য ওয়াজিব হয়ে যায় জামাতের সাথে আদায় করতে হয় এবং সবার সাথে ভালো ব্যবহার করতে হয়।
অন্যান্য নামাজের মতনই ঈদের নামাজ হয় তবে ঈদের নামাজে শুধুমাত্র অতিরিক্ত কয়েকটি তাকবীরপাঠ করা হয় ঈদের সালাতের অন্যান্য সালাদের মতো নিয়ত বেঁধে শুরু করতে হয় এবং পরবর্তীতে আউযুবিল্লাহ বিসমিল্লাহ বলে নামাজ শুরু করতে হয়।
ঈদ-উল আযহার নামাজের সময়
প্রতিটি মুসলমান ব্যক্তির জন্য পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা আল্লাহর পক্ষ থেকে ফরজ করে দেওয়া হয়েছে তবে ঈদ-উল আযহার সালাত ফরজ না এটা ইচ্ছার উপরে নির্ভর করে। যে ব্যক্তি দিনে আল্লাহর অন্যায় করতে লাভের আশায় ঈদ-উল আযহার সালাত আদায় করাটাকে আল্লাহ অনেক বেশি পছন্দ করে।
ঈদ-উল আযহার সালাতের জেয় সময় হয় দিনের বএলাই ঠিক সেই সময়ই ঈদ-উল আযাহর নামাজ আদায় করতে হয়। প্রতিবছর মুসলমানদের জীবনের দুটি করে ঈদ আসে আর এই ঈদের সালাত আদায় করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি।
ঈদের সালাত ওয়াজিব এবাদত।সালাত শুরু করার হওয়ার নির্দিষ্ট একটি সময় থাকে আমরা জানি ঈদ-উল আযহার সালাতের সময় দিনের শুরুতে শুরু হয় ঈদ-উল আযহার সালাতের নিয়ম অনুসারে ঈদের জামা তো একই সময়ে অনুষ্ঠিত হয়।
ঈদ-উল আজহার নামাজের পরে শুরু হয় কোরবানি দেওয়া অর্থাৎ কোন একটি হালাল পশু আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় আল্লাহর পথে কোরবানি করতে হয়। তবে যাদের সামর্থ্য আছে শুধুমাত্র তারাই কোরবানি দেবে এবং যাদের সামর্থ্য নেই তারা কোরবানি না দিলে সমস্যা নেই।
প্রতিটি ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব এতে কোন আযান বা ইকামত কিছুই থাকেনা। যাদের উপর জুমার নামাজ ওয়াজিব তাদের উপর ঈদের নামাজও ওয়াজিব। প্রতিটি মানুষের ঈদের নামাজ মসজিদে বা জামাতের সাথে আদায় করা উত্তম।
ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ত
ঈদুল আযহার নামাজের আরবি নিয়ত হলোঃ নাউআইতুয়ান উছাল্লিলাহিতালা রাকাতাই ছালাতি ইদিল আযহা মাআ ছিত্তায়ি তাকবিরাতি অয়াজিবুল্লাহি তালা ইক্কতাদাইতু বিহাজাল ইমামি মুতাওয়াজ্জিহান এলাইজ্জিহাতি কাবতিস সারিফাতি আল্লাহহুয়াকবার।
এটা বলে নামাজ শুরু করতে হয় এবং প্রত রাকাতে তিন তাকবির দিতে হয় এই ভাবে দুই রাকাত সালাত আদায় করতে হয় জামাতের সাথে।ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম ও নিয়ত সম্পর্কে বিস্তারিত জানা লাগবে তাহলে অনেক সহজ হবে ।
যে ব্যাক্তি ঈদের সালাত জামাতের সাথে আদায় করবে এবং সম্পূর্ণ নিয়ম এবং নিষ্ঠা মেনে মনোযোগ সহকারে ঈদের সালাত আদায় করবে তাকে আল্লাহ তায়ালা অফুরন্ত পুরস্কার এবং তার দোয়া কবুল করবেন এই জন্য ঈদের সালাত অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
ঈদের নামাজের আরো একটি বৈশিষ্ট্য হলো যে জামাতের সাথে আদায় করা এবং ঈদের নামাজের ওয়াজিব ইবাদত হওয়ার জন্য এই নামাজটি সকলের জন্য ওয়াজিব হয়ে যায় জামাতের সাথে আদায় করতে হয় এবং সবার সাথে ভালো ব্যবহার করতে হয়।
ঈদ-উল আযহার সালাত দিনের বেলায় আদায় করতে হয় প্রত্যেক মুসলিমদের জীবনে এই সালাতের গুরুত্ব অনেক মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন যে মানবদেহে যে কয়েকটি জোড়া আছে সে কয়েকটি জোড়ার জন্য এক একটি সাদকা দিতে হবে। না হলে দুই রাকাত ঈদ-উল আযহার সালাত আদায় করতে হবে।
ঈদ-উল আযহার নামাজ কত রাকাত
ঈদুল আযহার নামাজ মাত্র দুই রাকাত ওয়াজিব ইবাদত। এই দুই রাকাতের ৬ তাকবীর হয়। প্রতি এক রাকাতে তিন তাকবীর এবং দুই রাকাতের মোট ছয় তাকবির হয় ঈদের নামাজ আদায় করা জামাতের সাথে বেশি ভালো হয়।
প্রতিটি ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব এতে কোন আযান বা ইকামত কিছুই থাকেনা। যাদের উপর জুমার নামাজ ওয়াজিব তাদের উপর ঈদের নামাজও ওয়াজিব। প্রতিটি মানুষের ঈদের নামাজ মসজিদে বা জামাতের সাথে আদায় করা উত্তম।
অন্যান্য নামাজের মতনই ঈদের নামাজ হয় তবে ঈদের নামাজে শুধুমাত্র অতিরিক্ত কয়েকটি তাকবীরপাঠ করা হয় ঈদের সালাতের অন্যান্য সালাদের মতো নিয়ত বেঁধে শুরু করতে হয় এবং পরবর্তীতে আউযুবিল্লাহ বিসমিল্লাহ বলে নামাজ শুরু করতে হয়।
ঈদের নামাজের আরো একটি বৈশিষ্ট্য হলো যে জামাতের সাথে আদায় করা এবং ঈদের নামাজের ওয়াজিব ইবাদত হওয়ার জন্য এই নামাজটি সকলের জন্য ওয়াজিব হয়ে যায় জামাতের সাথে আদায় করতে হয় এবং সবার সাথে ভালো ব্যবহার করতে হয়।
ঈদ-উল আজহার নামাজের পরে শুরু হয় কোরবানি দেওয়া অর্থাৎ কোন একটি হালাল পশু আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় আল্লাহর পথে কোরবানি করতে হয়। তবে যাদের সামর্থ্য আছে শুধুমাত্র তারাই কোরবানি দেবে এবং যাদের সামর্থ্য নেই তারা কোরবানি না দিলে সমস্যা নেই।
ঈদ-উল আযহার নামাজের দোয়া
ঈদুল আযহার নামাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট নিয়ত আছে যেটি নামাজের শুরুতে বলতে হয়। এবং নামাজ শুরুর পড়ে আমরা যেভাবে সাধারণ নামাজগুলো আদায় করি ঠিক সেভাবে পর্যায়ক্রমে নামাজটি পড়তে হয়।
ঈদুল আযহার নামাজের জন্য নির্দিষ্ট যেই নিয়োগটি আছে সেটি হলঃ
ঈদুল আযহার নামাজের আরবি নিয়ত হলোঃ নাউআইতুয়ান উছাল্লিলাহিতালা রাকাতাই ছালাতি ইদিল আযহা মাআ ছিত্তায়ি তাকবিরাতি অয়াজিবুল্লাহি তালা ইক্কতাদাইতু বিহাজাল ইমামি মুতাওয়াজ্জিহান এলাইজ্জিহাতি কাবতিস সারিফাতি আল্লাহহুয়াকবার।
এটি বলে নামাজ সুর করতে হয় এবং এই ভাবে দুই রাকাত নামাজ সালাত আদায় করতে হয় তবে প্রতি রাকাতে তিন তাকবির দিতে হয় এই ভাবে দুই রাকাতে মত ছয় তাকবির দিতে হয়। কিভাবে নামাজের শুরুতে আমাদের অবশ্যই ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম ও নিয়ত অত্যন্ত জেনে নিতে হবে।
ঈদুল আযহার নামাজ সাধারণত প্রতিবছর ঈদগাহ মাঠে অনুষ্ঠিত হয় এবং জামাতের সাথে ইমামের পিছনে দাঁড়িয়ে হাজার হাজার মানুষ সালাতটি আদায় করে ঈদ উল আযহার নামাজ আদায়ের আগে অবশ্যই ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম ও নিয়ত সম্পর্কে জানতে হবে।
পরিশেষে
ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম ও নিয়ত সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত জেনেছেন আশা করছি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়েছেন। ঈদুল আযহার নামাজ একটি ওয়াজিব ইবাদত নামাজ টি জামাতের সাথে আদায় করতে হয়।
ঈদ-উল আযহার নামাজের নিয়ম ও নিয়ত সম্পর্কে আজকের আইডিতে নির্ভুল এবং বিস্তারিত তথ্য দিয়েছি এই আর্টিকেলে বিস্তারিত জেনেছেন প্রতিদিন যদি আমি এমন তথ্যমূলক পোস্ট পেতে চাই তাহলে www.jarinonline.com এই পেজটি ভিজিট করুন
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url