তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ও সময়
তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ও সময় সম্পর্কে আজকের আর্টিকেল এর বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহাজ্জুদ সালাত প্রত্যেক মুসলিমদের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামত এই সালাত আদায় করলে অনেক বেশি ফজিলত এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়।
তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ও সময় সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করব।তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করার জন্য সবার আগে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ও সময় সম্পর্কে তাই বিস্তারিত জানতে পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পরুন।
তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ও সময়
তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে প্রচুর মানুষ বিস্তারিত জানতে চাই এবং মুসলিমদের জীবনে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার উপকারিতা অনেক বেশি থাকায় তাহাজ্জুদ নামাজের সম্পর্কে বিস্তারিত সকল মুসলিমই জানতে চাই।
তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়ের সঠিক সময় এশার নামাজের পর থেকে ফজরের আজানের আগ পর্যন্ত। এর সময়ের যেকোনো সময়ে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা যায় তবে এশার নামাজের বিতর সালাত তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়ের পরে আদায় করলে বেশি ভালো হয়।
তবে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়ের উত্তম সময় হলো মধ্যরাতে। যখন চারদিক নিস্তব্ধ এবং নিঝুম হয়ে পড়ে সেই সময় তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করা উত্তম। তবে কেউ চাইলে এশার বিতর সালাতের আগে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করা যাবে।
প্রচুর মানুষ তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করে তারপরে ঘুমাতে যায় এবং এর ভালো ফলাফল পায় প্রতিটি মানুষেরই তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করা উচিত এই সালাতের ফজিলত অনেক বেশি মুসলিমদের জীবনে। তাজু সালাত আদায়ের আগে অবশ্যই তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ও সময় সম্পর্কে জানা দরকার।
প্রতিটি মুসলমান ব্যক্তি এবং যারা ঈমানদার তারা প্রত্যেক দিন পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করে এর সাথে সাথে যদি তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করে তাহলে তাদের সাথে সাথে ফজিলত প্রদান করা হয় এর কারণ এই সালাতের আদায়ের উপকারিতা অফুরন্ত।
তাহাজ্জুদ নামাজ কি
মানুষের জন্য আল্লাহর নৈকট্য লাভের উপযুক্ত সময় হল মধ্যরাত মধ্যরাতে যদি কোন ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় সালাত আদায় করে তাহলে আল্লাহ অনেক বেশি খুশি হয়। মধ্য রাতে রাতের গভীরে যে নামাজ আদায় করা হয় তাকে তাহাজ্জুদ নামাজ বলা হয়।
তাহাজ্জুদ নামাজ পড়লে অনেক বেশি ফজিলত পাওয়া যায় এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়। প্রতিটি মুসলিম ব্যক্তিরি নৈকট্য লাভের আশায় কাজ করে আর যদি কেউ মধ্যরাতে আল্লাহর নৈকট্য লাভের আশায় সালাত আদায় করে সেই সালাতকে তাহাজ্জুদ সালাত বলে।
সালাত আদায় করা মুসলিমদের কর্তব্য এবং দায়িত্বের মধ্যে পড়ে তবে কিছু কিছু সময় আছে যে সময়ে সালাত আদায় করা হারাম বলে ঘোষণা করা হয়েছে। সেই সময়ে সালাত আদায় করা একদমই উচিত হয় না। তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং ফজিলত পাওয়া যায়।
প্রতিটি মুসলমান ব্যক্তি এবং যারা ঈমানদার তারা প্রত্যেক দিন পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করে এর সাথে সাথে যদি তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করে তাহলে তাদের সাথে সাথে ফজিলত প্রদান করা হয় এর কারণ এই সালাতের আদায়ের উপকারিতা অফুরন্ত।
প্রতিটি মুসলমান ব্যক্তির জন্য পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা আল্লাহর পক্ষ থেকে ফরজ করে দেওয়া হয়েছে তবে তাহাজ্জুদ সালাত ফরজ না এটা ইচ্ছার উপরে নির্ভর করে। যে ব্যক্তি মধ্যরাতে আল্লাহর অন্যায় করতে লাভের আশায় তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করাটাকে আল্লাহ অনেক বেশি পছন্দ করে।
তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত
তাহাজ্জুদ সালাত আদায়ের অনেকগুলো ফজিলত পাওয়া যায় তবে এর মধ্যে কয়েকটি ফজিলত হলো-
হযরত উমামা রাঃ থেকে বর্ণিত নবী করীম সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম বলেন তোমরা কিয়াউমুল উম্মাল প্রতি যত্নবান হও কেননা যা তোমাদের পূর্ববর্তী নেককারদের অভ্যাস এবং রবের নৈকট্য লাভের বিশেষ পর্যায়ে পাপড় রাশি মজুমকারী এবং গুণহার থেকে বাধা প্রদানকারী (তিরমিজি ৩৫৪৯)।
তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়ের ফলে দোয়া কবুল হয় নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেন রাতে শেষ তৃতীয়াংশে কাছে আসমানে আবর্তন করেন এবং বলেন কে আছো দোয়া করবেন এবং আমি তার দোয়া কবুল করবো।
এবং বলেন কার কি চায় বলো সেটা আমি দান করব। কে আছো আমার কাছে ক্ষমা চাইবে আমি তাকে ক্ষমা করব।(বুখারী ১১২৫) এর জন্য তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করার ফজিলত অনেক বেশি পাওয়া যায়। তাই প্রতিটি মুসলিম ব্যক্তি তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করার উত্তম।
তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করলে মর্যাদা বৃদ্ধি পায় নবী করীম সাঃ বলেন মুমিনের মর্যাদা কিয়ামুল লাইন কথা রাতে দাঁড়িয়ে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করলে অনেক বেশি মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।(তররানি৪২৭৮)
তাহাজ্জল সালাত আদায় করলে জান্নাত লাভ করা যায় নবী করীম সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বলেছেন নিশ্চয়ই জান্নাত রয়েছে এমন কিছু প্রসার যা বাইরে থেকে সে দেখা যাবে না ইত্যাকে বাইরের অংশ দেখা যাবে দেখা যাবে এগুলো আল্লাহ তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন যারা মানুষের খাবার খাওয়াই কোমল ভাষায় কথা বলে ইত্যাদি।(মুসনাদে আহমদ ২২৯০৫)
তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়ের নিয়ম
তাহাজ্জুদ সালাত একটি নফল ইবাদত রাসুলুল্লাহ সাঃ তাহাজ্জুদ নামাজ দুই রাকাত করে আদায় করতেন তিনি কখনো চার রাকাত কখনো ৮ রাকাত এবং কখনো তাহাজ্জুদ সালাত পড়তেন কিন্তু কেউ যদি দুই রাকাত আজ আদায় করে তাহলেও তাহাজ হবে।
হযরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত যে ব্যক্তি এশার পর দুই বা ততোধিক রাকাত নামাজ পড়ে নেন সে তাহাজ্জুদের ফজিলতের অধিকারী। তাহাজ্জুদের সালাত যে কোন সূরা দিয়ে ই পরাক্রমিক করিম সাঃ যত সম্ভব লম্বা সূরা লম্বা রুকু এবং সেজদা সহকারে একটি নির্দিষ্ট মনে আদায় করতেন।
তাহাজ্জুদ সালাতে অনেক বেশি সময় নিয়ে পড়া উচিত কেরত ওযু বা নিচু শব্দে পড়া জায়েজ আছে তবে যদি কারো অত্যন্ত কষ্টের কারণ হয়ে থাকে তাহলে চুপিচুপি পড়া উচিত এবং তাহাজ্জুদ সালাত নির্জন ভাবেই পড়তে হয়।
সালাত আদায় করা মুসলিমদের কর্তব্য এবং দায়িত্বের মধ্যে পড়ে তবে কিছু কিছু সময় আছে যে সময়ে সালাত আদায় করা হারাম বলে ঘোষণা করা হয়েছে। সেই সময়ে সালাত আদায় করা একদমই উচিত হয় না। তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং ফজিলত পাওয়া যায়।
তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়ের সময়
তাহাজ্জুদ নামাজ রাত শেষ তৃতীয়াংশে পরতে হয়। কেউ কেউ আবার এশার নামাজের পরে বিতর নামাজের আগে তাহাজ্জুদের দুই রাকাত সালাত আদায় করে। প্রচুর মানুষ মধ্যরাতে ঘুম ভাঙার পরে তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করে।
তাহাজ্জুদ নামাজে সঠিক সময় রাত দুইটা থেকে ফজরের আজানের আগ পর্যন্ত সময় থাকে এই সময়ে তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করা সর্বোত্তম নবী করীম সাঃ এই সময়ে তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করতেন প্রতিদিন।
তবে যদি কারণ ঘুম ভাঙ্গার সম্ভাবনা না থাকে তাহলে এশার নামাজের মধ্যে দুই রাকাত তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করা জায়েজ আছে। তবে এটি বিতর সালাতের আগে পরতে হয়। এই নিয়মটি জায়েজ আছে সকলের জন্য।
তবে যদি কেউ মধ্যরাতে উঠে সালাত আদায় করতে পারি তাহলে তাদের জন্য এই নিয়মটি বরাদ্দ করা হবে না শুধুমাত্র যারা ঘুম থেকে উঠতে পারবে না তাদের জন্য এই নিয়মটি শুধুমাত্র তাদের জন্য নিয়মটি জায়েজ।
তাহাজ্জুদ নামাজে সঠিক সময় রাত দুইটা থেকে ফজরের আজানের আগ পর্যন্ত সময় থাকে এই সময়ে তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করা সর্বোত্তম নবী করীম সাঃ এই সময়ে তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করতেন প্রতিদিন।
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত
প্রত্যেকটি নামাজের নির্দিষ্ট একটি নিয়ত থাকে যেটি শুরু করে নামাজ আরম্ভ করতে হয়। ঠিক তেমনি তাহাজ্জুতের নামাজের নিয়ত আছে যার মাধ্যমে তারা যেটা সালাত আদায়ের জন্য শুরু করার প্রার্থনা করা হয়।
তাহাজ্জুদ সালাতের আরবি নিয়ত হল-নাওয়াইতুয়ান সাল্লিয়ালিলাহি তায়ালা রাকাতাই সালাতে তাহাজ্জুদি মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতিস সারিফাতি আল্লাহ হুয়াকবার এই বলে তাহাজ্জুদের সালাত শুরু করতে হবে।
তাহাজ্জুদ নামাজে সঠিক সময় রাত দুইটা থেকে ফজরের আজানের আগ পর্যন্ত সময় থাকে এই সময়ে তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করা সর্বোত্তম নবী করীম সাঃ এই সময়ে তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করতেন প্রতিদিন।
তাহাজ্জুদের সালাত আদায়ের জন্য আমাদের প্রথমে তাহাজ্জুদের সালাত আদায়ের নিয়ম ও সময় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে তাহলে আমরা নির্ভুলভাবে তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করতে পারবো। অনেক বেশি ফজিলত পাওয়া যায়।
তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়ের সঠিক সময় এশার নামাজের পর থেকে ফজরের আজানের আগ পর্যন্ত। এর সময়ের যেকোনো সময়ে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা যায় তবে এশার নামাজের বিতর সালাত তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়ের পরে আদায় করলে বেশি ভালো হয়।
তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত
তাহাজ্জুদ নামাজ সর্বোচ্চ ১২ রাকাত পর্যন্ত হয় তবে নবী করিম সাল্লাল্লাহু সাল্লাম দুই রাকাত করে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করতে প্রতিদিন তাহাজ্জুদ সালাতের আরও একটি বিশেষ নিয়ম হলো যত সম্ভব লম্বা কেরাত লম্বা রুকু এবং লম্বা সিজদা করা অর্থাৎ অনেক বেশি সময় নিয়ে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করা।
তাহাজ্জুদ সালাত অনেক বেশি সময় নিয়ে পড়তে হয়। নবী করীম সাঃ অনেক বেশি সময় নিয়ে পড়তেন। এবং একান্ত নিবিষ্ঠ সহকারে মনোযোগ দিয়ে পরতেন । তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করতে চাইলে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ও সময় সর্বপ্রথম জানতে হবে।
প্রচুর মানুষ তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করে তারপরে ঘুমাতে যায় এবং এর ভালো ফলাফল পায় প্রতিটি মানুষেরই তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করা উচিত এই সালাতের ফজিলত অনেক বেশি মুসলিমদের জীবনে। তাজু সালাত আদায়ের আগে অবশ্যই তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ও সময় সম্পর্কে জানা দরকার।
তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ও সময় সম্পর্কে আমরা যদি বিস্তারিত জেনে থাকি তাহলে আমরা অবশ্যই নিয়মিত তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করব এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি তাহাজ্জুদ সালাত মনোযোগ সহকারে আদায় করুন।
তাহাজ্জুদ সালাদ যত বেশি সময় নিয়ে আদায় করতে হয়।এই সালাতটি দ্রুত আদায় করা যাবে না যত বেশি পারেন তত বেশি সময় নিয়ে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করতে হবে। এই সালাতের অনেক বেশি ফজিলত পাওয়া যায় এজন্য এ সালাত আদায় করা উত্তম।
তাহাজ্জুদ নামাজের প্রয়োজনীয় দোয়া
নবী করীম সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম তাহাজ্জুদ সালাতে একটি বিশেষ দোয়া পড়তেন সেটি হল-
উচ্চারণঃরাব্বানা মা খালাক্কতা হাজা বালিতান সুবহানাকা ফাক্কিনা আজাবান্নার। রাব্বানা ইন্নাকা মাং তুদখিল্লানা ফাক্কাদ আকজাইতাহু ওআমা লিজ্জলিমিনা মিং আংসার রাব্বানা ইন্নাকা সামিনা মুনদিয়াই ইউনাদিলিল ঈমানী আন আমিনু বিরাব্বিকুম ফামানা রাব্বানা ফাগফিরলানা জুনুবানা ওআ কাফফির আনা সাইয়াইতিনা ওআ তাউয়াফফানা মাআল আবরার।
এই দোয়াটি তাহাজ্জুদ সালাতে বেশি বেশি করে পড়তে হয়। নবী করীম সাঃ তাহাজ্জুদ সালাতে এই দোয়া পড়তেন এবং তাহাজ্জুদ সালাত যত বেশি দীর্ঘ করতে পারতেন করতেন। দ্রুত তাহাজ্জুদ সালাত করা যাবে না।
তাহাজ্জুদ সালাদ যত বেশি সময় নিয়ে আদায় করতে হয়।এই সালাতটি দ্রুত আদায় করা যাবে না যত বেশি পারেন তত বেশি সময় নিয়ে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করতে হবে। এই সালাতের অনেক বেশি ফজিলত পাওয়া যায় এজন্য এ সালাত আদায় করা উত্তম।
তাহাজ্জুদ সালাত অনেক বেশি সময় নিয়ে পড়তে হয়। নবী করীম সাঃ অনেক বেশি সময় নিয়ে পড়তেন। এবং একান্ত নিবিষ্ঠ সহকারে মনোযোগ দিয়ে পরতেন । তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করতে চাইলে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ও সময় সর্বপ্রথম জানতে হবে।
তাহাজ্জুদ নামাজ সুন্নত নাকি নফল
অনেকের মনে তাহাজ্জুদ সালাত নিয়ে অনেক বেশি প্রশ্ন জাগে তাহাজ্জুদ সালাত সুন্নত নাকি নফল তাহাজ্জুদ সালাত একটি নফল ইবাদত। তাই এটা যতো বেশি করবেন তত বেশি না পরলে। সমস্যা নেই। আর যদি করতে চান তাহলে যত বেশি মন চায় তত বেশি পরতে পারবেন।
দুই চার ছয় আট দশ বারো এভাবে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করা যায় এর বেশি হলেও সমস্যা নেই। যেহেতু এটি সুন্নত তাই যত বেশি করবে তত বেশি সাওয়াব। তবে আপনি যদি তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ও সময় সম্পর্কে জানতে হবে।
তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ও সময় জানলে খুব সহজে তাহাজ্জুদ সালাত নিয়মিত আদায় করা যায়। তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করলে অনেক বেশি সওয়াব পাওয়া যায় নবি করিম সাঃ নিয়মিত আদায় করতেন তাহাজ্জুদ সালাত।
প্রতিটি মুসলমান ব্যক্তির জন্য পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা আল্লাহর পক্ষ থেকে ফরজ করে দেওয়া হয়েছে তবে তাহাজ্জুদ সালাত ফরজ না এটা ইচ্ছার উপরে নির্ভর করে। যে ব্যক্তি মধ্যরাতে আল্লাহর অন্যায় করতে লাভের আশায় তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করাটাকে আল্লাহ অনেক বেশি পছন্দ করে।
তাহাজ্জুদ নামাজ পড়লে অনেক বেশি ফজিলত পাওয়া যায় এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়। প্রতিটি মুসলিম ব্যক্তিরি নৈকট্য লাভের আশায় কাজ করে আর যদি কেউ মধ্যরাতে আল্লাহর নৈকট্য লাভের আশায় সালাত আদায় করে সেই সালাতকে তাহাজ্জুদ সালাত বলে।
পরিশেষে
তাহাজ্জুদ সালাত জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি নিয়ামত। তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করতে হয় মধ্যরাতে নির্জন ভাবে। মধ্যরাতে হযরত রাতের শেষ তৃতীয়াংশে মহান আল্লাহ তা'আলা পৃথিবীর অনেক কাছাকাছি এসে জিজ্ঞাসা করেন কেউ কি আছো যে আমার কাছে চাইবে আমি তাকে দান কোরবো।
তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করার আগে আমাদের অবশ্যই তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ও সময় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিতে হবে আজকে আর্টিকেলে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম ও সময় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন প্রতিদিন এমন তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে হলে ভিজিট করুন www.jarinonline.com এই পেজটি।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url