ঈদুল আযহা ২০২৫ ইংরেজি ক্যালেন্ডারের কোন মাসের কত তারিখে
প্রতিটি মুসলিম ব্যক্তির জন্য ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা প্রচন্ড পরিমাণে আনন্দের একটি দিন। প্রতিবছর এ দুটি দিন এর আশায় প্রত্যেক মুসলিম ব্যক্তি থাকে। আর তাই ঈদুল আযহা ২০২৫ ইংরেজি ক্যালেন্ডার মাসের কোন তারিখে আজকের আর্টিকেল পড়লেই জানতে পারবেন।
ঈদুল আযহা ২০২৫ ইংরেজি ক্যালেন্ডারের কোন মাসের কত তারিখে এই সম্পর্কে বিস্তারিত প্রত্যেক মুসলিম ব্যক্তির জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আজকের পোস্টে ঈদুল আযহা ২০২৫ ইংরেজি ক্যালেন্ডারের কোন মাসের কত তারিখে এই সম্পর্কে আলোচনা করব।
ঈদুল আযহা ২০২৫কোন মাসের কত তারিখে
ঈদুল আযহা অর্থাৎ মুসলিমদের কোরবানি ঈদ ২০২৫ সালের সম্ভবত ৬ জুন উদযাপিত হতে পারে।৬ জুন শুক্রবার দশই জিলহজ্জ ১৪৪৬ হিজরী তারিখে। যদিও আরবি মাসের চাঁদ দেখার উপর ঈদুল আযহা কবে অনুষ্ঠিত হবে তা নির্ভর করে।
তবে আনুমানিকভাবে বলা যায় যে ২০২৫ সালে ৬ই জুন উদযাপিত হতে পারে তাই আগে থেকে বলা যায় যে ২০২৫ সালের ৬ জুন হতে পারে। ঈদ উল আযহা এই বছর ৬ জুন ঈদুল আযহা উপলক্ষে ১০ দিন ছুটি থাকবে বলে জানিয়েছে সরকার।
প্রতিবছর ঈদ-উল আযহার উপলক্ষে ১০ দিন ছুটি দেয় বাংলাদেশ সরকার তাই এই ঈদ সকল মানুষ খুব আনন্দে পালন করতে পারে এই ছুটির জন্য। প্রতিবছর ঈদুল আযহা উদযাপিত হয় কোরবানির মাধ্যমে। মুসলমানরা খুব আনন্দের সাথে ঈদ উল আযহা পালন করে।
প্রত্যেক মুসলমানদের বছরে দুইটি মাত্র উৎসব হয় ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা ঈদুল ফিতর হল রোজার ঈদুল ফিতর এর আগে এক মাস ব্যাপী রোজা রাখতে হয়। তারপর ঈদুল আযহা পালিত হয় জিলহজ্ব মাসের ১০ তারিখে।
এই দুইটা ঈদ মুসলমানদের জন্য খুবই আনন্দের এজন্য প্রতিবছর মুসলমানরা খুব ভালোভাবে উদযাপন করে আর ঈদুল আযহা সম্পর্কে সকলের ঈদুল আযহা ২০২৫ ইংরেজি ক্যালেন্ডারের কোন মাসের কত তারিখে জেনে রাখা উচিত
ঈদুল আযহার তারিখ নির্ধারণ
ঈদুল আযহা অর্থাৎ মুসলিমদের কোরবানি ঈদ ২০২৫ সালের সম্ভবত ৬ জুন উদযাপিত হতে পারে।৬ জুন শুক্রবার দশই জিলহজ্জ ১৪৪৬ হিজরী তারিখে। যদিও আরবি মাসের চাঁদ দেখার উপর ঈদুল আযহা কবে অনুষ্ঠিত হবে তা নির্ভর করে।
হিজরী বর্ষপঞ্জি অনুসারে, ঈদুল আযহা কুরবানির জিলহজ মাসের ১০ তারিখ থেকে শুরু হয় এবং ১২ তারিখ পর্যন্ত তিন দিন ধরে জ্বলে এই তিন দিনকে বলা হয় ইয়াওমুল আজহা বা ঈদের দিন ঈদুল আযহার কুরবানী করা মুসলমানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ওয়াজিব ইবাদত।
হিজরী চন্দ্র বছর গণনা অনুযায়ী ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহার মাঝে ২ মাস ব্যবধান থাকে দীনের সর্বোচ্চ হিসাব অনুযায়ী ৭০ দিন হতে পারে উদাহরণস্বরূপ ২০২৩ সালের ঈদুল ফিতর হয়েছিল দোসরা মে এবং ঈদুল আযহা হয়েছিল ২৯ শে জুন ঈদের মধ্যে ব্যবধান ছিল ৭০ দিনের।
এই দুইটা ঈদ মুসলমানদের জন্য খুবই আনন্দের এজন্য প্রতিবছর মুসলমানরা খুব ভালোভাবে উদযাপন করে আর ঈদুল আযহা সম্পর্কে সকলের ঈদুল আযহা ২০২৫ ইংরেজি ক্যালেন্ডারের কোন মাসের কত তারিখে জেনে রাখা উচিত
তবে আনুমানিকভাবে বলা যায় যে ২০২৫ সালে ৬ই জুন উদযাপিত হতে পারে তাই আগে থেকে বলা যায় যে ২০২৫ সালের ৬ জুন হতে পারে। ঈদ উল আযহা এই বছর ৬ জুন ঈদুল আযহা উপলক্ষে ১০ দিন ছুটি থাকবে বলে জানিয়েছে সরকার।
কুরবানী করার জন্য কিছু শর্তাবলী
এই দুইটা ঈদ মুসলমানদের জন্য খুবই আনন্দের এজন্য প্রতিবছর মুসলমানরা খুব ভালোভাবে উদযাপন করে আর ঈদুল আযহা সম্পর্কে সকলের ঈদুল আযহা ২০২৫ ইংরেজি ক্যালেন্ডারের কোন মাসের কত তারিখে জেনে রাখা উচিত।
প্রতিবছর ঈদ-উল আযহার উপলক্ষে ১০ দিন ছুটি দেয় বাংলাদেশ সরকার তাই এই ঈদ সকল মানুষ খুব আনন্দে পালন করতে পারে এই ছুটির জন্য। প্রতিবছর ঈদুল আযহা উদযাপিত হয় কোরবানির মাধ্যমে। মুসলমানরা খুব আনন্দের সাথে ঈদ উল আযহা পালন করে।
ঈদুল আযহার কোরবানি দেওয়ার জন্য কিছু শর্ত আছে যেগুলো মুসলিমদের চলতে হয়। ঈদুল আযহা এবং ঈদুল ফিতর মুসলমানদের জীবনের সবচেয়ে বড় এবং আনন্দের দিন ঈদুল আযহার একটি অংশ হল কোরবানি।
কোরবানি দেওয়ার কিছু নিয়ম বা শর্ত বলে আছে সেগুলো হল-
- প্রথমত মুসলমান হওয়া।
- স্বাধীন হওয়া।
- সুস্থ হওয়া।
- নিশাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হওয়া।
- পূর্ণবয়স্ক হওয়া।
- বালেগ হওয়া।
ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার গুরুত্ব
ঈদুল আযহা এবং কোরবানি মুসলমানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় উৎসব মুমিনদের জীবনে অনেক বড় গুরুত্ব বহন ন করে প্রতিবছর খুব আনন্দের সাথে এই দুইটি ঈদ উদযাপন করে সকল মুসলিম।
তবে আনুমানিকভাবে বলা যায় যে ২০২৫ সালে ৬ই জুন উদযাপিত হতে পারে তাই আগে থেকে বলা যায় যে ২০২৫ সালের ৬ জুন হতে পারে। ঈদ উল আযহা এই বছর ৬ জুন ঈদুল আযহা উপলক্ষে ১০ দিন ছুটি থাকবে বলে জানিয়েছে সরকার।
হিজরী চন্দ্র বছর গণনা অনুযায়ী ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহার মাঝে ২ মাস ব্যবধান থাকে দীনের সর্বোচ্চ হিসাব অনুযায়ী ৭০ দিন হতে পারে উদাহরণস্বরূপ ২০২৩ সালের ঈদুল ফিতর হয়েছিল দোসরা মে এবং ঈদুল আযহা হয়েছিল ২৯ শে জুন ঈদের মধ্যে ব্যবধান ছিল ৭০ দিনের।
প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য কোরবানি দেওয়া হয় কোন একটি হালাল পশু কোরবানি করার মাধ্যমে মুমিনরা তাদের জান মাল ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা সবকিছু আল্লাহর জন্য উৎসর্গ করে এটি মুমিনদের অন্তরের অগিংসার বিদ্বেষ দূর করে এবং তাদেরকে আল্লাহর প্রতি অনুগত্য ও ভক্তিশীল করে তোলে।
হিজরী বর্ষপঞ্জি অনুসারে, ঈদুল আযহা কুরবানির জিলহজ মাসের ১০ তারিখ থেকে শুরু হয় এবং ১২ তারিখ পর্যন্ত তিন দিন ধরে জ্বলে এই তিন দিনকে বলা হয় ইয়াওমুল আজহা বা ঈদের দিন ঈদুল আযহার কুরবানী করা মুসলমানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ওয়াজিব ইবাদত।
ঈদ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ হাদিস
হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাঃ যখন হিজরত করে মদিনায় আসলেন তখন মদিনা বাসী দুটি উৎসবের দিবস ছিল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম তাদের জিজ্ঞাসা করলেন এই দুটি দিবস কি।
কি হিসেবে তোমরা এ দুদিন উৎসব পালন করো তারা বলল জাহেলিয়াত তথা ইসলামপূর্ব যুগ আমরা এই দিন দুটিতে উৎসব পালন করতাম তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বললেন আল্লাহ তোমাদেরকে দুদিনের পরিবর্তে উত্তম দুটি দিন দান করেছে।
ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা দেন মুসলমানদের জীবনে সবচেয়ে আনন্দের দিন হয় শুনালে আবু দাউদ ১১৩৪ নার্সারি হাদিস ১৫৫৬ মন্থনে আহমদ হাদিস ১২০০৬। ইসলামে আছে কোরবানি করা মুসলমানদের জন্য ওয়াজিব ইবাদত।
ঈদুল আযহা ২০২৫ ইংরেজি ক্যালেন্ডারের কোন মাসের কত তারিখে এ সম্পর্কে সকলের জেনে রাখা উচিত এর কারণ হলো মুসলমানদের জীবনে সবচেয়ে বড় উৎসবের মধ্যে এটি একটি বড় উৎসব। তাই সম্পর্কে সকলের বিস্তারিত জানা উচিত
ঈদুল আযহা এবং কোরবানি মুসলমানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় উৎসব মুমিনদের জীবনে অনেক বড় গুরুত্ব বহন ন করে প্রতিবছর খুব আনন্দের সাথে এই দুইটি ঈদ উদযাপন করে সকল মুসলিম।
ঈদুল আযহার তাৎপর্য ও ধর্মীয় গুরুত্ব
হিজরী চন্দ্র বছর গণনা অনুযায়ী ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহার মাঝে ২ মাস ব্যবধান থাকে দীনের সর্বোচ্চ হিসাব অনুযায়ী ৭০ দিন হতে পারে উদাহরণস্বরূপ ২০২৩ সালের ঈদুল ফিতর হয়েছিল দোসরা মে এবং ঈদুল আযহা হয়েছিল ২৯ শে জুন ঈদের মধ্যে ব্যবধান ছিল ৭০ দিনের।
হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাঃ যখন হিজরত করে মদিনায় আসলেন তখন মদিনা বাসী দুটি উৎসবের দিবস ছিল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম তাদের জিজ্ঞাসা করলেন এই দুটি দিবস কি।
কি হিসেবে তোমরা এ দুদিন উৎসব পালন করো তারা বলল জাহেলিয়াত তথা ইসলামপূর্ব যুগ আমরা এই দিন দুটিতে উৎসব পালন করতাম তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বললেন আল্লাহ তোমাদেরকে দুদিনের পরিবর্তে উত্তম দুটি দিন দান করেছে।
এই দিনে মুসলমানরা কোরবানি দেন যা মূলত ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম আল্লাহর প্রতি অনুগত্য নিদর্শন এর কোরবানির মাংস তিন ভাগে ভাগ করে নিজে খাওয়া আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে ভাগ করা ও গরিবদের মাঝে বিতরণের মাধ্যমে ভাতৃত্ববোধ জাগ্রত।
ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা দেন মুসলমানদের জীবনে সবচেয়ে আনন্দের দিন হয় শুনালে আবু দাউদ ১১৩৪ নার্সারি হাদিস ১৫৫৬ মন্থনে আহমদ হাদিস ১২০০৬। ইসলামে আছে কোরবানি করা মুসলমানদের জন্য ওয়াজিব ইবাদত।
ঈদের চাঁদ দেখার বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ
মুসলিমদের জীবনে প্রতি বছর দুইটি ঈদ আসে যেগুলো সম্পূর্ণটাই নির্ভর করে চাঁদের উপর প্রতিবছর চাঁদ দেখার জন্য বিজ্ঞানীরা অনেক পরিশ্রম করে এবং পরবর্তীতে সে বিষয়ে সকলকে জানাই ঈদের আনন্দ মেতে উঠে।
আধুনিক প্রযুক্তি ও জ্যোতি বিদ্যার অগ্রগতির ফলে চাঁদ দেখার পূর্বাভাস এখন অনেক নির্ভুলভাবে সম্ভব আমি রাত জ্যোতিবিদ্যা সোসাইটির মধ্যে ২৭শে মে সকাল সাতটা দুই মিনিটে চাঁদ দেখা যাবে এবং সূর্যাস্তের পর প্রায় ৩৮ মিনিট পর্যন্ত একটি দৃশ্যমান থাকবে ।
যদিও এটি জ্যোতিবিদ্যার ভিত্তিতে প্রাথমিক তথ্য ইসলামের শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে চাঁদ দেখার প্রমানী সর্বোত্তিক গুরুত্বপূর্ণ। তাই চাঁদ দেখা বেশি গুরুত্বপূর্ণ মুসলিমদের জন্য তা কিভাবে দেখা হচ্ছে সেটা সম্ভব নয় অন্য ব্যাপারে।
হিজরী চন্দ্র গণনা অনুযায়ী ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহার মাঝে ২ মাস ব্যবধান থাকে দীনের সর্বোচ্চ হিসাব অনুযায়ী ৭০ দিন হতে পারে উদাহরণস্বরূপ ২০২৩ সালের ঈদুল ফিতর হয়েছিল দোসরা মে এবং ঈদুল আযহা হয়েছিল ২৯ শে জুন ঈদের মধ্যে ব্যবধান ছিল ৭০ দিনের।
প্রতিবছর জিলহজ মাসের ১০ তারিখে হজের জন্য এ দিনটি নির্ধারণ করা হয় ঈদুল আযহা হিসেবে। প্রতি বছর ঈদুল আযহা তে সকল সামর্থ্যবান ব্যক্তি হজের উদ্দেশ্যে মক্কায় রওনা হয় এবং নির্ধারিত সময়ে হজ অনুষ্ঠিত হয়।
ঈদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রস্তুতি
ঈদের ঈদের তিন মাস আগে কোরবানির জন্য হার্ট শুরু হয়ে যায় এই হাটে অনেক পশু পাওয়া যায় যারা কোরবানি দিতে ইচ্ছুক তারা সেখান থেকে পশু কিনে রাখে এবং ঈদের চাঁদ দেখার পরে সালাত আদায় করার পরে তারা সেই পশু কি করবেন করে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায়।
ঈদের জন্য অনেকেই আনন্দে কেনাকাটা করে এজন্য অর্থনৈতিকভাবেই প্রস্তুতি নিতে হয় সকল মুসলিমদের। শুধু মাত্র কেনাকাটার জন্যই প্রস্তুতি নেওয়া উচিত তা নয়। এর কারণ হচ্ছে কোরবানির পশু কেনার জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ বাধ্য প্রয়োজন।
হিজরী চন্দ্র বছর গণনা অনুযায়ী ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহার মাঝে ২ মাস ব্যবধান থাকে দীনের সর্বোচ্চ হিসাব অনুযায়ী ৭০ দিন হতে পারে উদাহরণস্বরূপ ২০২৩ সালের ঈদুল ফিতর হয়েছিল দোসরা মে এবং ঈদুল আযহা হয়েছিল ২৯ শে জুন ঈদের মধ্যে ব্যবধান ছিল ৭০ দিনের।
এই ব্যবধান এর মধ্যেই অর্থনৈতিকভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হয় ঈদুল আযহার জন্য। তাহলে খুব ভালোভাবে প্রত্যেক মুসলিম ব্যক্তি এবং আযহা এবং ঈদুল ফিতর খুব আনন্দের সাথে পার করতে পারবে।
প্রত্যেকটি মুসলিম ব্যক্তিকে ঈদুল আযহা ২০২৫ ইংরেজি ক্যালেন্ডারের কোন মাসের কত তারিখে সে বিষয়ে সম্পূর্ণ ধারণা রাখা উচিত। আগে থেকে যদি ঈদুল আযহা ২০২৫ ইংরেজি ক্যালেন্ডারের কোন মাসের কত তারিখে না জানে তাহলে অর্থনৈতিকভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে না।
ঈদের উদ্দেশ্যে পরিবেশের সচেতনতা
যেহেতু কোরবানির ঈদে অসুখ কোরবানি করা হয় আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে পশু কোরবানি করার পরে সে স্থানে অনেকদিন পর্যন্ত রক্তের গন্ধ করে আর এই গন্ধ পরিবেশের স্বাভাবিক জীবন যাপনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
এইজন্য পশু কোরবানির পর নির্ধারিত স্থানটি ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এছাড়াও আরো একটি বড় সমস্যা হল পশুর সমস্ত মল পুকুরে নদীতে ফেলা হয়নি যেটি আরো বেশি সমস্যা সৃষ্টি করে এ বিষয়টি লক্ষ্য রাখতে হবে।
কেউ যদি বজ্র পদার্থ অর্থাৎ পশুর সমস্ত নোংরা আবর্জনা পুকুরে ফেলতে চায় অথবা নদীতে কিংবা আশেপাশে কোন জলাশয় ফেলতে চায় তাহলে তাদেরকে তৎক্ষণাৎ নিষেধ করতে হবে। এবং তাদেরকে গর্ত করে সে ময়লাগুলো পুতে ফেলায় পরামর্শ দিতে হয়।
ঈদুল আযহা ২০২৫ ইংরেজি ক্যালেন্ডারের কোন মাসের কত তারিখে এ বিষয়টি ভালোভাবে পরিবেশের সচেতনতা সম্পর্কে সকলকে জানাতে হবে। যদি কেউ কোরবানি ঈদের পরে অসুস্থ হয়ে যায় এ বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে আর এজন্য সচেতনতা বেশি জরুরি।
পরিবেশের সচেতনতার কথা মাথায় রেখে নির্ধারিত স্থানে পশু জবাই করতে হবে এবং তার বজ্র পদার্থ রক্ত সমস্ত মাটি খুঁড়ে পুতে দিতে হবে। এতে করে সেই সমস্যা হলো আর হবেনা এবং বাজে দুর্গন্ধ ছড়াবে না। তাই সকলকে বিস্তারিত ভাবে সচেতন হতে হবে।
পরিশেষে
ঈদুল আযহা ২০২৫ ইংরেজি ক্যালেন্ডারের কোন মাসের কত তারিখে এ বিষয়টি সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করলাম আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়েছেন। আমাদের মুসলিমদের জীবনে প্রতিবছর এই দুইটি আনন্দের দিন আসে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা।
প্রত্যেক মুসলিমদের ঈদুল আযহা ২০২৫ ইংরেজি ক্যালেন্ডারের কোন মাসের কত তারিখে সম্পর্কে আগে থেকে জেনে রাখতে হয় এর কারণ হলো কোরবানি ঈদের অর্থাৎ ঈদুল আযহার জন্য অনেক আগে থেকে প্রস্তুতি নিতে হয়। এমন তথ্যমূলক আর্টিকেল প্রতিদিন যদি পেতে চান তাহলে www.jarinonline.com এই পেজটি নিয়মিত ভিজিট করুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url