সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে আয় করার ১৫ টি সেরা উপায়
jarinonline
৮ সেপ, ২০২৫
আপনি কি ঘরে বসে ইনকাম করার কথা চিন্তা-ভাবনা করছেন? কিন্তু সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না যে কি ধরনের আর কিভাবে শুরু করবেন ইনকাম ঘরে বসে। তাহলে আজকে একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন কেননা আজকের আর্টিকেলে সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে আয় করার ১৫ টি সেরা উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
বর্তমান সময় প্রচুর মানুষ আছে যারা অনলাইনের কাজ করতে আগ্রহে তবে তারা সিদ্ধান্ত নিতে পারে না যে কোন ধরনের কাজ শুরু করবে তাই তাদের সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে আয় করার ১৫ টি সেরা উপায় এ বিষয়টি জানলে খুব সহজেই অনলাইনে ইনকাম করতে পারবে। বিস্তারিত জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে আয় করার সেরা উপায়
সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে ১৫ টি সেরা উপায় গুলোর মধ্যে হল নিজস্ব পণ্য বা পরিষেবার প্রচার অ্যাফিলিয়ে তোমারকেটিং করা ব্র্যান্ডের প্রচার করা বিক্রি করার ফেসবুক পেজের মাধ্যমে সরাসরি আয় করা। এছাড়াও যদি চায় অনলাইনে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বিক্রি করে সোশ্যাল মিডিয়ায় আয় করা যায়।
বর্তমান সময়ে প্রচুর মানুষ আছে যারা ঘরে বসে ঘরের কাজের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে বিভিন্ন ধরনের ইনকাম করছে। কেননা বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া ইনকাম করা একটি সহজ কাজ হয়েছে যা ঘরে বসে বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে করা যায়।
বর্তমানে বেশিরভাগ গৃহিনী রায় ঘরের কাছে পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া বিভিন্ন ধরনের কাজ করছে এবং প্রতিমাসের শেষে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারে এর জন্য বিভিন্ন মানুষের সোশ্যাল মিডিয়ায় এ ধরনের কাজগুলো করার দরকার।
বর্তমান সময়ে হাজার হাজার মানুষ এ ধরনের কাজের সাথে যুক্ত আছে সোশ্যাল মিডিয়া বিভিন্ন ধরনের মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায় সেগুলোর মধ্যে আপনার যেগুলো পছন্দ আপনি চাইলে সেটা দিয়েই কাজ শুরু করতে পারবেন।
হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে নিজের ইনকামের রাস্তা তৈরি করেছে কেননা তারা আর ঘরে বসে থাকতে চায় না এবং বাজেভাবে সময় নষ্ট করতে চায়না সম্পর্কে তারা বিস্তারিত জেনে শুনে তারপরে সেই কাজের সাথে যুক্ত হচ্ছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম
এক কথায় অন্য কোম্পানির প্রোডাক্ট বিক্রি করতে সাহায্য করে এই পৃথিবীতে পণ্যের স্বরূপ হিসেবে যে একটি কমিশন কোন ব্যবসা নিজের প্রোডাক্ট হলে আপনার যে কোন অ্যাকাউন্ট এর মাধ্যমে প্রোডাক্ট বিক্রি করে কাজগুলো করতে পারবেন এবং এর থেকে আপনি ডলার ইনকাম করতে পারবেন।
বাংলাদেশের প্রচুর মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে আয় করার ১৫ টি সেরা উপায় সম্পর্কে জানে এবং এই কাজটিকে অবসর সময় কাজে লাগিয়ে অর্থ ইনকাম করতে পারে। তাই তাই এ ধরনের কাজের দক্ষতা সকলের থাকা উচিত কারণ এতে করে সে নিজের খরচ নিজেই বহন করতে পারে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে যে কোন ব্যক্তি প্রতিমাস শেষে প্রায় এক লক্ষ কাছাকাছি ইনকাম করতে পারবে। এ থেকে বোঝা যায় এই কাজটি থেকে প্রচুর অর্থ ইনকাম করা যায়। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনেক মানুষ নিজের সংসারের খরচ চলে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে আয় করার ১৫ টি সেরা উপায় সম্পর্কে জানে এবং এই কাজটি নিজের পেশা হিসেবে বেছে নাই এবং সে তার অবসর সময়ে এই কাজটিকে কাজে লাগিয়ে প্রতিমাসের শেষে প্রায় লক্ষ খানেক টাকা ইনকাম করতে পারে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে আয় করার ১৫ টি সেরা উপায় এর মধ্যে অনেকগুলো উপায় রয়েছে যেগুলো অবলম্বন করে খুব সহজেই একটি কোর্স কমপ্লিট করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মতন কাজ করা যায়। তাই এই ধরনের কাজ সকলের জানা উচিত এবং কাজে লাগানো উচিত।
জনপ্রিয় কয়েকটি সোশ্যাল মিডিয়ার তালিকা
বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে কাজ করা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায় অনলাইনে আওতায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় কাজ করতে হলে আপনাকে প্রথমে একটি নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্ম বেছে নিতে হবে এবং সে প্লাটফর্মে অক্লান্ত পরিশ্রম করতে হবে যাতে আপনি সফলতার মুখ দেখতে পারেন।
কয়েকটি সোশ্যাল মিডিয়ার নাম হল-
Facebook-এর উৎপত্তি ২০০৪ সালে ৪ ফেব্রুয়ারি হয়ে থাকে বর্তমানে 1.59 বিলিয়নের বেশি সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে ফেসবুক একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম।
ইনস্টাগ্রাম-২০১০ সালে অক্টোবর মাসে চালু হয় instagram নামক এই অ্যাপসটি। ইনস্টাগ্রামও একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম তবে এর মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন ভাবে মার্কেটিং করা যায়।
টুইটার- ২০০৬ সালের একুশে মার্চ এই অ্যাপসটির উৎপত্তি হয়। তারপর থেকে এই অ্যাপসটি অনেক বেশি প্রচলিত হয়। এই অ্যাপস এর মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করা যা...
ইউটিউব-এই অ্যাপসের প্রচলন ২০০৫ সালে ১৪ই ফেব্রুয়ারি তিন জন কর্মচারীর হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয় পরবর্তীতে 2006 সালে একে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে কিনে নাই google নামক মিডিয়া। তারপর থেকে ইউটিউব গুগলের আওতায় চলে।
পিন্টারেস্ট-২০১০ সালে এর মাধ্যমটি তৈরি করা হয় যা বর্তমানে 100 মিলিয়ন ব্যবহারকারী ছাড়িয়েছে মানে ১০০ মিলিয়ন এর বেশি মানুষ ব্যবহার করে এই মাধ্যমটি।
Whatsapp-২০১০ সালে জানুয়ারি মাসে এ মাধ্যমটি চালু হয় এটি একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এর মাধ্যমেও সোশ্যাল মিডিয়াম মার্কেটিং করা যায়।
স্ন্যাপ চ্যাট-এর মাধ্যমে অনেক বেশি প্রচলিত বিশেষ করে মেয়েদের কাছে এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের
ছবি তোলা যায় ফিল্টারের মাধ্যমে এছাড়াও এখানে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করা যায়।
এছাড়াও আরো অনেক অ্যাপস আছে সেগুলোর মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন উপায়ে মার্কেটিং করা যায় যাদের এই অ্যাপসটি পছন্দ তারা সেই ধরনের অ্যাপস এর মাধ্যমে কাজ করে সোশ্যাল মিডিয়া ইনকাম শুরু করে। এজন্য অবশ্যই সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে আয় করার ১৫ টি সেরা উপায় সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।।
ফেসবুকে মার্কেটিং করে ইনকাম
ফেসবুকে মার্কেটিং করে ইনকাম গুলোর মধ্যে আমরা জানি কোন ভিজিটর যখন আপনার ব্র্যান্ড সম্পর্কে আরো বুঝতে চাইবে তখন তারা আপনার প্রোফাইল বা বায়োডাটা সেকশন অন করে দেখবে এবং আপনার কাজ সম্পর্কে ছোটখাটো রিসার্চ করবে।
সুতরাং আপনার ব্র্যান্ডের মূল্য প্রস্তাবনাকে দ্রুত অনেক ভিজিটরের কাছে পৌঁছে দিতে একটি প্রোফাইল এবং তার বায়োডাটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই জন্য সম্পূর্ণ বায়োডাটা নির্ভুলভাবে দিতে হবে তবে এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে প্রোফাইলে যেন আপনার ব্র্যান্ড বা ওয়েবসাইট সম্পর্কে কোন ভুল তথ্য না দেওয়া থাকে।
আপনার প্রোফাইলে যদি কোন প্রকার ভুল তথ্য থাকে তাহলে সেটি আপনার সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াবে।ফেসবুকে মার্কেটিং করে ইনকাম সম্পর্কে আপনি যদি জেনে থাকেন তাহলে এই বিষয়গুলো খুব ভালোভাবে জানতে পারবেন।
একটি ভিজিটর কে বিভ্রান্তিতে ফেলার জন্য ভুল তথ্য বা ভুল ডেটা তবে নিজের ব্র্যান্ডকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে মাত্র কয়েকটা লাইনে যথেষ্ট হয় আপনার হোম পেজের সাথে বায়ো এবং এবাউট সেকশনে ভিজিটরের কল টু অ্যাকশনের হিসাব ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে আয় করার ১৫ টি সেরা উপায় গুলো সকলের ভালোভাবে জেনে রাখা উচিত এবং ফেসবুকে ভিউ বানানোর জন্য কিছু নীতিমালা কর্তৃপক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে সেগুলো অবশ্যই মেনে চলতে হবে আর না হলে পরে সমস্যা সৃষ্টি হয়।
ইউটিউব ভিডিও তৈরির মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়া ইনকাম
যদি আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে তাহলে আপনি সেখান থেকে মার্কেটিং করে ভিউ বানাতে পারবেন। এবং আপনি চাইলে ইউটিউব এর মাধ্যমে ফেসবুকের ওয়েবসাইটে ভিউ বানাতে পারবেন। আর এর জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে কিভাবে ইউটিউবের মাধ্যমে ইনকাম করা যায় এ বিষয়ে জানা দরকার।
ইউটিউব মার্কেটিং করে ওয়েবসাইটে ভিউ বাড়ানোর উপায় এর মধ্যে আরো চাইলে আপনি ব্যাকলিংক গুলো ব্যবহার করতে পারবেন নিজের পোস্টে। জনপ্রিয় ব্যাকলিংক নিজের ভিউয়ার্স বাড়াতে আরো বেশি সুবিধা হবে এই জন্য ব্যাকলিংকের চাহিদা অনেক বেশি।
আপনি যদি ওয়েব ট্রাফিক এবং সোশ্যাল মিডিয়ার ফোকাস দুটো একসাথে চালাতে চান তাহলে জনপ্রিয় প্লাটফর্ম গুলো ব্যবহার করতে পারবেন। এইজন্য সোশ্যাল মিডিয়ার জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম গুলো ব্যবহার করায় খুব উপকারের কাজ হবে।
ইউটিউবে মার্কেটিং শুরু করা উচিত। এর মধ্যে ইউটিউব এ মার্কেটিং করে আপনি চাইলে ভিউ বানাতে পারবেন এটি বড় একটি সুবিধা হতে পারে। যদি আপনার একটি ইউটিউব একাউন্ট থাকে তাহলে আপনি সেখানেই ব্লক পোস্ট করতে পারবেন এতে প্রচুর ভিউস আসবে।
ইউটিউব মার্কেটিং করে ওয়েবসাইটে ভিউ বাড়ানোর উপায় গুলোর মধ্যে আমরা জানি কোন ভিজিটর যখন আপনার ব্র্যান্ড সম্পর্কে আরো বুঝতে চাইবে তখন তারা আপনার প্রোফাইল বা বায়োডাটা সেকশন অন করে দেখবে এবং আপনার কাজ সম্পর্কে ছোটখাটো রিসার্চ করবে।
টিকটক এর মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
সোশ্যাল মিডিয়ার বড় একটি প্ল্যাটফর্ম হয়েছে টিকটক এখানে প্রচুর মানুষ ভিডিও বা নিজের ক্রিয়েটিভিটি প্রদর্শন করে ডলার ইনকাম করতে পারে। প্রচুর মানুষ থাকে নিজের পেশাব বা প্রচুর ভালো সেটাকে নিজের শখ হিসেবে দেখে কেউ কেউ শখের বসে ঠিক ঠাকের মাধ্যমে ইনকাম করে ।
টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করতে চাইলে প্রথমে একটি টিকটক একাউন্ট খুলতে হবে। যেখানে নিজের তৈরি ভিডিও পোস্ট করতে হবে অন্যের তৈরি ভিডিও আপলোড করা যাবে না। অনেক টিকটক ইউজার রয়েছে যারা শুধু নিজের বিনোদনের জন্য টিকটক ভিডিও দেখে তবে টিকটক একাউন্ট থাকলে সেখান থেকে খুব সহজে টাকা ইনকাম করা যাই।
টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার দশটি উপায় নিম্নরূপ-
টিকটক ভিডিও করে সেলিব্রেটি হলেই খুব সহজে ইনকাম করা যায়।
টিকটক গিফট এর মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।
টিকটক নিজের বিজ্ঞাপন পোস্ট করার মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।
টিকটক ফান্ড ব্যবহার করে ইনকাম করা যায়।
টিকটক প্রোডাক্ট রিভিউ করে ইনকাম করা যায়।
টিকটক মানিটাইজেশন এর মাধ্যমে ইনকাম করে।
টিকটক ব্যান্ড পার্টনারশিপ এর মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।
টিকটক থেকে অন্যান্য প্লাটফর্মে ট্রাফিক ট্রান্সফার করে ইনকাম করা যায়।
টিকটক থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।
টিকটক গিফট এর মাধ্যমে ইনকাম হয়।
টিকটক এ পোস্ট করা একটি ভিডিও যদি ১০০০ ভীউজ হয় তার জন্য০.২-০.০৩ ডলার পাওয়া যায় যার বাংলাদেশী মুদ্রা অনুযায়ী ১.৬৬-৩.৪৪ টাকা প্রদান করে টিকটক কোম্পানি। টিকটক কোম্পানি টিকটক ভিডিওর ভিউজ এর উপর টাকা প্রদান করে থাকে তাদের নির্দিষ্ট ফ্রন্ট এর থেকে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে ইনকাম
সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে আয় করার ১৫ টি সেরা উপায় এ বিষয়টি যদি আমরা জেনে থাকি অনলাইনে এই ধরনের কাজ করে রোজগা র করা যাবে।অনেক মানুষ এই ধরনের কাজ করতে পারে। বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং অনেক বেশি জনপ্রিয় একটি কাজ।
যারা অনলাইনে কাজ করতে চায় তাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শীর্ষস্থানে পছন্দের তালিকায় পাওয়া যাবে। ফ্রিল্যান্সিং করে প্রচুর মানুষ অর্থ উপার্জন করছে এবং নিজের পরিবারের খরচ চালাচ্ছে। ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের চাহিদা অনেক বেশি।
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের মধ্যে কয়েকটি জনপ্রিয় কাজ রয়েছে যেগুলো মানুষের অনেক বেশি পছন্দ এবং এগুলো কাজের মাধ্যমে অনেক বেশি অর্থ উপার্জন করা যায়।সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে আয় করার ১৫ টি সেরা উপায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া উচিত।
প্রতিটি লাইক দিন যারা অনলাইনে ইনকাম করতে চাই তাদের পছন্দের তালিকায় ফ্রিল্যান্সিং শীর্ষস্থানে পাওয়া যায়। ফ্রিল্যান্সিং অনলাইন ইনকামের মাধ্যম। অনলাইনে ইনকাম ঘরে বসে মানুষ করতে বেশি পছন্দ করে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে আয় করার ১৫ টি সেরা উপায় সেই সেক্টরগুলোতে কাজ করে অনেক বেশি লাভবান হওয়া যায়। যারা অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করছে তারা যেই সেক্টর গুলো বেশি জনপ্রিয় সেগুলোতে কাজ করতে বেশি লাভবান মনে করছে।
ইমেইল মার্কেটিং করে সোশ্যাল মিডিয়া ইনকাম
অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে যে ইমেইল মার্কেটিং আবার কে ফেসবুক মার্কেটিং হয় ইউটিউব মার্কেটিং হয় কিন্তু ইমেইল মার্কেটিং সেটা তো কেউ অনেকের শুনে থাকে না। অনেকের মনে এ ধরনের প্রশ্ন জাগে যে ইমেইল মার্কেটিং কি।
কোন ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠান প্রসারের লক্ষ্যে প্রচার করে তখন তাকে বলা হয় মার্কেটিং এর মাধ্যমে যত বেশি আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের প্রচারণা করতে পারেন। এতে আপনার ব্যবসা তত বেশি বৃদ্ধি পাবে কারণ আমরা জানি প্রচারেই প্রসার।
এর উদাহরণস্বরূপ বলা যায় ধরুন আপনি একটু নতুন মোবাইল কোম্পানি শুরু করেছেন এখন আপনি যদি আপনার কোম্পানি দ্বারা মোবাইল ডিভাইসের মার্কেটিং প্রচার করেন তাহলে আরো মানুষ আপনার কোম্পানি ও কোম্পানির পণ্য বা প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন ।
এতে করে আপনার কাস্টমার দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। এভাবে মূলত মার্কেটিং করা হয় অনলাইনের মাধ্যমে প্রচুর মানুষ মার্কেটিং করে প্রতি অর্থ উপার্জন করছে এবং নিজের অবসর সময়কে কাজে লাগাচ্ছে। এভাবে মানুষ বেকারত্বের হার দিন দিন কমছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে আয় করার ১৫ টি সেরা উপায় যদি আমরা জেনে থাকি তাহলে অনায়াসে মার্কেটিং করে অর্ধা উপার্জন করতে পারব। তাই আমাদের অবশ্যই অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা রাখা উচিত।
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে অনেক মানুষ প্রচুর অর্থ উপার্জন করছি এবং মানুষকে শিখিয়েও প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারছি গ্রাফিক্স ডিজাইন এর মাধ্যমে অনেকগুলো কার্টুন বা অনেকগুলো ছবি তৈরি করা হয়।
অনেক ক্ষেত্রে স্টিল ছবি ব্যবহার করা হয় যেমন বিনা কার্টুন ঠাকুরমার ঝুলির টম এন্ড জেরি ব্যাটম্যান ইত্যাদি। এই ধরনের কার্টুনগুলো স্টিল ছবি ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। এজন্য আমরা কার্টুন দেখতে অনেক বেশি পছন্দ করি
অ্যানিমেশন ভিডিও তৈরিতে আমরা অনেক পরিশ্রম করে থাকি এবং এগুলোকে বাস্তবতার মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করা হয় প্রতিটা মানুষের যারা গ্রাফিক্স ভিডিও তৈরি করে তাদের অনেকগুলো নিয়ম থাকে সেগুলো মেনে চলতে হয়।
কম্পিউটারে ভিডিও তৈরি জন্য পাঁচটি অ্যাপস যেখানে আপনি কার্টুন যে সফটওয়্যার গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে সেগুলো উইন্ডোজ এর জন্য আপনি যদি মোবাইলে কার্টুন বানানোর সফটওয়্যার বা কার্টুন বানানো সম্পর্কে জানতে চান তাহলে খুব সহজেই এই কাজগুলো করতে পারবেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে আয় করার ১৫ টি সেরা উপায় এ বিষয়টি যদি আমরা জেনে থাকি অনলাইনে এই ধরনের কাজ করে রোজগা র করা যাবে।অনেক মানুষ এই ধরনের কাজ করতে পারে। বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং অনেক বেশি জনপ্রিয় একটি কাজ।
পরিশেষে
আজকের আর্টিকেলে সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে আয় করার ১৫ টি সেরা উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করলাম আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে মিডিয়ায় মার্কেটিং করে ইনকাম করার ধারণাটি নিতে পেরেছেন।
বর্তমান সময়ে প্রচুর মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে ইনকাম করছে আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন তাহলে নিশ্চয়ই ধারণা নিতে পেরেছেন প্রতিদিন আপনি যদি এমন তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে চান তাহলে www.jarinonline.com এই পেজটি নিয়মিত ভিজিট করুন
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url