OrdinaryITPostAd

বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল

অনেকেই মনে করেন যে বদ নজর মানুষের ভুল ধারণা বা একটি অন্ধবিশ্বাস। কিন্তু এটি একটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা বদ নজর হলে মানুষের অনেক বেশি ক্ষতি হতে পারে। এবং এই ক্ষতি দীর্ঘায়িত হওয়ার এগিয়ে চলতে অবশ্যই দোয়া ও আমল গুলো জেনে রাখতে হয়।
বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল
আজকের আর্টিকেলে বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব তাই আর দেরি না করে পুরো আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল

বদ নজর থেকে শিশুদের রক্ষা করতে নবী করিম সাঃ এর শেখানো দোয়া যেমন আউজু বিকালী মাতিল্লাহিল আম্মাত মিন কুল্লি আই মিন লাম্বাতিন এই দোয়াটি পাঠ করতে হবে এবং তারপরে ওয়া আমিন কুল্লি আইনি এছাড়াও সূরা ইখলাস ফালাক ক্লাস এবং আয়াতুল কুরসি পড়ে ফু দিতে হয়।
বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল
ফু দেওয়া শিশুকে কালো কাপড় পরানো এবং আল্লাহ তায়ালার কাছে নিয়মিত দোয়া ও আমল করার মাধ্যমে শিশুদের বদনজর থেকে রক্ষা করা যায়। যেকোনো বাচ্চাকে বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জেনে রাখতে হয়।

বাচ্চারা বেশিরভাগ বদনজরের কবলে পড়ে আর এজন্য প্রত্যেক অভিভাবকের বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জেনে রাখতে হয় এবং তাদের বাচ্চাদের নিয়মিত এই আমলগুলো করাতে হয় তাহলে তার বাচ্চাগুলো অনেক বেশি সুস্থ থাকবে।

যেকোনো বাচ্চাদের সূরা ফালাক, নাস, ইখলাস, আয়তুল কুরসি পাঠ করে ফু দিলে সে বাচ্চা অনেক বেশি এবং যেকোনো ধরনের বদ নজর থেকে রক্ষা পায় তাই নিয়মিত বাচ্চাদের এ সূরাগুলো দিয়ে ফু দেওয়া উচিত।

অনেক মা-বাবাই জানে না যে বাচ্চাদের মাঝে মধ্যে বদ নজর লেগে যায় তখন সে বাচ্চাকে যদি সূরা ফালাক নাস স এবং আয়াতুল কুরসি পাঠ করে যদি বাচ্চার শরীরে ফু দেওয়া হয় তাহলে সে বাচ্চা যে কোন ধরনের বদ নজর থেকে রক্ষা পায়।

বদ নজর কি

বদ নজর বা কুদৃষ্টি একটি অতিপ্রাকৃত বিশ্বাস যেটি কারণ হিংসা বা ঈর্ষা পূর্ণ দেশটির মাধ্যমে অন্যের ক্ষতি বা দুর্ভোগের কারণ হতে পারে এটি ইসলামের একটি বাস্তব সত্য হিসেবে বিশ্বাস করা যায়। যে কোন ব্যক্তির লাগতে পারে।

তাই কুদৃষ্টি থেকে বেঁচে থাকার জন্য নিয়মিত আয়তন করছি সূরা ইখলাস সূরা ফালাক আরো অনেক ছোট ছোট সূরা গুলো নিয়মিত পাঠ করলেন যেকোনো ধরনের বদমাশ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এছাড়াও বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জেনে রাখতে হয়।
বদনজর বা কুদৃষ্টি থেকে মানুষের জীবনে বাধা সৃষ্টি হতে পারে বদনজর থেকে বাঁচতে কোরান ও হাদিসে বিভিন্ন দোয়া ও আমলের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। তাই যারা নিয়মিত কোরআন ও হাদিসের থেকে বর্ণিত সেই সকল দোয়াগুলো আমল করে তাদের বদনজর থেকে আল্লাহর নিজের রক্ষা করে।

বদ নজর সাধারণত কুদৃষ্টি বা অন্যের খারাপ নজর কে বলা হয় কেননা। যারা আপনাকে একদমই পছন্দ করে না তারা অতিরিক্ত বদ্নের জন্য খারাপ নজরে আপনার দিকে তাকালে কুদৃষ্টি আপনার জীবনে অনেক বেশি ক্ষতি করতে পারে এই জন্য বদনজর থেকে শিশুদেরকে রক্ষা করার জন্য উপায় গুলো জেনে রাখা উচিত।

যে কোন ব্যক্তির বদ নজর হতে পারে আর এজন্য সকলেরই বদনজর থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় গুলো জেনে রাখতে হয় এতে করে তারা প্রয়োজনের সময়ে কাজে লাগাতে পারবেন বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।

ইসলামে বদ নজর কেন হয়

বদ নজর সাধারণত অতিরিক্ত খারাপ দৃষ্টি বা অতিরিক্ত ভক্তিপূর্ণ দৃষ্টি থেকে হয়ে থাকে। যারা অন্যের উপর খারাপ দৃষ্টিতে তাকায় বা অন্যের উপর ভালো অতিরিক্ত ও দৃষ্টির উপর থাকায় তাদের বদ নজর লেগে যায়।

বাচ্চারা বেশিরভাগ বদনজরের কবলে পড়ে আর এজন্য প্রত্যেক অভিভাবকের বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জেনে রাখতে হয় এবং তাদের বাচ্চাদের নিয়মিত এই আমলগুলো করাতে হয় তাহলে তার বাচ্চাগুলো অনেক বেশি সুস্থ থাকবে।

অনেক মা-বাবাই জানে না যে বাচ্চাদের মাঝে মধ্যে বদ নজর লেগে যায় তখন সে বাচ্চাকে যদি সূরা ফালাক নাস স এবং আয়াতুল কুরসি পাঠ করে যদি বাচ্চার শরীরে ফু দেওয়া হয় তাহলে সে বাচ্চা যে কোন ধরনের বদ নজর থেকে রক্ষা পায়।

ইসলামের বদনজরের কথা উল্লেখ করা আছে। কেননা ইসলামের বদনজর অতিরিক্ত সময়ে দেখা যায় যে যাদের অন্যের ওপর খারাপ চিন্তা ভাবনা বা খারাপ দৃষ্টিতে তাকায় তাদের সাধারণত বদ নজর হয়। তাই এ সকল ব্যক্তি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ইসলামের দেখানো পন্থা বেছে নেতা নিতে হয়।

অনেক মা-বাবাই জানে না যে বাচ্চাদের মাঝে মধ্যে বদ নজর লেগে যায় তখন সে বাচ্চাকে যদি সূরা ফালাক নাস স এবং আয়াতুল কুরসি পাঠ করে যদি বাচ্চার শরীরে ফু দেওয়া হয় তাহলে সে বাচ্চা যে কোন ধরনের বদ নজর থেকে রক্ষা পায়।

 নজর লাগা মানে কি

অনেকেই জানে না যে নজর লাগে মানে কি কিন্তু নজর লাগা হলো একটি বিশ্বাস যে কেউ যদি খুব সুন্দর সব ফুল বা সুখী হয় তবে তার অন্য কেউ তার প্রতি ঈর্ষা করতে পারে এবং তার ক্ষতি করতে পারে নজর লাগার কারণে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে যেমন অসুস্থতা দুর্ঘটনা বা এর চেয়ে বড় কিছু যেমন মৃত্যু হতে পারে।

সাধারণত আল্লাহর নিকট থেকে প্রাপ্ত সমস্ত দোয়া কালাম পড়ে সে নজর কাটাতে হয়। এবং এই নজর যার একবার লাগে তার নিয়মিত লেগেই থাকে এই জন্য বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।

যে ব্যাক্তি বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জানেনা তাদের বাচ্চাদের অবশ্যই রক্ষা করার জন্য বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার জন্য সকল দোয়াকালাম গুলো শিখে রাখতে হয়।

বদ নজর থেকে রক্ষা পেতে মানুষ অনেক ধরনের কালো জাদু বা অনেক ধরনের তাবিজ ধারণ করে শরীরের মধ্যে আবার অনেকেই শুধুমাত্র দোয়া কালাম পড়ে এটা থেকে মুক্তি পাওয়ার কথা চিন্তা করে। তবে বদ নজর সম্পূর্ণই মানুষের মনের ধারণা।

এ ধরনের কু নজর থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মানুষকে অনেক ধরনের তাবিজ কবজ করতে হয়। এবং বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জেনে রাখতে হয় তাহলে খুব সহজে বদনজর থেকে দ্রুত রক্ষা পায়।

বদ নজর হলে কি হয়

ইসলামে বদ নজরের কথা সত্যি হলে বলা হয়েছে কেননা বদ নজরের কারণে শারীরিক মানসিকভাবে কষ্ট অস্বাভাবিক দুর্ভোগ বা সম্পদ ও জীবনযাত্রায় ক্ষতি হতে পারে। এজন্য অবশ্যই বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।

জীবনে বদনজর এর কথা সত্যি বলে বিশ্বাস না করলে অনেক ক্ষতি হতে পারে এটি একটি অত্যাধিক বিষয় যেখানে কেউ অন্য কারোর ভালো কিছু দেখে হিংসা করে তখন তার মাধ্যমে সে ব্যক্তির ক্ষতি হতে পারে।

ইসলামে বদ নজরে একটি সত্যি বিষয় বলে ধারণা করা হয় এবং এটি থেকে বাঁচতে হলে আল্লাহর কাছে আশ্রয় এবং প্রার্থনা এজন্যবদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল জেনে রাখতে হয় সকল ব্যক্তিরি।
বাচ্চারা বেশিরভাগ বদনজরের কবলে পড়ে আর এজন্য প্রত্যেক অভিভাবকের বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জেনে রাখতে হয় এবং তাদের বাচ্চাদের নিয়মিত এই আমলগুলো করাতে হয় তাহলে তার বাচ্চাগুলো অনেক বেশি সুস্থ থাকবে।

অনেক মা-বাবাই জানে না যে বাচ্চাদের মাঝে মধ্যে বদ নজর লেগে যায় তখন সে বাচ্চাকে যদি সূরা ফালাক নাস স এবং আয়াতুল কুরসি পাঠ করে যদি বাচ্চার শরীরে ফু দেওয়া হয় তাহলে সে বাচ্চা যে কোন ধরনের বদ নজর থেকে রক্ষা পায়।

বদ নজর কি সত্য

ইসলামে বদনজর কে সত্য ঘটনা বলে ধারণা করা হয় কেননা বদনজর হলে মানুষের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে এবং বদ নজর হলো এমন এক ধরনের হিংসা বা উদ্বৃত এক ধরনের দৃষ্টি যার মাধ্যমে অনেক ের খুব ক্ষতি হতে পারে।

বদ নজর হলে তৎক্ষণাৎ আল্লাহর নিকট আশ্রয় চাইতে হয় এবং তা থেকে মুক্তি পেতে হয় খুব দ্রুততার সাথে কেননা বদনজর খুবই খারাপ একটা জিনিস এ থেকে মুক্তি না পেলে খুব ক্ষতি হতে পারে করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জেনে রাখা উত্তম।

অনেকেই বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জানে না এবং অনেকে বিশ্বাস করে না যে বদনজর একটি সত্যি ঘটনা এই জন্য তাদেরকে অবশ্যই বিশ্বাস আনতে হবে যে হলেও সমস্যা হতে পারে।

যে ব্যাক্তি বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জানেনা তাদের বাচ্চাদের অবশ্যই রক্ষা করার জন্য বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার জন্য সকল দোয়াকালাম গুলো শিখে রাখতে হয়।

বদ নজর থেকে রক্ষা পেতে মানুষ অনেক ধরনের কালো জাদু বা অনেক ধরনের তাবিজ ধারণ করে শরীরের মধ্যে আবার অনেকেই শুধুমাত্র দোয়া কালাম পড়ে এটা থেকে মুক্তি পাওয়ার কথা চিন্তা করে। তবে বদ নজর সম্পূর্ণই মানুষের মনের ধারণা।

বদ নজর নিয়ে কিছু উক্তি

অনেকেই সাধারণভাবে মনে করেন যে বদনজর একটি মিথ্যা ঘটনা বা এটি কখনো হতে পারে না।বদনজর থেকে শিশুদের র কিন্তু এটা সম্পূর্ণই ভুল ধারণা কেননা বদ নজর সত্যি সত্যি ইসলামে সত্যি ঘটনা বলে মেনে নেওয়া হয়েছে এবং বদ নজর সত্যিই মানুষের অনেক বড় ক্ষতি করতে পারে।

ইসলামে বদ নজর কে সত্য ঘটনা বলে দাবি করা হয়েছে এবং ইসলামে এই বদ নজর হলে তৎক্ষণাৎ আল্লাহর কাছে মুক্তি বা আশ্রয় যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। বদ নজর অত্যন্ত খারাপ একটি জিনিস যা মানুষকে মৃত্যু পর্যন্ত দিতে পারে।

তাই অবশ্যই আপনার যারা খারাপ বা আপনারা যারা অবনতি চায় তাদের থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন এবং বদন এড়িয়ে চলার জন্য বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জেনে রাখুন তাহলে খুব ভালো ফলাফল পাবেন।

ইসলামের বদনজরের কথা উল্লেখ করা আছে। কেননা ইসলামের বদনজর অতিরিক্ত সময়ে দেখা যায় যে যাদের অন্যের ওপর খারাপ চিন্তা ভাবনা বা খারাপ দৃষ্টিতে তাকায় তাদের সাধারণত বদ নজর হয়। তাই এ সকল ব্যক্তি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ইসলামের দেখানো পন্থা বেছে নেতা নিতে হয়।

অনেক মা-বাবাই জানে না যে বাচ্চাদের মাঝে মধ্যে বদ নজর লেগে যায় তখন সে বাচ্চাকে যদি সূরা ফালাক নাস স এবং আয়াতুল কুরসি পাঠ করে যদি বাচ্চার শরীরে ফু দেওয়া হয় তাহলে সে বাচ্চা যে কোন ধরনের বদ নজর থেকে রক্ষা পায়।

বদনজনের প্রভাব কি হতে পারে

সাধারণত বদ নজরের প্রভাব একটি হতে পারে হঠাৎ অসুস্থতা পারিবারিক অশান্তি বা জীবনে বিভিন্ন ধরনের বাধা সৃষ্টি এটি একটি অত্যাধিক বিশ্বাস অতিরিক্ত প্রশংসা থেকে হতে পারে। তাই এ ধরনের চিন্তাভাবনা এড়িয়ে চলা উচিত।

বিশ্বাস এটি একটি অত্যাধিক অন্যায় হিংসা এবং অতিরিক্ত প্রশংসা দৃষ্টিতে ক্ষতি হওয়ার ধারণা হয় এই প্রভাব শারীরিক মানসিক অশান্তি ক্লান্তি অস্থিরতা ও মাথার ব্যথার কারণ হতে পারে। তাই অবশ্যই বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।

যে ব্যাক্তি বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জানেনা তাদের বাচ্চাদের অবশ্যই রক্ষা করার জন্য বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার জন্য সকল দোয়াকালাম গুলো শিখে রাখতে হয়।

সাধারণত আল্লাহর নিকট থেকে প্রাপ্ত সমস্ত দোয়া কালাম পড়ে সে নজর কাটাতে হয়। এবং এই নজর যার একবার লাগে তার নিয়মিত লেগেই থাকে এই জন্য বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।

পরিশেষে

আজকের এই আর্টিকেলে বদনজর থেকে শিশুদের রক্ষা করার দোয়া ও আমল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি আশা করি বদ নজর সম্পর্কে সমস্ত ধারণা আপনাদের কাছে পরিষ্কার হয়েছে। এবং বদ নজর অত্যন্ত খারাপ জিনিস এই সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।

তাই বদনজর থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য অবশ্যই এই সম্পর্কে দোয়া এবং আমলগুলো জেনে রাখা উচিত। এ ছাড়া আপনি যদি প্রতিদিন এমন তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে চান তাহলে www.jarinonline.com এই পেজটি নিয়মিত এডিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url