OrdinaryITPostAd

ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম ও ফজিলত

ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে আপনি যদি জানতে চান তাহলে বিস্তারিত আলোচনা আজকের আর্টিকেলে নির্ভুলভাবে জানাবো। আমাদের মধ্যে যারা বয়স্ক আছেন তারা অবশ্যই সব সময় নামাজ এবং দোয়া দরুদ এর মধ্যে থাকতে পছন্দ করেন।
ইশরাকের-নামাজ-পড়ার-নিয়ম-ও-ফজিলত
ঠিক তারা যদি আজকে আর্টিকেলটি পুরো মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন তাহলে ইশরাকের নামাজ সম্পর্কে এবং তার ফজিলত সম্পর্কে জেনে অত্যন্ত খুশি হবেন যে আল্লাহ তায়ালা ঘরে বসেই হজের সমপরিমাণ সওয়াব শুধুমাত্র দুইটি রাকাত নামাজের মধ্যে দিয়েছেন। তাই আর দেরি না করে পুরো আর্টিকেল পরুন এবং ঘরে বসেই হজের সমপরিমাণ সওয়াব অর্জন করুন।

ইশরাকের নামাজের নিয়ম ও নিয়ত

ইশরাকের নামাজ অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং নেয়ামত ময় একটি নফল ইবাদত। এই সালাতটি অন্যান্য সনদের মতনই দুই রাকাত করে আদায় করতে হয় এবং সর্বোচ্চ ১২ রাকাত পর্যন্ত আদায় করা যায় এমন মতামত আলেমগণদের থেকে প্রাপ্ত।
ইশরাকের-নামাজ-পড়ার-নিয়ম-ও-ফজিলত-সম্পকে-বিস্তারিত-জানুন
ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে এই সালাত আদায়ের আগে অবশ্যয় জানা উচিত। এই সালাত অনেক বেশি নিয়ামত এবং ফজিলতপূর্ণ এ সালাতের অনেক উপকারিতা পাওয়া যায় প্রচুর মানুষ এই সালাত আদায় করে।

প্রতিটি ব্যক্তির ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া উচিত এর ছাড়া এই সালাত আদায় করতে অনেক বেশি হয়ে যেতে পারে আর সালাতের মধ্যে কোন প্রকার ভুল ত্রুটি হওয়া উচিত না।

ইসরাতের নামাজ আদায়ের উপযুক্ত সময় হল সূর্য ওঠার ২০ থেকে ১৫ মিনিট পর এই সালাতের সময় শুরু হয় উক্ত সময়ে। এই সালাত আদায় করলে যথাযথ ফলাফল এবং নেয়ামত পাওয়া যায় প্রচুর মানুষ আদায় করে এবং নেয়ামত পায়।

আমরা অনেক সময় দেখা যায় যে ইসরাকের নামাজ এবং চাস্তের নামাজের সময় গুলিয়ে ফেলি। এর জন্য আমাদের অবশ্যই এটা ভালোভাবে জেনে নিতে হবে যে ইশরাকের নামাজ এবং চাশতের নামাজ দুটোই আলাদা আলাদা এবং আলাদা সময় আদায় করতে হয়।

ইশরাকের নামাজ আদায় কেন করতে হয় 

ইসরাকের নামাজ আদায়ের কারণ হলো রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ জামাতের সাথে আদায় করলে এবং সূর্য ওঠা পর্যন্ত আল্লাহতালার জন্য জিকির করবে তারপর দুই রাকাত নামাজ আদায় করবে এর জন্য আল্লাহ তায়ালা অনেক সওয়াব রেখেছেন।

যে ব্যক্তি ফজরের সালাত আদায়ের পরে জামাতের সাথে এবং সূর্য ওঠার আগ পর্যন্ত আল্লাহ তায়ালার জন্য জিকির করবে এবং দুই রাকাত ইশরাকের নামাজ আদায় করবে তাকে আল্লাহ তাআলার একটি হজ এবং ওমরার সমপরিমাণ সওয়াব আমলনামায় যুক্ত করবেন।

ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে আমরা যদি আগে থেকে না জেনে রাখি তাহলে আমরা নামাজকে আদায়ের সময় অনেক ভুল ত্রুটি করে ফেলব আর নামাজের মধ্যে কোন প্রকার ভুল ত্রুটি করা যাবে না।
তাই আমাদের অবশ্যই নামাজটি শুরু হওয়ার আগে বিস্তারিত নামাজের নিয়ম এবং দোয়া গুলো জেনে রাখতে হবে এতে করে জায়নামাজের মধ্যে কোন প্রকার নামাজের ভুল ত্রুটি হবে না। আমরা এই খেলাটি নিজেরা আদায় করবে এবং অন্যদের আদায়ের জন্য উৎসাহিত করব।

ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে এই সালাত আদায়ের আগে অবশ্যয় জানা উচিত। এই সালাত অনেক বেশি নিয়ামত এবং ফজিলতপূর্ণ এ সালাতের অনেক উপকারিতা পাওয়া যায় প্রচুর মানুষ এই সালাত আদায় করে।

ইশরাকের নামাজের নিয়ম

ইসরাক ও ট্রাস্টের নামাজের ব্যাপারে হাদিসে সালাতু দোহা বলা হয়েছে সূর্য উদয়ের পরে হতে সূর্য অস্তের পর্যন্ত সময়কে দোহা বলা হয় এ সময়ের মধ্যে দুই থেকে ১২ রাকাত নামাজের বর্ণনা হাদিসে এসেছে।

এই নামাজকে সালাতুদ্দোহা বা সালাতুত বলা হয় কিন্তু সাধারণত সকালের দিকে পড়া হয় ইসরাতের নামাজ আর আরো পড়ে পড়া হয় চাশতের নামাজ দুইটি নামাজের আলাদা আলাদা এবং ভিন্ন সময় উল্লেখ করা হয়।

তবে দুইটি নামাজী নফল ইবাদত এর মধ্যে পড়ে। নফল ইবাদত যত খুশি তত আদায় করা যায় তবে এই সালাত আদায়ের সময় অবশ্যই মনোযোগ এবং সম্পূর্ণ নিয়ম ও নিষ্ঠার সাথে আদায় করতে হবে। নামাজের মধ্যে তাড়াহুড়া বা ভুল ত্রুটি করা যাবে ...

যত বেশি সময় নিয়ে পড়া যায় এই সব নামাজ তত বেশি সওয়াব এবং নেকি পাওয়া যায়। প্রতিটি মানুষেরই উচিত জীবনে এ ধরনের ছোট ছোট সালাতগুলো আদায় করে এবং বড় বড় নেকির অংশ নেওয়া।

ইশরাকের নামাজ পড়ার আগে অবশ্যই। ইসরাকের নামাজের সম্পর্কে বিস্তারিত সম্পূর্ণ তথ্য গুলো এবং দোয়া সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। এছাড়াও ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে নির্ভুলভাবে জানা লাগবে।

ইশরাকের নামাজের নিয়ত

ইশরাকের নামাজ আদায়ের আগে অবশ্যই আমাদের ইসরাকের নামাজ আদায়ের জন্য যে নির্দিষ্ট নিয়ত টি উল্লেখ করা আছে হাদিসে সেই সম্পর্কে নির্ভুলভাবে এবং বিস্তারিত জেনে নিতে হবে তাহলেই আমরা ইশরাকের নামাজ শুরু করতে পারব।

প্রতিটি নামাজের শুরুতে আমাদের নিয়ত বাধা লাগে এবং নিয়ত বেধে তারপরে নামাজ শুরু করতে হয় ঠিক তেমনি ইসরাকের নামাজের জন্যও নিয়ত আছে। সে নিয়োগ সম্পর্কে আমাদের বিস্তারিত এবং নির্ভুলভাবে জেনে তারপরে ইসরাকের নামাজ আদায় করতে হবে।
ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে আমরা যদি বিস্তারিত জেনে থাকি তাহলে ইসরাকের নামাজ আদায় করতে আমরা খুব সহজেই পারবো তাই আমাদের অবশ্যই ইশকের নামাজের নিয়তি জেনে নিতে হবে।

ইশরাকের নামাজের নিয়ত টি হল
নাওয়াইতুয়ান ওসালিয়া লিল্লাহি তা'আলা রাকাতায় সালাতিল ইসরাকি সুন্নত রাসূলুল্লাহি তায়ালা 
মুতাওয়াজিহান এলাইজ্জিহাতিল কাবাতিস সারিফাতি আল্লাহু আকবার।

এই নিয়ত টি খুবই ছোট এবং অনেক সহজ এজন্য এই নিয়তি খুব সহজেই আমরা স্মরণে আনতে পারব। তাই সালাত আদায়ের আগে অবশ্যই এই ছোট্ট একটি নিয়ত মুখস্ত করে তারপরে সালাতটি আদায় করব। এতে করে সালাতের মধ্যে ভুল ত্রুটি কম হ...

ইশরাকের নামাজ সুন্নত নাকি নফল

ইসরাকের নামাজ একটি নফল ইবাদত। এই সালাতটি সর্বনিম্ন দুই রাকাত থেকে সর্বোচ্চ ১২ রাকাত পর্যন্ত আদায় করা যায়। যার যত খুশি আদায় করতে পারে কারণ হলো এই সালাত টি একটি  নফল ইবাদত। এজন্য এই সালাতের কোন ধরা বাধা নিয়ম নেই।

ইশরাকের নামাজ পড়ার আগে অবশ্যই। ইসরাকের নামাজের সম্পর্কে বিস্তারিত সম্পূর্ণ তথ্য গুলো এবং দোয়া সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। এছাড়াও ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে নির্ভুলভাবে জানা লাগবে।

ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে এই সালাত আদায়ের আগে অবশ্যয় জানা উচিত। এই সালাত অনেক বেশি নিয়ামত এবং ফজিলতপূর্ণ এ সালাতের অনেক উপকারিতা পাওয়া যায় প্রচুর মানুষ এই সালাত আদায় করে।

ইশরাকের নামাজ অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং নেয়ামত ময় একটি নফল ইবাদত। এই সালাতটি অন্যান্য সনদের মতনই দুই রাকাত করে আদায় করতে হয় এবং সর্বোচ্চ ১২ রাকাত পর্যন্ত আদায় করা যায় এমন মতামত আলেমগণদের থেকে প্রাপ্ত।

প্রতিটি নামাজের শুরুতে আমাদের নিয়ত বাধা লাগে এবং নিয়ত বেধে তারপরে নামাজ শুরু করতে হয় ঠিক তেমনি ইসরাকের নামাজের জন্যও নিয়ত আছে। সে নিয়োগ সম্পর্কে আমাদের বিস্তারিত এবং নির্ভুলভাবে জেনে তারপরে ইসরাকের নামাজ আদায় করতে হবে।

ইশরাকের নামাজের ফজিলত 

প্রতিটি ব্যক্তির ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া উচিত এর ছাড়া এই সালাত আদায় করতে অনেক বেশি হয়ে যেতে পারে আর সালাতের মধ্যে কোন প্রকার ভুল ত্রুটি হওয়া উচিত না।

যত বেশি সময় নিয়ে পড়া যায় এই সব নামাজ তত বেশি সওয়াব এবং নেকি পাওয়া যায়। প্রতিটি মানুষেরই উচিত জীবনে এ ধরনের ছোট ছোট সালাতগুলো আদায় করে এবং বড় বড় নেকির অংশ নেওয়া।
যে ব্যক্তি ফজরের সালাত আদায়ের পরে জামাতের সাথে এবং সূর্য ওঠার আগ পর্যন্ত আল্লাহ তায়ালার জন্য জিকির করবে এবং দুই রাকাত ইশরাকের নামাজ আদায় করবে তাকে আল্লাহ তাআলার একটি হজ এবং ওমরার সমপরিমাণ সওয়াব আমলনামায় যুক্ত করবেন।

ইসরাকের নামাজ একটি নফল ইবাদত। এই সালাতটি সর্বনিম্ন দুই রাকাত থেকে সর্বোচ্চ ১২ রাকাত পর্যন্ত আদায় করা যায়। যার যত খুশি আদায় করতে পারে কারণ হলো এই সালাত টি একটি  নফল ইবাদত। এজন্য এই সালাতের কোন ধরা বাধা নিয়ম নেই।

ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে আমরা যদি বিস্তারিত জেনে থাকি তাহলে ইসরাকের নামাজ আদায় করতে আমরা খুব সহজেই পারবো তাই আমাদের অবশ্যই ইশকের নামাজের নিয়তি জেনে নিতে হবে।

ইশরাকের নামাজের সময়

ইসরাতের নামাজ আদায়ের উপযুক্ত সময় হল সূর্য ওঠার ২০ থেকে ১৫ মিনিট পর এই সালাতের সময় শুরু হয় উক্ত সময়ে। এই সালাত আদায় করলে যথাযথ ফলাফল এবং নেয়ামত পাওয়া যায় প্রচুর মানুষ আদায় করে এবং নেয়ামত পায়।

আমরা অনেক সময় দেখা যায় যে ইসরাকের নামাজ এবং চাস্তের নামাজের সময় গুলিয়ে ফেলি। এর জন্য আমাদের অবশ্যই এটা ভালোভাবে জেনে নিতে হবে যে ইশরাকের নামাজ এবং চাশতের নামাজ দুটোই আলাদা আলাদা এবং আলাদা সময় আদায় করতে হয়।

ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে আমরা যদি বিস্তারিত জেনে থাকি তাহলে ইসরাকের নামাজ আদায় করতে আমরা খুব সহজেই পারবো তাই আমাদের অবশ্যই ইশকের নামাজের নিয়তি জেনে নিতে হবে।

ইশরাকের নামাজ অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং নেয়ামত ময় একটি নফল ইবাদত। এই সালাতটি অন্যান্য সনদের মতনই দুই রাকাত করে আদায় করতে হয় এবং সর্বোচ্চ ১২ রাকাত পর্যন্ত আদায় করা যায় এমন মতামত আলেমগণদের থেকে প্রাপ্ত।

ইসরাকের নামাজ আদায়ের উপযুক্ত সময় হল ফজরের নামাজের পরে সূর্য উদয়ের আগ পর্যন্ত সূর্য উদয় হওয়ার পরে এই সালাত আদায় যে ব্যক্তি করবে তাকে আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি সওয়াব প্রদান করবে একটি হজ এবং একটি ওমরার সমপরিমাণ সওয়াব তার আমলনামায় যুক্ত করবেন।

ইশরাকের নামাজ কত রাকাত 

ইসরাকের নামাজ একটি নফল ইবাদত এই নামাজটি সর্বনিম্ন দুই রাকাত এবং সর্বোচ্চ ১২ রাকাত পর্যন্ত আদায় করা যায়। যেহেতু এটি নফল ইবাদত এর জন্য এটার কোন ধারণা বাধার নিয়ম নেই যে দুই রাকাতই আদায় করতে হবে বা হার্ট রাকাতে এই সালাত আদায় করতে হবে।

দুই থেকে ১২ রাকাতের মধ্যে যার যত বেশি ইচ্ছা সে তত খুশি আদায় করতে পারবে এ সালত। তবে এই সালাত আদায়ের জন্য অবশ্যই মনোযোগ সহকারে আদায় করতে হবে এবং সম্পূর্ণ নিয়ম ও নিষ্ঠা সহকারে এই সালাত আদায় করতে হয়।

প্রতিটি ব্যাক্তিরি উচিত ভোরবেলাতে এই সালাত আদায় করা এবং আল্লাহর জিকির করা ফজরের সালাত আদায় করতে আমরা সকলে ঘুম থেকে উঠে খুব ভোরবেলা সেই সময় ফজরের নামাজ আদায়ের পরে সূর্য উদয়ের আগ পর্যন্ত যে সময় থাকে সেই সময় আমরা এই সালাতকে আদায় করতে পারবো।

ইশরাকের নামাজ আদায়ের আগে অবশ্যই আমাদের ইসরাকের নামাজ আদায়ের জন্য যে নির্দিষ্ট নিয়ত টি উল্লেখ করা আছে হাদিসে সেই সম্পর্কে নির্ভুলভাবে এবং বিস্তারিত জেনে নিতে হবে তাহলেই আমরা ইশরাকের নামাজ শুরু করতে পারব।

প্রতিটি নামাজের শুরুতে আমাদের নিয়ত বাধা লাগে এবং নিয়ত বেধে তারপরে নামাজ শুরু করতে হয় ঠিক তেমনি ইসরাকের নামাজের জন্যও নিয়ত আছে। সে নিয়োগ সম্পর্কে আমাদের বিস্তারিত এবং নির্ভুলভাবে জেনে তারপরে ইসরাকের নামাজ আদায় করতে হবে।

ইশরাকের নামাজের দোয়া 

ইশরাকের নামাজের জন্য নির্দিষ্ট কোন দোয়া থাকেনা তবে সুরা ফাতেহা ও আয়াতুল কুরসি প্রথম রাকাতে এবং দ্বিতীয় রাকাতে সূরা ফাতেহার পরে সালাতুল বাকারার শেষ পর্যন্ত আমনার সূরা রাসূল পরার সুপারিশ করেন।
ইশরাকের-নামাজের-দোয়া-জানুন
ইশরাকের নামাজ আদায়ের আগে অবশ্যই আমাদের ইসরাকের নামাজ আদায়ের জন্য যে নির্দিষ্ট নিয়ত টি উল্লেখ করা আছে হাদিসে সেই সম্পর্কে নির্ভুলভাবে এবং বিস্তারিত জেনে নিতে হবে তাহলেই আমরা ইশরাকের নামাজ শুরু করতে পারব।

প্রতিটি ব্যাক্তিরি উচিত ভোরবেলাতে এই সালাত আদায় করা এবং আল্লাহর জিকির করা ফজরের সালাত আদায় করতে আমরা সকলে ঘুম থেকে উঠে খুব ভোরবেলা সেই সময় ফজরের নামাজ আদায়ের পরে সূর্য উদয়ের আগ পর্যন্ত যে সময় থাকে সেই সময় আমরা এই সালাতকে আদায় করতে পারবো।

ইসরাকের নামাজ আদায়ের উপযুক্ত সময় হল ফজরের নামাজের পরে সূর্য উদয়ের আগ পর্যন্ত সূর্য উদয় হওয়ার পরে এই সালাত আদায় যে ব্যক্তি করবে তাকে আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি সওয়াব প্রদান করবে একটি হজ এবং একটি ওমরার সমপরিমাণ সওয়াব তার আমলনামায় যুক্ত করবেন।

প্রতিদিন নফল ইবাদতের মধ্যে বড় বড় সূরা এবং মনোযোগ সহকারে ধীর স্থির ভাবে আদায় করলে সেই সোওয়াবগুলো বেশি পাওয়া যায় এবং নামাজের মধ্যে তাড়াহুড়া করা একদমই উচিত না। এতে নামাজের মধ্যে ভুল ত্রুটি সৃষ্টি হয়।

পরিশেষে

ইশরাকের নামাজ পড়ার নিয়ম ও ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত আজকের আর্টিকেলে নির্ভুলভাবে জানতে পেরেছেন আশা করছি। ফজরের নামাজের পরে সূর্য উদয়ের আগ পর্যন্ত সময় থাকে ইসরাকের নামাজ আদায়ের।

আপনি আজকের আর্টিকেলটি করে ইসরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম ও ফজিলত সহ আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ইসরাকের নামাজ সম্পর্কিত পেয়েছেন। প্রতিদিন এমন ইসলামিক পোস্ট পেতে হলে www.jarinonline.com এই পেজটি নিয়মিত ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url