OrdinaryITPostAd

গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া ১০টি উপায়

 গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া ১০টি উপায় সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলের বিস্তারিত আলোচনা করব। অনেকেই আছে যাদের গলা ব্যথার সমস্যা মাঝেমধ্যেই দেখা যায়। তাদের অবশ্যই গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া ১০টি উপায় সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।
গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া ১০টি উপায়
যাতে করে যখন গলা ব্যথা শুরু হবে সেই সময় ঘরোয়া উপায়ে গলার ব্যথা দূর করা যায়। বিশেষ করে বয়স্ক মানুষদের গলা ব্যথা সমস্যা মাঝে মধ্যে দেখা দেয়। তাই বিস্তারিত জানতে হলে এই আর্টিকেলটি পুরো মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়

গলা ব্যথা কমানোর জন্য লবণ এবং গরম পানি দিয়ে গরগর করা পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া মধু ও লেবুর মিশ্রণ উষ্ণতরন যেমন চা বা ঝোল পান করা আদার সঙ্গে মধু সেবন হারবাল চা পান করার এ ধরনের কাজ করলে দ্রুত গলা ব্যথা সেরে যায়।
গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
আমাদের দেশে প্রচুর মানুষ আছে যাদের গলা ব্যথার সমস্যা। এর মূল কারণ হলো বয়স্ক মানুষেরা অতিরিক্ত ঠান্ডা বা অতিরিক্ত গরম সহ্য করতে পারে না এই জন্য তাদের গলার উপর বেশি আক্রমণ হয় এবং মাঝেমধ্যেই গলা ব্যথার সৃষ্টি হয়।

তাই প্রতিটি ঘরে ঘরে গলা ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া ১০টি উপায় সম্পর্কে জেনে রাখতে হয় তাহলে ঘরোয়া উপায় গলা ব্যথা দূর করা যায়। অনেকেরই আবার গলা বসে যায় বা গলা ভেঙে যায় যেমন কন্ঠ পাল্টে যায় তাদের অবশ্যই গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া ১০টি উপায় জেনে রাখতে হয়।

গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় যদি আমরা জেনে থাকি তাহলে অবশ্যই গলা ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ঘরে থাকা কয়েকটি উপকরণ এর মাধ্যমে গলায় ব্যথা দূর করতে পারবো। এজন্য প্রথমে আমাদের ঠান্ডা খাবার খাওয়া থেকেই দূরে রাখতে হবে।

অধিক সময় দেখা যায় যে বাচ্চারা অতিরিক্ত ঠান্ডা আইসক্রিম বা অতিরিক্ত ঠান্ডা কোন খাবার খেয়ে ফেলেছে সেই ক্ষেত্রে দেখা দেয় তাদের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই গলা ব্যথা ধরে যায় এবং ধীরে ধীরে জ্বর এবং সর্দি শুরু হয়।

গলা ব্যথা কেন হয়

প্রথমত গলা ব্যথার মূল কারণ হলো অধিক সময় দেখা যায় যে বাচ্চারা অতিরিক্ত ঠান্ডা আইসক্রিম বা অতিরিক্ত ঠান্ডা কোন খাবার খেয়ে ফেলেছে সেই ক্ষেত্রে দেখা দেয় তাদের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই গলা ব্যথা ধরে যায় এবং ধীরে ধীরে জ্বর এবং সর্দি শুরু হয়।

গলার ব্যথা শুরু হলে ঘরে থাকা কয়েকটি উপকরণ এর মাধ্যমে গলার ব্যথা দূর করা যায় এর জন্য প্রথমে ঠান্ডা খাবার খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে এর কারণ হলো ঠান্ডা কোন খাবার গলার ব্যথা আরো বাড়িয়ে দেয়।

বিশেষ ক্ষেত্রে ছোট বাচ্চা এবং বয়স্ক মানুষদের গলার ব্যথা বেশি হয় এর কারণ হলো তারা অতিরিক্ত ঠান্ডা অতিরিক্ত গরম কোন খাবার খেতে পারে না বাহুতে দীপ্ত ঠান্ডা এবং গরম সহ্য করতে পারে না। সেই ক্ষেত্রে তাদের গলা ব্যথা সৃষ্টি হয়।
গলা ব্যথা কমানোর জন্য লবণ এবং গরম পানি দিয়ে গরগর করা পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া মধু ও লেবুর মিশ্রণ উষ্ণতরন যেমন চা বা ঝোল পান করা আদার সঙ্গে মধু সেবন হারবাল চা পান করার এ ধরনের কাজ করলে দ্রুত গলা ব্যথা সেরে যায়।

গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় যদি আমরা জেনে থাকি তাহলে অবশ্যই গলা ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ঘরে থাকা কয়েকটি উপকরণ এর মাধ্যমে গলায় ব্যথা দূর করতে পারবো। এজন্য প্রথমে আমাদের ঠান্ডা খাবার খাওয়া থেকেই দূরে রাখতে হবে।

কি খেলে গলা ব্যথা কমে

অনেক সময় ঘরোয়া টোটকা গুলো অবলম্বন করার পরেও গলার ব্যথা করতে চায় না। তখন অনেকেই পরামর্শ দেয় যে মধু গরম হলুদ দুধ আদা গরম জলের সাথে লবণ ও ভেষজ পান করা গেলে গলার ব্যথা ধীরে ধীরে কমে যেতে পারে।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে বা গলা ব্যথার কিছু কিছু ধরনের উপর নির্ভর করে খাবার নির্ণয় করা হয় এর কারণ হলো গলার ব্যথা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে কারো কারো আবার ঠান্ডার ক্ষেত্রে হয় গলা ব্যথা আবার কারো কারো অতিরিক্ত কথা বলার জন্যও হতে পারে।

ছোট বাচ্চারা যখন অতিরিক্ত চিল্লাচিল্লি করে তখন তাদের গলা ব্যথার সৃষ্টি হয় তখন সেই গলা ব্যথা কমানোর জন্য তাদের ঘরোয়া টোটকা গুলো। কাজ করে না তাদেরকে তখন গলা কে আরাম দিতে হয় এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিতে হয়।

আর যাদের ঠান্ডার জন্য গলা ব্যথা সৃষ্টি হয় তাহলে অবশ্যই ঘরোয়া টোটকা কাজে দিতে পারে। এই জন্য কোন কথায় ফেলে দেওয়ার মতন নয়। সুযোগ বুঝে বা সমস্যা বুঝে বিষয়গুলো কাজে লাগাতে হয় তাহলে ভালো ফলাফল পাওয়ার আশা করা ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

গলার ব্যথা শুরু হলে ঘরে থাকা কয়েকটি উপকরণ এর মাধ্যমে গলার ব্যথা দূর করা যায় এর জন্য প্রথমে ঠান্ডা খাবার খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে এর কারণ হলো ঠান্ডা কোন খাবার গলার ব্যথা আরো বাড়িয়ে দেয়।

ঠান্ডা জনিত গলা ব্যথা হলে করণীয় উপায়

অনেকে ঠান্ডা খাবার বা ঠান্ডা আইসক্রিম খাওয়ার জন্য গলার ব্যথা ধরে যায় তাদেরকে উষ্ণ তরল খাবার খেতে হয় তাহলে তাদের গলায় আরাম পাওয়া যায়। এবং ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলতে হয়। তাহলেই খুব দ্রুত গলা ব্যাথা থেকে আরাম পাওয়া যায়।

বর্তমানে প্রচুর মানুষ আছে যারা লোভে বসে অনেকগুলো আইসক্রিম একসাথে খেয়ে ফেলে বা অনেকগুলো ঠান্ডা কোমল পানীয় জাতীয় খাবার খায় তাদেরকে গলা ব্যথা আক্রমণ তাড়াতাড়ি করতে পারে এজন্য তাদের গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া দশটি উপায় সম্পর্কে জেনে রাখতে।

হয় যদি গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া ১০টি উপায় সম্পর্কে সকলের জেনে রাখে তাহলে ঘরোয়া টোটকা গুলো কাজে লাগিয়ে দ্রুত আরাম পাওয়া যেতে পারে। এছাড়াও সকলের জন্যই অতিরিক্ত অতিরিক্ত ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলাই উচিত।

গলা ব্যথা কমানোর জন্য লবণ এবং গরম পানি দিয়ে গরগর করা পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া মধু ও লেবুর মিশ্রণ উষ্ণতরন যেমন চা বা ঝোল পান করা আদার সঙ্গে মধু সেবন হারবাল চা পান করার এ ধরনের কাজ করলে দ্রুত গলা ব্যথা সেরে যায়।

আর যাদের ঠান্ডার জন্য গলা ব্যথা সৃষ্টি হয় তাহলে অবশ্যই ঘরোয়া টোটকা কাজে দিতে পারে। এই জন্য কোন কথায় ফেলে দেওয়ার মতন নয়। সুযোগ বুঝে বা সমস্যা বুঝে বিষয়গুলো কাজে লাগাতে হয় তাহলে ভালো ফলাফল পাওয়ার আশা করা ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

গলা ব্যথা হলে কতদিন স্থায়ী হয়

অনেকেই জানতে চাই যে গলা ব্যথা যখন হয় তখন সে গলা ব্যথা সারতে সাধারণভাবে কতদিন সময় লাগে বা কতদিন সময় লাগতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী গলা ব্যথা শুরু হলে তার পাঁচ দিনের মধ্যে যদি গলা ব্যথা না কমে যায় তাহলে ডাক্তারি পরামর্শ নেওয়া উচিত।

সাধারণত যদি পাঁচদিনের কম থাকে তাহলে সে গলা ব্যথা ঘরোয়া টোটকা দিয়েই কাজ সেরে ফেলা যায়। যদি সে পাঁচ দিনের বেশি স্বাস্থ্য কেন্দ্রে বা ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হয়। কেননা বলার মধ্যে অনেক ধরনের সমস্যা হওয়ার জন্য গলার ব্যথা স্থায়ী হতে পারে।
গলা ব্যথা হলে যদি ঠান্ডা জনিত গলা ব্যথা হয় তাহলে তিন চার দিনের মধ্যে সেরে যেতে পারে তবে অন্য কারণে যদি গলা ব্যথা হয় তাহলে দীর্ঘ সময় লাগতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে গলায় আঘাত জড়িত ব্যথা হলে সহজে ছাড়তে চায় না এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হয়।

বিশেষ করে ছোট বাচ্চা এবং বয়োজ্যেষ্ঠ মানুষদের এ ধরনের সমস্যা দেখা যায়। মানুষকে সহজেই অসুখে আক্রান্ত হয়ে যেতে পারে আবার অনেকেই গলা ব্যথা অনেক বেশি হওয়ার কারণে প্রচুর পরিমাণে কষ্ট ভোগ করে সে ক্ষেত্রে তাদের ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হয়।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে বা গলা ব্যথার কিছু কিছু ধরনের উপর নির্ভর করে খাবার নির্ণয় করা হয় এর কারণ হলো গলার ব্যথা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে কারো কারো আবার ঠান্ডার ক্ষেত্রে হয় গলা ব্যথা আবার কারো কারো অতিরিক্ত কথা বলার জন্যও হতে পারে।

গলায় ইনফেকশনে কি কি লক্ষণ দেখা যায়

শুরু হয় কিন্তু কিছু কিছু মানুষ আছে যাদের সাধারন ভাবে গলা ব্যথা শুরু হয় তবে তাদের গলা ব্যথা সারতে চায় না এক পর্যায়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়ে সেই সময় ডাক্তারেরা পরামর্শ বা চিকিৎসার পরে বুঝতে পারে যে গলা ইনফেকশন হয়েছে।

গলায় ইনফেকশন হলে প্রথমত সাধারণ কিছু লক্ষণ দেখা যায় সেগুলো হলো গলা ব্যথা ঢোক গিলতে অসুবিধা হওয়া লাল যে ভাব গলার মধ্যে জ্বর হালকা কাশি লাগ দিয়ে পানি পড়া মাথাব্যথা এবং কলা বসে যাওয়া বা কণ্ঠস্বর পাল্টে যাওয়া।

এগুলো হচ্ছে প্রাথমিক লক্ষণ তবে যদি গলা ব্যথা অনেক বেশি সময় ধরে থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। আর যদি এই গলা ব্যথা দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে ছেড়ে যেতে পারি তাহলে কোন সমস্যা হবে না।

অনেকেই জানতে চাই যে গলা ব্যথা যখন হয় তখন সে গলা ব্যথা সারতে সাধারণভাবে কতদিন সময় লাগে বা কতদিন সময় লাগতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী গলা ব্যথা শুরু হলে তার পাঁচ দিনের মধ্যে যদি গলা ব্যথা না কমে যায় তাহলে ডাক্তারি পরামর্শ নেওয়া উচিত।

সাধারণত যদি পাঁচদিনের কম থাকে তাহলে সে গলা ব্যথা ঘরোয়া টোটকা দিয়েই কাজ সেরে ফেলা যায়। যদি সে পাঁচ দিনের বেশি স্বাস্থ্য কেন্দ্রে বা ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হয়। কেননা বলার মধ্যে অনেক ধরনের সমস্যা হওয়ার জন্য গলার ব্যথা স্থায়ী হতে পারে।

গলা ব্যথা কমানোর ঔষধ

ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করে অনেক সময় যাদের গলার ব্যথা সারতে চায় না তাদেরকে তখন গলা ব্যথা কমানোর জন্য ঔষধ নিতে হয়। তবে অতিরিক্ত করা রোজের ঔষধ এর প্রয়োজন হয় না। কিছু কিছু মানুষ আছে সাধারণত গলা ব্যথার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে থাকে।

গলা ব্যথা হলে অ্যান্টিবায়োটিক নেওয়া যাবে না। ব্যথা না সবকিছু খাওয়া যেতে পারে এবং সব সময় গরম পানি পান করতে হবে গলা ব্যাথা না কমা পর্যন্ত এবং হালকা খাবার খেতে হবে। এতে করে গলার মধ্যে আরামদায়ক অনুভূতির সৃষ্টি হয়।

গলা ব্যথা কমানোর জন্য টাইলেনল নামক একটি ওষুধ পাওয়া যায় গলার মধ্যে। তবে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে যে করাতে কোন ধরনের ঠান্ডা বা কোন শক্ত খাবার দেওয়া যাবে না যতদিন না গলা ব্যথা কমছে ততদিন পর্যন্ত।

গলা ব্যথা হলে যদি ঠান্ডা জনিত গলা ব্যথা হয় তাহলে তিন চার দিনের মধ্যে সেরে যেতে পারে তবে অন্য কারণে যদি গলা ব্যথা হয় তাহলে দীর্ঘ সময় লাগতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে গলায় আঘাত জড়িত ব্যথা হলে সহজে ছাড়তে চায় না এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হয়।

বিশেষ করে ছোট বাচ্চা এবং বয়োজ্যেষ্ঠ মানুষদের এ ধরনের সমস্যা দেখা যায়। মানুষকে সহজেই অসুখে আক্রান্ত হয়ে যেতে পারে আবার অনেকেই গলা ব্যথা অনেক বেশি হওয়ার কারণে প্রচুর পরিমাণে কষ্ট ভোগ করে সে ক্ষেত্রে তাদের ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হয়।

ঢোক গিলতে গলা ব্যথা হয় কেন

গলা ব্যথা যেহেতু বিভিন্ন ধরনের হয় তাই অনেক সময় দেখা যায় যে ঢং গিলতে দেখা যায় যে অনেক বেশি গলার ব্যথা অনুভব করা যায় তখন অবশ্যই গলা ব্যথা কমানোর জন্য ঘরোয়া উপায় যেমন গরম পানি গরম খাবার খাওয়া।

এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে হালকা ওষুধ খাওয়া তাহলে তাড়াতাড়ি গলা ব্যথা সেরে যেতে পারে অনেক সময় দেখা যায়। টনসিল হবার কিছুদিন আগে থেকেই গলায় এরকম সমস্যা হতে পারে। তাই অবশ্যই গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া ১০টি উপায় সম্পর্কে জেনে রাখা ভালো।

 যারাগলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া ১০টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত যে আমি তাদের গলাকাটা সমস্যা হলে দ্রুত তারা ঘরোয়া উপায়ে গলা ব্যথা সারিয়ে নিতে পারে। প্রচুর মানুষ আছে যারা গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া ১০টি উপায় সম্পর্কে জানে না।

তাদের অবশ্যই গলা ব্যথা কমানোর জন্য ঘরোয়া উপায় গুলোও বিস্তারিত জেনে নিতে হয়। এতে করে তারা খুব সহজেই নিজের সমস্যার সমাধান করতে পারবে। এবং প্রচুর মানুষের কষ্ট থেকে কমতে পারবে এবং অনায়াসে গলা ব্যথা সেরে যাবে।

ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করে অনেক সময় যাদের গলার ব্যথা সারতে চায় না তাদেরকে তখন গলা ব্যথা কমানোর জন্য ঔষধ নিতে হয়। তবে অতিরিক্ত করা রোজের ঔষধ এর প্রয়োজন হয় না। কিছু কিছু মানুষ আছে সাধারণত গলা ব্যথার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে থাকে।

এলার্জিজনিত গলা ব্যথা হলে করণীয়

মানুষ আছে যে এলার্জিজনিত খাবার খাওয়ার কয়েক দিন পর থেকে কয়েক ঘণ্টা পর থেকে গলার মধ্যে অনেক বেশি ব্যথা অনুভব করতে পারে তাদেরকে অবশ্যই এলার্জির ঔষধ নিতে হবে এবং গলায় আনন্দ পাওয়া যায় এমন কাজ করতে হবে যেমন গরম খাবার খাওয়া।

এলার্জিজনিত গলা ব্যথা হলে করণীয়
শক্ত খাবার না খাওয়া ঠান্ডা কোমল পানীয় জাতীয় খাবার খাওয়া একদম এড়িয়ে চলতে হবে এতে করে তার শরীরে গলার আরাম পেতে পারে। এজন্য অবশ্যই গলা ব্যথা হলে গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া ১০টি উপায় সম্পর্কে জেনে নিতে হয়।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে বা গলা ব্যথার কিছু কিছু ধরনের উপর নির্ভর করে খাবার নির্ণয় করা হয় এর কারণ হলো গলার ব্যথা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে কারো কারো আবার ঠান্ডার ক্ষেত্রে হয় গলা ব্যথা আবার কারো কারো অতিরিক্ত কথা বলার জন্যও হতে পারে।

ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করে অনেক সময় যাদের গলার ব্যথা সারতে চায় না তাদেরকে তখন গলা ব্যথা কমানোর জন্য ঔষধ নিতে হয়। তবে অতিরিক্ত করা রোজের ঔষধ এর প্রয়োজন হয় না। কিছু কিছু মানুষ আছে সাধারণত গলা ব্যথার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে থাকে।

গলা ব্যথা হলে অ্যান্টিবায়োটিক নেওয়া যাবে না। ব্যথা না সবকিছু খাওয়া যেতে পারে এবং সব সময় গরম পানি পান করতে হবে গলা ব্যাথা না কমা পর্যন্ত এবং হালকা খাবার খেতে হবে। এতে করে গলার মধ্যে আরামদায়ক অনুভূতির সৃষ্টি হয়।

পরিশেষে

আজকের এই আর্টিকেলে গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া ১০টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি আশা করি ঘরোয়া টোটকা গুলো কাজে লাগিয়ে গলা ব্যথা দূর করতে পারবেন খুব সহজেই এছাড়াও অন্য কারোর গলা ব্যথা হলে আপনি ঘরোয়া টোটকা দিয়ে সাহায্য করতে পারবেন।

বর্তমান সময়ের প্রয়োজন মানুষ আছে যাদের মাঝেমধ্যে গলা ব্যথা হতে থাকে। তাদেরকে অবশ্যই গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া ১০টি উপায় সম্পর্কে জেনে রাখতে হয়। প্রতিদিন পেতে চান তাহলে নিয়মিত ভিজিট করতে থাকুন এই পেজটি www.jarinonline.com ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url